টুকরো খবর
টেট নিয়ে বিক্ষোভ
জেলা প্রাথমিক স্কুল সংসদের সামনে বিক্ষোভ। —নিজস্ব চিত্র।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা দফতরের সামনে বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ দেখালেন প্রাথমিক শিক্ষক শিক্ষণে প্রশিক্ষিতেরা (ডিএলএড)। তাঁদের দাবি, ২০১২ সালে তাঁরা জেলার পিটিটিআই থেকে প্রশিক্ষণ শেষ করে বসে থাকলেও নিয়োগে তাঁদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে না। এ জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষা সংসদের সভাপতি নীলকমল মাহাতোকে না পেয়ে বিক্ষোভকারীরা ক্ষুদ্ধ হন। প্রশিক্ষিতদের পক্ষে রাজা চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এ দিন যে আমরা তাঁর কাছে স্মারকলিপি দেব, তা সংসদ সভাপতির দফতরে জানিয়ে দিয়েছিলাম। তবু তিনি অনুপস্থিত থাকলেন।” তিনি জানান, জেলায় প্রাথমিক শিক্ষকদের ১৪২৪টি শূন্যপদ রয়েছে। তার মধ্যে ৫৭১ জন টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আর জেলায় প্রশিক্ষিতদের সংখ্যা কমবেশি ছ’শো। তাঁদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন মাত্র ১৫ জন। রাজা বলেন, “আমরা প্রশিক্ষণ শেষ করে বসে রয়েছি। আমাদেরই নিয়োগে অগ্রাধিকার দিতে হবে।” জেলা স্কুল পরিদর্শক (প্রাথমিক) বৃন্দাবন দাস বলেন, “আমার কাছে ওঁরা স্মারকলিপি দিয়েছেন। আমি ওঁদের দাবি রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদে পাঠিয়ে দিচ্ছি।”

পোস্টার উদ্ধার
কিষেণজির মৃত্যুর দ্বিতীয় বার্ষিকীর মধ্যেই আগামী ৩০ নভেম্বর পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় বন্ধের ডাক দিয়েছে মাওবাদীরা। সোমবার থেকে শহিদ সপ্তাহও পালন করছে তারা। তারই মধ্যে বৃহস্পতিবার সকালে বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলে রাইপুর ব্লক অফিসের গেটের পাশে সিপিআই (মাওবাদী) নামাঙ্কিত কিছু পোস্টার মিলল। ওই সব পোস্টারে পুলিশ, তৃণমূলের পাশাপাশি বিডিও-কে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে সেগুলি ছিঁড়ে ফেলে দেয়। বাঁকুড়ার পুলিশ সুপার মুকেশকুমার অবশ্য পোস্টার উদ্ধারের খবর অস্বীকার করেছেন। যদিও রাইপুরের বিডিও দীপঙ্কর দাস এ দিন বলেন, “অফিসে ঢোকার গেটের পাশের দেওয়ালে পাঁচ-ছ’টি সাদা কাগজের উপরে লাল কালিতে লেখা পোস্টার সাঁটা ছিল।”

শিশু-কিশোর উৎসব বিষ্ণুপুরে
এই প্রথম বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে আয়োজিত হতে চলেছে তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের শিশু-কিশোর অ্যাকাডেমির ‘রাজ্য শিশু-কিশোর উৎসব’। এর আগে টানা পাঁচ বছর ওই উৎসব হয়েছে কলকাতার নন্দন চত্বরে। মহকুমাশাসক (বিষ্ণুপুর) পলাশ সেনগুপ্ত বলেন, “উৎসব চলবে ৫-১২ জানুয়ারি। যদুভট্ট মঞ্চে মূল অনুষ্ঠান। সংলগ্ন দু’টি মুক্তমঞ্চেও থাকবে রকমারি অনুষ্ঠান। এ ছাড়া থাকবে ছোটদের বইয়ের স্টল ও অন্যান্য সামগ্রী।” তথ্য-সংস্কৃতি দফতর সূত্রের খবর, এই উৎসবকে শুধুমাত্র কলকাতায় সীমাবদ্ধ না রেখে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যেই শিল্প-সংস্কৃতির শহর বিষ্ণুপুরকে উৎসব আয়োজনের জায়গা হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছে।

অধ্যক্ষদের মিছিল
—নিজস্ব চিত্র।
বিধানসভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিল পাশ হয়েছে। এই উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বাঁকুড়া খ্রিস্টান কলেজের প্রাক্তন ও বর্তমান ছাত্রছাত্রী সহ শহরের বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষদের একটি মিছিল শহর পরিক্রমা করে। কলেজের প্রাক্তন ছাত্র শান্তনু বাউল, বাপ্পা দাসরা বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় না থাকায় অতীতে বহু সমস্যায় পড়েছি আমরা। বর্তমান প্রজন্মও সমস্যার মুখে পড়ছে। আগামী প্রজন্ম সমস্যা এড়তে পারবে ভেবে ভাল লাগছে।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.