তিনটি দুর্ঘটনায় মৃত চার
নিজস্ব প্রতিবেদন |
তিনটি পৃথক দুর্ঘটনায় দক্ষিণবঙ্গে চার জনের মৃত্যু হল। শুক্রবার রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ম্যাটাডরে চাপা পড়ে সাইকেল আরোহী দুই ভাই মারা যায়। শনিবার সকালে বীরভূমে ট্রাক্টরের ধাক্কায় মৃত্যু হয় সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীর। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাত দেড়টা নাগাদ দুই ভাই কাকদ্বীপ বাজার থেকে কার্তিক কিনে ফেরার পথে বামুনের মোড়ের কাছে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কে, একটি ম্যাটাডর তাঁদের চাপা দেয়। বীরভূমের কাঁকরতলার বিনোদপুর গ্রামের কাছে দুর্ঘটনায় জখম এক কিশোরীর দেহ গাড়ির অভাবে দীর্ঘ ক্ষণ রাস্তাতেই পড়ে ছিল। হাসপাতালে পৌঁছনোর আগেই তার মৃত্যু হয়। তার নাম মুনমুন চট্টোপাধ্যায় (১৩)। বাড়ি বর্ধমানের শ্যামলায়। ওই সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী বিনোদপুরে তার মামার বাড়িতে এসেছিল। সকালে স্থানীয় রসা বাসস্ট্যান্ডে আসার সময় একটি ট্রাক্টর তাকে ধাক্কা মারে। শনিবার সকালে পূর্ব মেদিনীপুরের চণ্ডীপুরে দিঘা-হাওড়াগামী বাস উল্টে খালে পড়ে ৪ জন আহত হন। বাসটি দিঘা থেকে তমলুক আসছিল। জামুড়িয়ার সাতগ্রামে ধীরেন রুইদাস (৪০) নামে এক ব্যক্তির পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ঘণ্টাখানেক ২ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন স্থানীয়রা। সাইকেলে চেপে ফেরার পথে মারা যান তিনি। |
সারদা কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত সোমনাথ দত্ত শনিবার তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা দু’টি মামলায় জামিন পেলেন। সোমনাথবাবু সারদা গোষ্ঠীর একটি সংস্থার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেট এলাকায় তাঁর বিরুদ্ধে সারদার একটি সংস্থার কর্মীদের বেতন না দেওয়া এবং প্রতারণার পৃথক দু’টি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। অভিযুক্তের আইনজীবী শ্যামলকান্তি বন্দ্যোপাধ্যায় এ দিন জানান, ভবানীপুর ও বিষ্ণুপুর থানার মামলায় আগেই সোমনাথবাবু জামিন পেয়েছেন। বারাসতে তাঁর বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলায় তিনি জামিন পাননি। তাই সোমনাথবাবু এখনই জেল থেকে ছাড়া পাচ্ছেন না। |