বরফ-চাদর... বার্নিস অ্যাল্পস।
জেনিভা... জুরিখের পর সুইত্জারল্যান্ডের দ্বিতীয় জনবহুল শহর।
লেক জেনিভা... পশ্চিম ইউরোপের অন্যতম বৃহত্ হ্রদ যার প্রায় ৬০ শতাংশ
সুইত্জারল্যান্ডের
অন্তর্গত, এবং বাকিটা প্রতিবেশী দেশ ফ্রান্সের এলাকায়।
হ্রদের ওপর ফোয়ারার শোভা... জেনিভা শহরাঞ্চলে।
ছবির মতো...
জেনিভা হ্রদের পাশেই আছে এ দেশের সব থেকে আকর্ষণীয় স্থল— ফ্লাওয়ার ক্লক, প্রায় ৬৫০০ ফুল দিয়ে
তৈরি একটি ঘড়ি। ১৯৫৫ সালে সৃষ্ট ঘড়িটির ফুল বদলায় সময় ও ঋতুর সঙ্গে। স্যাটেলাইট দ্বারা চালিত
ঘড়িটি এ দেশের সঠিক সময় দেখায়। দ্রষ্টব্য, ২.৫ মিটার সেকেন্ডের কাঁটাটি পৃথিবীতে দীর্ঘতম।
জেনিভার ফুলের ঘড়ির আদলে জুরিখ হ্রদের পাড়ে তৈরি ‘জুরিখ ক্লক’।
সবুজের সমাহার...
ম্যাটারহর্ন... সুইত্জারল্যান্ড ও ইতালির সীমান্তে পেনাইন অ্যাল্পসের এই পর্বতশৃঙ্গ অ্যাল্পসের অন্যতম উঁচু শৃঙ্গ।
জংফ্রবান রেল স্টেশন... প্রায় ১১৩৩২ ফুট উচ্চতার এই স্টেশন ইউরোপের সর্বোচ্চ।
সুইত্জারল্যান্ডের ভ্যালায়েস রাজ্যের অন্তর্গত একটি ছোট পার্বত্য গ্রাম জারম্যাট, বছরের বেশির ভাগ সময়েই বরফে
ঢাকা থাকে। দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গগুলির পাদদেশে অবস্থান বলে, পর্বতারোহণ ও স্কিইং এ অঞ্চলের মুখ্য আকর্ষণ।
তুষার রাজ্য... স্কি করার সব রকম উপাদানই পাওয়া যায় জারম্যাটের এই পর্বতাঞ্চলে।
থুন ও ব্রেঞ্জ— দু’টি হ্রদের মাঝে একটি ছোট্ট শহর ইন্টারলাকেন। এ শহর থেকে দেখা যায় বরফে মোড়া নানা পর্বতচূড়া।
জুরিখ রেল স্টেশন— সুইত্জারল্যান্ডের সর্ববৃহত্ শহর জুরিখের ও দেশের সব থেকে বড় ও ব্যস্ত রেল স্টেশন।
বার্ন— সুইত্জারল্যান্ডের পঞ্চম জনবহুল শহর। ২০১০ সালে বিশ্বের প্রথম দশটি ‘বেস্ট কোয়ালিটি অফ লাইফ’ শহরের মধ্যে স্থান করে নেয় বার্ন।
সুইস ব্যাঙ্ক।
সুইস অ্যাল্পস।
রোজের আনন্দবাজার • এ বারের সংখ্যা • সংবাদের হাওয়াবদল • আপনার রান্নাঘর • স্বাদবদল • চিঠি • পুরনো সংস্করণ |