সোজা রাস্তা চলে গিয়েছে বদ্রীনাথের দিকে, ডান দিকের সরু রাস্তা নেমে এসেছে গোবিন্দঘাটে... দেখা যাচ্ছে লক্ষ্মণ গঙ্গা-অলকানন্দা সঙ্গম।
গোবিন্দঘাটে অলকানন্দার উপর এই সেতুই ভায়ান্দার উপত্যকার প্রবেশদ্বার। ছবি: অনুপম মল্লিক।
দূরে দেখা যায় পুলনা গ্রাম।
গোবিন্দঘাট থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে আর এক ব্যস্ত জনপদ জঙ্গল চটি।
ঘাগারিয়ার পথে... পথের পাশেই বিশ্রামাগার।
লক্ষ্মণ গঙ্গার ভয়ানক স্রোতের পাশ দিয়েই পায়ে হাঁটা পথ। চলার পথে জলের ঝাপটা লাগে শরীরে।
ঘাগারিয়ার ঠিক আগেই রয়েছে এক হেলিপ্যাড।
সোজা পথ গেছে হেমকুণ্ড সাহিব, বাঁ হাতের পথ গেছে ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ারস।
...ফেলে আসা ঘাগারিয়া জনপদ।
পথের পাশেই এক বিশাল ঝরনা... যেন নেমে এসেছে আকাশ থেকে।
৫ কিলোমিটারে উঠতে হয় প্রায় ৫০০০ ফুট... চড়াই ভাঙতেই ফুরিয়ে আসে দম।
রাস্তার পাশেই এক হিমবাহ... সাবধানে পেরিয়ে যাই জায়গাটা।
পাহাড় ঘেরা হেমকুণ্ড লেক।
আকাশ পরিষ্কার থাকলে হেমকুণ্ড থেকে দেখা মেলে নীলকণ্ঠ পর্বতের।
হেমকুণ্ড সরোবরের ঠিক পাশে হেমকুণ্ড সাহিব গুরুদ্বার।
হেমকুণ্ড লেকের অন্য পাশে হিন্দু তীর্থ লোকপাল... দুই ধর্মের সুন্দর সহাবস্থান।
অনেকটা উপর থেকে দেখা হেমকুণ্ড সরোবর।
মেঘ আর কুয়াশার খেলা চলে সরোবরের ওপর।
এ পথে ব্রহ্মকমলের দেখা মেলে শুধু হেমকুণ্ডেই।
রোজের আনন্দবাজার • এ বারের সংখ্যা • সংবাদের হাওয়াবদল • আপনার রান্নাঘর • স্বাদবদল • চিঠি • পুরনো সংস্করণ |