উত্তর মেইনের অতলান্তিক মহাসাগরে ছোট ছোট হিমবাহ-সৃষ্ট দ্বীপ ‘মাউন্ট ডেজার্ট আইল্যান্ড’। পাহাড়ের মাথায়
কোনও গাছপালা না থাকায় ফরাসি পর্যটক স্যামুয়েল দ্য সাঁপলে এর নামকরণ করেছিলেন ‘ন্যাড়া পাহাড়ের দ্বীপ’।
কুয়াশাচ্ছন্ন ক্যাডিলাক পাহাড়ে সূর্যোদয়। ১৫৩২ ফিট উঁচু এই পাহাড়চুড়োই মাউন্ট ডেজার্ট
আইল্যান্ডের উচ্চতম জায়গা। প্রতি দিন মার্কিন মুলুকে প্রথম সূর্যাস্পর্শ পায় এই ক্যাডিলাক।
সাগরপথে দিশা দেখাতে বেলাভূমি থেকে ১২০০ ফিট দূরে ন্যাড়া দ্বীপের বাতিঘর।
সাঁঝবাতিতে মাউন্ট ডেজার্ট আইল্যান্ডের ছোট্ট শহর বার হারবার। ১৭৬৩ সালে মত্স্যজীবীদের দৌলতে তো বটেই পাশাপাশি
জাহাজ শিল্পের হাত ধরে এই শহরের পত্তন। পরে পর্যটকদের ‘গ্রীষ্মাবকাশ’-এর জায়গা হিসেবে সেজে ওঠে এই শহর।
নগরবাসীর ভোটে শহরের সেরা কফিশালা ‘ইনডিপেনডেন্স কাফে’। সেখানেই হাসি মুখে কর্ণধার মি. রিচ।
পাড়ে ভেঙে পড়া ঢেউ দেখতে অটার পয়েন্টে।
পায়ে পায়ে... অ্যাকাডিয়া ন্যাশনাল পার্কের জর্ডন পন্ড। পটভূমিকায় জোড়া চূড়াওয়ালা ‘বাবলস্’।
নর্থেস্ট হারবারে কুয়াশাচ্ছন্ন সকাল।
‘খেয়া পারাপারের নৌকা’র সারি।
সাত সকালেই লিটল ক্র্যানবেরি দ্বীপে আইলফোর্ড নামে মত্স্যজীবীদের ছোট্ট গ্রামে লবস্টার ধরার তোড়জোড় শুরু।
জাল দিয়ে যায় চেনা। রঙের তারতম্যে বোঝা যায় লবস্টার ধরার অনুমতিযুক্ত জাল।
হাতে ধরা লবস্টার।
জিভে জল আনা লবস্টার রোলের দোকানি।
লিটল ক্র্যানবেরি দ্বীপে পুরনো চার্চ। এই দ্বীপে সারা বছর ৭০ জনের কাছাকাছি জনসংখ্যা থাকলেও গরম কালে সেটা তিন অঙ্কে ছাড়িয়ে যায়।
ঈগল লেকে ‘ভেসে যায় আদরের নৌকো...’
সূর্যাস্তের এমন ছবি ক্যামেরা বন্দি করতে গেলে পৃথিবীর কোন প্রান্তে যেতে হয়? উত্তরটা বার হারবার।
পাহাড়ি শহরের পটভূমিতে উৎরাই পথে নেমে যাওয়া লাগুনা বিচ।
কাঁকড়া হেঁটে বেড়ায় পাথুরে বালিয়াড়িতে (বাঁ দিকে)। শ্যাওলার সবুজ ছোপে শ্যামলী পাথর, সমুদ্র পাড়ে (ডান দিকে)।
শেষ বিকেলের রঙিন আমন্ত্রণে।
ধীরে ধীরে জ্বলে উঠছে সমুদ্র থেকে পাহাড়ে উঠে যাওয়া শহরের আলো।
আকাশকে রাঙিয়ে দিয়ে ঝুপ করে জলে ডুব।
রোজের আনন্দবাজার • এ বারের সংখ্যা • সংবাদের হাওয়াবদল • আপনার রান্নাঘর • স্বাদবদল • চিঠি • পুরনো সংস্করণ |