মুক্তেশ্বরের পথে... ৩৫০ বছরের পুরনো শিব মন্দির মুক্তেশ্বর ধামের নামানুসারেই নৈনিতাল জেলার অন্যতম পর্যটনস্থলের এই নাম।

ভোরের মুক্তেশ্বর... ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতচূড়া নন্দা দেবী এই জায়গা থেকে বেশ সুন্দর দেখা যায়।

প্রকৃতি ও প্রাণ... (উপরে) রডোডেনড্রনে ঠোঁটের ছোঁয়া। (ডান দিকে) পাহাড়িয়া। (নীচে) আলগোছে রঙের খেলা।

শিতলাখেতের পথে... আলমোড়া জেলার একটি ছোট্ট গ্রাম।

প্রথম আলোর চরণ স্পর্শ ত্রিশূল পর্বতে... ক্যামেরায় ধরা পড়ল শিতলাখেত থেকে।

পাহাড়ের গায়ে ধাপে ধাপে লেগে থাকা আলমোড়ার জনবসতি।

এই রূপসী রাত আর... বিজলিবাতি জ্বলে ওঠা আলমোড়া।

যাত্রাপথের বৈচিত্র... শিতলাখেত থেকে নৈনিতাল যাওয়ার রাস্তায় সরষে খেতের হাসি।

ছায়া-পথ... গাছের সারির মধ্যে দিয়ে নৈনিতালের উদ্দেশে।

কুয়াশামাখা রানির শহর... লোকগাথা বলে, রানি পদ্মিনীর নামে জায়গার নাম— রানিখেত।

রানির মহল না থাকলেও, রানিখেতে আধুনিক যুগে দেখা যায় এই গল্ফ কোর্স।

শক্তিরূপিনী নয়নী দেবীর মন্দির।

ছোট্ট মোদের পানসি তরী... নৈনিতালে নৌকা বিহার।

পুরাণে আছে, পাণ্ডবদের বনবাস কালে মহাবলী ভীম এই জায়গায় এক শিব মন্দির নির্মাণ করেন— ভীমেশ্বর মহাদেব মন্দির।
বর্তমানের মন্দিরটি অবশ্য কুমায়ুনের রাজা বাজ বাহাদুর তৈরি করেন ১৭ শতকে। ইতিহাস বলে, নৈনিতালের তুলনায়
ভীমতাল অনেক বেশি পুরনো। এমনও ভাবা হয় যে এই তাল ঐতিহাসিক সিল্ক রুটের অংশ হলেও হতে পারে।

সাত তাল— পূর্ণ, রাম, সীতা, লক্ষ্মণ, নল-দময়ন্তী, সুখ ও গরুড় তাল। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩৭০ কিলোমিটার
উচ্চতায়, পাইন-ওকের ঘন জঙ্গলের ভেতর সাতটি তালের আপন খেয়ালে মিশে থাকা।

নকুচিয়া তাল: ন’টি কোণা বিশিষ্ট প্রায় এক কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই সরোবর নৈনিতাল এলাকার সব থেকে
গভীর তাল। জনমত, কেউ যদি এক ঝলকে সবক’টি কোণ দেখতে পায়, তা হলে সে অদৃশ্য হতে সক্ষম হবে।