সাত দিন বন্ধ থাকার পরে শান্তি-বৈঠকের জেরে চালু হয়েছে ৭৮ নম্বর রুটের বাস। কিন্তু যাত্রীদের অভিযোগ, ব্যারাকপুর কোর্ট থেকে ধর্মতলা রুটে পরিষেবার উন্নতি হয়নি। কারণ, পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য ৫০টির মধ্যে প্রায় ২০টি বাস অন্যত্র চলে গিয়েছে। আরও অভিযোগ, বাসের ঘাটতি পূরণের জন্য ওই রুটে সরকারি বাস চালানো হলেও তার দেখা সহজে মিলছে না। ভাড়াও বেশি। অন্য দিকে, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের তরফে ৭৮ নম্বর রুটের বাসকর্মীদের কাজে যোগ দিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তবে পুলিশ জোর করে লাঠি চালিয়ে ১৩ জুলাই থেকে তাঁদের বাস চালাতে বাধ্য করেছে বলেও অভিযোগ কর্মীদের। জেলা পুলিশের কর্তারা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
পুরনো খবর: ‘জনপ্রিয়’ রাজনীতির মাসুল, ওঠার পথে আরও এক বাস-রুট |
চলতি মাসে মেয়াদ শেষ হওয়া ১৩টি পুরসভার নির্বাচন নিয়েও রাজ্য সরকারের সঙ্গে মতানৈক্য দেখা দল নির্বাচন কমিশনের। ৭ সেপ্টেম্বর ওই ১৩টি পুরসভার ভোট করতে চেয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠায় রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। এই ১৩টি পুরসভা হচ্ছে: মেখলিগঞ্জ, হলদিবাড়ি, আলিপুরদুয়ার, বালুরঘাট, ডালখোলা, পানিহাটি, চাকদহ, বর্ধমান, গুসকরা, দুবরাজপুর, ডায়মন্ডহারবার, হাবরা এবং মেদিনীপুর। সোমবার নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ৭ সেপ্টেম্বর ওই ১৩টি পুরসভার নির্বাচন করা অসম্ভব। কারণ এর মধ্যে রয়েছে মেদিনীপুর পুরসভা। সেখানে এখনও এলাকা পুনর্বিন্যাসের কাজ শেষ হয়নি। এলাকা পুনর্বিন্যাসের কাজ শেষ না-হতে একসঙ্গে ১৩টি পুরসভার নির্বাচন করা অসম্ভব। কমিশন সূত্রের খবর, এই পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকার যদি মেদিনীপুর পুরসভাকে বাদ দিয়ে বাকি ১২টি পুরসভার নির্বাচন সারতে চায় তবে রাজ্য পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরকে নতুন করে কমিশনকে তা জানাতে হবে।
|
সরকারি গ্রন্থাগারগুলিতে সংবাদপত্র রাখা বিষয়ক জনস্বার্থ মামলার শুনানি দু’সপ্তাহের জন্য পিছিয়ে গেল। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অরুণকুমার মিশ্র এই মামলা দু’সপ্তাহ পরে শুনবেন বলে সোমবার জানিয়েছেন। ২০১২-এর মার্চ মাসে সরকার প্রোষিত গ্রন্থাগারে কোন কোন সংবাদপত্র রাখা যাবে, তা নিয়ে রাজ্য সরকার দু’দফা নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে তিনটি জনস্বার্থ মামলা হয়। সেই মামলারই শুনানি ছিল সোমবার। এ দিন অ্যাডভোকেট জেনারেল বিমল চট্টোপাধ্যায় আদালতের কাছে সময় চাইলে, আদালত তা মঞ্জুর করে।
পুরনো খবর: সংবাদপত্র-তালিকা খতিয়ে দেখার নির্দেশ
|
বর্ষায় রাস্তার কাজ করতে এ বার কোল্ড মিক্স প্লান্ট মেশিন কিনবে পুরসভা। প্রায় ৯ কোটি টাকা মূল্যের ওই মেশিন কেনার জন্য মহাকরণে প্রস্তাব পাঠাচ্ছে পুর প্রশাসন। পুর সূত্রের খবর, সাধারণত হট মিক্স প্লান্ট মেশিনে ওই কাজ হলেও বর্ষায় তাতে কাজ করা যায় না। মেয়র পারিষদ (রাস্তা) সুশান্ত ঘোষ বলেন, “বর্ষায় রাস্তা সারানোর মতো পরিকাঠামো পুরসভায় নেই। তাই ওই মেশিন কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।” তিনি জানান, কোল্ড মিক্স মেশিনে রাস্তার পিচের পুনর্ব্যবহার করাও সম্ভব। তাতে আর্থিক সাশ্রয়ও হবে। |