এ দিন স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের সকলের হাতে নতুন পোশাকের প্যাকেটটা তুলে দিতেই ছবিটা পুরো পাল্টে যায়। ওদের কেউ কেউ স্কুল কর্মীদের কাছে জানতে চাইল, নতুন এই পোশাকের রঙটা তাকে কেমন মানাবে। কেউ বা তা হাতে নিয়েই দীর্ঘক্ষণ চুপ করে বসে থাকল। বিদ্যালয় অধ্যক্ষ ফণিভূষণ সেন বলেন, “আমরা তো এমনটাই চেয়েছিলাম। ওদের মুখে হাসি দেখে আমাদের দারুণ লাগছে।” পুজোর জন্য বাহারি পোশাকের পাশাপাশি এ দিন পড়ুয়াদের জন্য দুর্গাপুজোর মুখে নতুন ইউনিফর্ম কেনা হয়েছে। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানান, এমনিতে বছরে দুই বার নির্দিষ্ট পোশাক দেওয়া হয় আবাসিকদের। পুজোর সময় তারই এক সেট পোশাক কেনা হয়েছে। চতুর্থ শ্রেণির মনোজিৎ দেবনাথের কথায়, “এবার ছুটিতে বাড়িতে যাওয়ার উৎসাহটাও বেড়ে গেল।” বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, ওই তিন জনের জন্য গান শোনা থেকে পুজোর সময় বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার মত পরিকল্পনা রয়েছে। থাকবে খাবারের ব্যবস্থাও। |