রাস্তার নাম: |
ইস্টার্ন মেট্রোপলিটান বাইপাস। সায়েন্স সিটি থেকে ভিআইপি বাজার পর্যন্ত। |
|
ছবি: সুদীপ্ত ভৌমিক |
• সারানোর দায়িত্ব কার? কেএমডিএ-র।
• শেষ কবে সারানো হয়? শেষ বার সারানো হয়েছিল মাস ছ’য়েক আগে। মাঝেমধ্যেই রাস্তার ওই অংশের হাল খারাপ হয়। অভিযোগ, তা সারাতে সারাতেই ফের বড় বড় গর্ত হয়ে যায়।
• কেন এর মধ্যেই রাস্তার এই হাল? পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, “রাস্তার ওই অংশের পাশ দিয়েই ব্যারিকেড করে নিউ গড়িয়া থেকে বিমানবন্দর রুটের মেট্রোর কাজ চলছে। ফলে রাস্তায় জমা জল নামতে পারছে না। রাস্তার পাশে পাইলিং হওয়ায় জল কাদাও জমে যাচ্ছে। জমা জল-কাদা বিটুমিনের ভিতরে ঢুকে ফাটল ধরাচ্ছে।” মন্ত্রী দাবি করেন, কয়েক দিন টানা রোদ উঠলেই রাস্তার ওই অংশ সারানো হবে। তবে মেট্রোর কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী সমাধান হওয়া কঠিন বলে কার্যত মেনে নিয়েছেন কেএমডিএ-র আধিকারিকেরা। |
|
রাস্তার নাম: |
জেমস লং সরণি ও ডায়মন্ড হারবার রোডের মোড়। |
|
ছবি: অরুণ লোধ |
• সারানোর দায়িত্ব কার? রাস্তাটি পূর্ত দফতরের অধীনে। সারানোর দায়িত্বও তাদেরই।
• শেষ কবে সারানো হয়? সার্বিক ভাবে কখনও সারানো হয়নি। মাঝেমধ্যে রাস্তার গর্ত বোজানোর কাজ হয়েছে। পূর্ত দফতরের এক ইঞ্জিনিয়ারের কথায়, “২০১১-’১২ সালে শেষ বার গর্ত বোজানোর কাজ হয়েছে।”
• কেন এর মধ্যেই রাস্তার এই হাল? পূর্ত দফতরের এক পদস্থ কর্তার কথায়, “৩৬ বছর আগে তৈরি হয়েছিল রাস্তা। তার পর থেকে কখনও সারানো হয়নি। তাই এমন অবস্থা।” তিনি জানান, বর্ষার সময়ে জল জমেও রাস্তার বেহাল দশা হয়েছে। সম্প্রতি ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ওই রাস্তা সারানোর কাজ চলছে। কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদ (রাস্তা) সুশান্ত ঘোষ এ বিষয়ে বলেন, “রাস্তাটি দ্রুত সারানোর ব্যাপারে রাজ্যের পূর্ত দফতরের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করা হচ্ছে।” |
|