যশোহর রোড |
প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড-বাইপাস কানেক্টর
|
|
|
ছবি: শৌভিক দে |
ছবি: দেবস্মিতা চক্রবর্তী
|
রাস্তার নাম: যশোহর রোড। বিমানবন্দরের দু’নম্বর গেট থেকে শরৎ কলোনি মোড় পর্যন্ত।
সারানোর দায়িত্ব কার: যশোহর রোডের বিমানবন্দর সংলগ্ন
এলাকা
সম্প্রতি পূর্ত দফতরের হাতে চলে গেলেও গত
বছর এই রাস্তা
সারিয়েছিলেন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ।
এ বছর তাই ফের ভাঙা
রাস্তা সারানোর
দায়িত্ব পড়েছে তাঁদের কৃষ্ণনগর শাখার উপরেই।
শেষ কবে সারানো হয়: গত বছর পুজোর আগে।
কেন এর মধ্যেই রাস্তার এই হাল: জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের
কৃষ্ণনগর
শাখার প্রকল্প-অধিকর্তা জগন্নাথ সামন্ত
বলেন, “বিমানবন্দর সংলগ্ন
যশোহর রোডের দু’পাশে
নিকাশি নালার অবস্থা খুব খারাপ। তাই
জল জমে থাকে
রাস্তায়। সেই জল রাস্তার বিটুমিনকে দ্রুত
ভেঙে দিচ্ছে। রাস্তায় ম্যাস্টিক অ্যাসফল্ট দিলে টেঁকসই
বেশি হয়। চলতি মাসেই ফের মেরামতির কাজ শুরু হচ্ছে।” |
রাস্তার নাম: প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড কানেক্টর। যাদবপুর থানা থেকে ই এম বাইপাস পর্যন্ত।
সারানোর দায়িত্ব কার: রাস্তাটি আগে কেএমডিএ-র
অধীনে ছিল। সম্প্রতি কলকাতা পুরসভা ওই রাস্তার দায়িত্ব
পেয়েছে। সারানোর দায় কলকাতার পুর- প্রশাসনেরই।
শেষ কবে সারানো হয়: মেয়র পারিষদ (রাস্তা)
সুশান্ত ঘোষ বলেন, “মাস দুই আগেই ওই রাস্তা সারানো
হয়েছে।” তিনি জানান, অ্যাসফল্ট দিয়ে কাজ হয়েছিল।
তখন গর্তও বোজানো হয়।
কেন এর মধ্যেই রাস্তার এই হাল: পুরসভার রাস্তা দফতরের এক কর্তা জানান, রাস্তাটি তৈরির সময়েই পরিকল্পনার অভাব ছিল। দু’পাশে নালা নেই। সুশান্তবাবুও বলেন, “বৃষ্টির জল শুধু নয়, বর্জ্য জলও রাস্তায় পড়ে। নালা না থাকায়
বেরোতে পারে না। ফলে রাস্তা ভেঙে যায়।” তিনি জানান, নিকাশির ব্যবস্থা না হলে এমনই চলবে। তবে পুজোর আগে ফের রাস্তা সারানো হবে। |
|