অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বাঁকুড়ায় ইস্কনের একটি মন্দিরে। মঙ্গলবার ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়া শহরের লালবাজার এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দারা মন্দিরে দাউদাউ করে আগুল জ্বলতে দেখে দমকল বাহিনীকে খবর দেন। দমকলের একটি ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নেভায়। মন্দিরের ভিতরের নানা জিনিসপত্র পুড়ে যায়। এই ঘটনার পিছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্দির কর্তৃপক্ষের অভিযোগ। ঘটনার তদন্তে মন্দিরে যান ডিএসপি (আইন ও শৃঙ্খলা) বাপ্পাদিত্য ঘোষ। তিনি বলেন, “সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেউ ষড়যন্ত্র করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে কি না তা তদন্তের পরেই বলা সম্ভব।”
|
সিমেন্টের জিনিসপত্র তৈরির একটি দোকানে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠল। সোমবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়া শহরের লোকপুর শ্মশান সংলগ্ন এলাকায়। ওই ব্যবসায়ী বিধান গরাইয়ের অভিযোগ, “সিমেন্টের চৌবাচ্চা, খুঁটি, কুয়োর পাট-সহ কয়েক হাজার টাকার জিনিসপত্র ভাঙচুর করেছে দুষ্কৃতীরা। মনে হয় টাকা না পেয়ে ওরা এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।” বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ জানিয়েছে, সব দিক খতিয়ে দেখে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
|
আদিবাসী মূক ও বধির তরুণীকে ধর্ষণ কাণ্ডে আরও দুই যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। রবিবার রাতে পুলিশ বিশ্বজিৎ হেমব্রম ও গগন মাণ্ডি নামে ওই দু’জনকে ধরেছে। সোমবার পুরুলিয়া আদালতে তোলা হলে বিচারক তাদের দু’দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন। পুরুলিয়ার পুলিশ সুপার নীলকান্ত সুধীরকুমার বলেন, “এ নিয়ে ওই ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হল।” এ দিন বান্দোয়ানে একটি সংগঠন ঘটনার প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করে শাস্তির দাবি তুলেছে। বিডিও-কে তাঁরা স্মারকলিপি দেন। বান্দোয়ানের একটি গ্রামে গত ৩ ফেব্রুয়ারি একটি মূক-বধির তরুণীকে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। ৬ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ দায়ের হওয়ার পর পুলিশ ওই গ্রামেরই তিন জনকে গ্রেফতার করেছিল।
|