দুই জেলার পৃথক চারটি দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল চারজনের।
সোমবার সকালে নওদার এলিয়েটনগরে বেলডাঙা-আমতলা রাজ্য সড়কে গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হল এক মহিলার। মৃতের নাম লতিপন বেওয়া(৫০)। তিনি ওই এলাকারই বাসিন্দা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন ভোরে প্রাতঃভ্রমণ করছিলেন লতিপন বেওয়া-সহ আরও কয়েকজন। সেই সময়ই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাড়ি ধাক্কা মারে তাঁদের। আহতদের আমতলা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই মৃত্যু হয় লতিপন বেওয়ার। বাকিদের মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান এলাকার বাসিন্দারা। পুলিশে জানিয়েছে, গাড়ির চালক পলাতক।
এ দিকে, ট্রাক্টরের ধাক্কায় মৃত্যু হল এক শিশুর। সোমবার সকালে সুতির অজগরপাড়ার কানুপুর-বহুতালি রাজ্য সড়কের এই দুঘর্টনায় মৃতের নাম মেঘা খাতুন (৫)। সে রঘুনাথগঞ্জের লালখান্দিয়ার গ্রামের বাসিন্দা। মায়ের সঙ্গে মামারবাড়িতে এসেছিল মেঘা। পুলিশ ট্রাক্টরটিকে আটক করলেও চালক পলাতক।
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক যুবকের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত সেন্টু হালদার (৩৩) হোগলবেড়িয়ার গোপালপুরের বাসিন্দা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে করিমপুর থেকে বাইক নিয়ে জলঙ্গির দিকে ফিরছিলেন সেন্টু। পথে বাইকটি ধাক্কা মারে একটি গাছে। স্থানীয়রা তাঁকে করিমপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে জানান চিকিৎসকরা।
হোগলবেড়িয়া থানায় এলাকায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল সুর্মা খাতুন (৮) নামে এক শিশুর। সোমবার বাবার বাইকে চেপে মামারবাড়ি থেকে ফেরার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। |