|
|
|
|
ডাক্তার-নার্সদের দিয়ে
সোনোগ্রাফি, ইসিজিও |
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: যন্ত্র থাকলেও যন্ত্রী নেই। অগত্যা যাঁরা আছেন, তাঁদেরই যন্ত্রচালনার সংক্ষিপ্ত তালিম দিয়ে কাজ চালানোর পরিকল্পনা। রাজ্যের সরকারি চিকিৎসাক্ষেত্রে এই নতুন উদ্যোগ ঘিরে ইতিমধ্যে প্রশ্নও উঠতে শুরু করেছে। টেকনিশিয়ানের অভাবে যাতে ইসিজি, এক্স-রে বা সোনোগ্রাফির মতো জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা আটকে না-থাকে, সে জন্য এখন নার্স-ডাক্তারদের মুখাপেক্ষা স্বাস্থ্য দফতর। |
|
হাসপাতালই বাড়ি, শিশুকে বাঁচিয়ে রাখতে মরিয়া পিজি |
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: বিট্টুকে কিছুতেই মরতে দেওয়া যাবে না। তাই জন্মের পর থেকে সাড়ে পাঁচ মাস হল, তাকে হাসপাতালে রেখে দিয়ে বাঁচানোর ভার নিয়েছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। বাড়ি যেতে পারেনি ছোট্ট ছেলে। বিট্টু অনাথ বা পরিবারহীন নয়। তার পরিবারে বাবা, মা, ঠাকুমা-সহ আরও অনেকে রয়েছেন। সকলের চোখের মণি সে। তা-ও হয়তো এ বার অন্নপ্রাশনটা হাসপাতালেই করতে হবে। এসএসকেএম হাসপাতালের নিওনেটোলজি-র ‘নিওনেটাল ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট’ বা ‘নিকু’ই এত মাস ধরে তার ঘরবাড়ি। |
|
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|
|
|
|