আই লিগে পর পর তিনটে ম্যাচ হেরে প্রবল চাপের মুখে মহমেডান কোচ আবদুল আজিজ। বৃহস্পতিবার ক্লাবের ফুটবল সচিব ইকবাল আমেদ বললেন, “ম্যাচের পরে বেঙ্গালুরুতে ফোন করিনি। কোচের সঙ্গেও কথা হয়নি। যা বলার-শোনার সব কলকাতায় ফিরলেই হবে। আমরা দু’দিনের মধ্যে আলোচনায় বসছি।” ফুটবল সচিবের গলা শুনে মনে হল, টিমের পারফরম্যান্সে একেবারেই খুশি নন তিনি। আর হবে-ই বা কেন? টানা তিন ম্যাচে বড় ব্যবধানে হেরে (মোট আট গোল হজম করেছে, দিয়েছে মাত্র দু’টি) আই লিগের পয়েন্ট তালিকায় সবচেয়ে নীচে এখন মহমেডানই। বৃহস্পতিবার ম্যাচ শুরুর আধ ঘণ্টার মধ্যেই ০-২ গোলে পিছিয়ে পড়েন জোসিমার-পেনরা। রক্ষণের ভুলে হেডে গোল জনসন ও রুনির। আসলে ব্রাজিলিয়ান স্টপার লুসিয়ানোর অনুপস্থিতি মারাত্মক ভোগাচ্ছে মহমেডানকে। আজিজ অবশ্য বেঙ্গালুরু থেকে ফোনে অন্য যুক্তি দিলেন, “এত গোল মিস হলে ম্যাচ জেতা যায় না। জোসিমার সহজ সুযোগ নষ্ট করেছে। না হলে আমাদেরই তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়া উচিত ছিল। ওরা দু’টো সুযোগে দু’গোল করল। আমরা দশটা সুযোগ পেয়েও জিততে পারলাম না।” জোসিমার গোল নষ্ট করলেও, ম্যাচ শেষ হওয়ার ১৩ মিনিট আগে তাঁর করা গোলেই ১-২ করে মহমেডান।
পুরনো খবর: কোচের সঙ্গে সমঝোতা টোলগের
|
অবশেষে স্বস্তি জ্বালা গাট্টার। বৃহস্পতিবারই দিল্লি হাইকোর্ট ব্যাডমিন্টন অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া (বাই)-কে নির্দেশ দিয়েছে জ্বালাকে আসন্ন টুর্নামেন্টগুলোতে খেলতে দেওয়ার ব্যাপারে। পাশাপাশি, জ্বালা সমর্থনে এ দিনই জোরালো সওয়াল করেছেন প্রকাশ পাডুকোন। এ দিন দিল্লি হাইকোর্ট বাইকে নির্দেশ দেয়, যতদিন না ফেডারেশনের তিন সদস্যের কমিটি নিজেদের রিপোর্ট বাইয়ের কাছে জমা দিচ্ছে। ততদিন জ্বালাকে সব টুর্নামেন্টেই খেলতে দিতে হবে। এর ফলে আসন্ন ডেনমার্ক ওপেনে জ্বালার অংশ নেওয়ার ব্যাপারে কোনও সমস্যা রইল না বলেই মনে করছে দেশের ব্যাডমিন্টন মহল। জ্বালাকে আজীবন নির্বাসিত করার জন্য বাইয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এ দিন প্রকাশ পাড়ুকোনও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। দেশের প্রাক্তন এই ব্যাডমিন্টন তারকা বলেন “খেলোয়াড়ের বক্তব্য না শুনেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল ফেডারেশন। এটা শুধু ভুল নয়। অন্যায়ও।”
পুরনো খবর: জ্বালা গেলেন হাইকোর্টে |