বালি চুরি, ধৃত ব্যবসায়ী-সহ ৩
নিজস্ব সংবাদদাতা • আরামবাগ |
বেআইনি বালি চুরি রুখতে আরামবাগ মহকুমা প্রশাসন বুধবার থেকে অভিযান শুরু হল। আইসি সুকোমল দাসের নেতৃত্বে পুলিশ দ্বারকেশ্বর নদী চরের চাঁদুর এলাকায় হানা দিয়ে বালি-বোঝাই ৩টি লরি আটক করে। গ্রেফতার করা হয় এক বালি ব্যবসায়ী-সহ তিন লরি চালককে। পুলিশ জানায় ধৃত ব্যবসায়ীর নাম মানিক রায়। তিনটি লরিতে ১০০০ সিএফটি বালির বৈধ কাগজপত্র ছিল না। মহকুমার তিনটি নদী দামোদর, মুণ্ডেশ্বরী এবং দ্বারকেশ্বরে প্রচুর বেআইনি খাদ তৈরি এবং বালি চুরির অভিযোগ আছে। আরামবাগ ব্লক ভূমি ও ভূমি রাজস্ব আধিকারিক অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “অবৈধ বালি খাদ এবং বেআইনি বালি পাচার রুখতে পুলিশের সঙ্গে যৌথ ভাবে এই অভিযান চালানো হবে।”
|
মন্দিরে তালা ভেঙে সোনার বিগ্রহ চুরি |
তালা ভেঙে সোনার দেবীমূর্তি নিয়ে পালাল দুষ্কৃতীরা। খোওয়া গিয়েছে বেশ কিছু সোনার গয়নাও। মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে খানাকুলের তাঁতিশাল পঞ্চায়েতের কুড়কুড়ি গ্রামে। সেবাইত পরিবারের তরফে কানাই রায় জানান, সিংহবাহিনীর মন্দিরটি তিনশো বছরেরও বেশি প্রাচীন। কিন্তু এর আগে কখনও এমন কাণ্ড ঘটেনি। দীর্ঘ দিন পর্যন্ত স্রেফ নারকোল দড়ি দিয়ে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে রাখা হত। ভিতরে ছিল ৭-৮ ইঞ্চি উচ্চতার স্বর্ণমূর্তিটি। সম্প্রতি ভক্তেরা প্রায় ১৫ ভরি সোনার গয়না দেন। তারপর থেকে মন্দিরের দরজা তালাবন্ধ করে রাখা হত। কিন্তু এ ছাড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা বলতে কিছুই ছিল না। বুধবার সকালে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। আরামবাগের এসডিপিও শিবপ্রসাদ পাত্র জানিয়েছেন, সম্প্রতি হুগলি লাগোয়া জেলা বর্ধমানে মন্দিরে বিগ্রহ চুরির ঘটনা ঘটেছে। সেখানে পুলিশকে তদন্তে সাহায্য করছে সিআইডি। এ ক্ষেত্রেও প্রয়োজনে সিআইডির সাহায্য নেওয়া হতে পারে। |
নাগরিকদের আর্থ-সামাজিক সমীক্ষার খসড়া তালিকায় প্রকাশ করেছে হুগলি প্রশাসন। গত ২৫ তারিখ ওই তালিকা প্রকাশ হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশোধন করা যাবে। |