৫ জানুয়ারি বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পরে দেশ জুড়ে অশান্তির আঁচ পড়েছে দু’দেশের যাত্রী যাতায়াতে। ব্যাহত হচ্ছে বহিবাণিজ্যও। মঙ্গলবার থেকে পেট্রোপোল সীমান্তে যাত্রীদের আসা-যাওয়া খুবই কমে গিয়েছে। অভিবাসন দফতর সূত্রে খবর, সাধারণ দিনে যেখানে গড়ে ২০০০ যাত্রী যাতায়াত করেন, মঙ্গলবার তা কমে দাঁড়িয়েছে ৮৮১ জনে। বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত মাত্র ১১০ জন যাত্রী যাতায়াত করেছেন। ফলে সীমান্তের মুদ্রা ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মার খাচ্ছে পরিবহণ ব্যবসাও। পেট্রাপোল শুল্ক দফতরের ডেপুটি কমিশনার শুভেন দাশগুপ্ত বলেন, “বুধবার সকাল থেকে পণ্য রফতানি ঠিক থাকলেও আমদানিতে প্রভাব পড়েছে।” বসিরহাটের ঘোজাডাঙা সীমান্তেরও একই অবস্থা। জেলাপ্রশাসন সূত্রের খবর, বসিরহাটের ঘোজাডাঙার অপর পারে সাতক্ষীরার ভোমরায় সে দেশের বন্ধ সমর্থকেরা রাস্তায় গাছ ফেলে রাখায় বাণিজ্য বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছেন সে দেশের ব্যবসায়ীরা। ঘোজাডাঙা ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের তরফে কান্তি দত্ত বলেন, “বাণিজ্য বন্ধের ফলে রাজস্বের ক্ষতির পাশাপাশি পচনশীল পণ্যের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। সীমান্তের পার্কিংয়ে যে শ্রমিকেরা যুক্ত তাঁরাও কাজ হারিয়ে সমস্যায় পড়েছেন।”
|
ব্যাঙ্ক লাইসেন্স পেতে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে করা আবেদন ফিরিয়ে নিল টাটারা। ব্যাঙ্ক খোলার লাইসেন্স পেতে যে ২৬টি সংস্থা আবেদন জানিয়েছিল, তাদের মধ্যে ছিল টাটা গোষ্ঠীর হোল্ডিং সংস্থা টাটা সন্স-ও। কিন্তু তা ফিরিয়ে নিতে আর্জি জানিয়েছে তারা। বুধবার বিবৃতিতে এ কথা জানায় শীর্ষ ব্যাঙ্ক। টাটাদের দাবি, এই মুহূর্তে যে আর্থিক পরিষেবা তাদের রয়েছে, গোষ্ঠীর ব্যবসা-কৌশলের পক্ষে তা উপযুক্ত। তবে তারা ভবিষ্যতে ব্যাঙ্কিং ব্যবসায় আসার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়নি। শীর্ষ ব্যাঙ্ক আর্জি মঞ্জুর করেছে।
পুরনো খবর: ব্যাঙ্ক লাইসেন্স চেয়ে আবেদন টাটা-বিড়লারও
|
যন্ত্রাংশে সমস্যা আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে ১৯ থেকে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত বিক্রি হওয়া আর্টিগা, এ-স্টার, সুইফ্ট ও ডিজায়ার, মডেলের ১৪৯২টি গাড়ি ফেরাচ্ছে মারুতি-সুজুকি। বুধবার সংস্থা জানায়, ‘স্টিয়ারিং কলাম’-এ সমস্যা আছে কি-না দেখা হবে। থাকলে বিনামূল্যে বদলানোও হবে। ডিলাররা যোগাযোগ করবেন সংশ্লিষ্ট গাড়ি-মালিকের সঙ্গে। এ নিয়ে তথ্য মিলবে সংস্থার সাইটেও।
|
উৎপাদন শুল্ক ও পরিষেবা কর ১ লক্ষ টাকা বা তার বেশি হলেই এখন থেকে তা জমা দিতে হবে অনলাইনে। ১ জানুয়ারি থেকেই তা কার্যকর হবে। আগে সীমা ছিল ১০ লক্ষ।
|
খরচ কমানো, উদ্ভাবন ইত্যাদির জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের স্বীকৃতি পেল ইছাপুরের মেটাল অ্যান্ড স্টিল ফ্যাক্টরি। প্রতিরক্ষা পণ্য তৈরি করে তারা। |