সিঙ্গুরের মেয়ে আশা রায়। বাবা সবজি বিক্রি করে সংসার চালান। পুণেতে এশিয়ান অ্যাথলেটিক্সে দু’শো মিটারে রুপো নিয়ে ফিরে শনিবার মহাকরণে ক্রীড়ামন্ত্রী মদন মিত্রের সঙ্গে দেখা করলেন। মদনবাবু তাঁকে একটি স্মারক উপহার করেন। এবং এক লক্ষ টাকার পুরস্কার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। জানা গিয়েছে, কলকাতায় অনুশীলন করলে থাকার ব্যবস্থা এবং মেডিক্যাল সাহায্য করার ব্যবস্থাও করে দেবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী। আশা মদনবাবুকে অনুরোধ করেন, রাজ্য সংস্থার অফিসে একটা ঘর দিতে। যাতে অ্যাথলিটরা বসে কথা বলতে পারেন। ক্রীড়ামন্ত্রী আশ্বস্ত করেন। ক্রীড়ামন্ত্রী জানান, ২৯ আগস্ট ক্রীড়া দিবসে খেল রত্ন পুরষ্কার দেবে রাজ্য সরকার। সে দিন আশাকে সংবর্ধিত করা হবে। বুধবার বিকেলে এশীয় পর্যায়ে সফল বাংলার এই অ্যাথলিটকে সংবর্ধনা দেবে রাজ্য অ্যাথলেটিক্স সংস্থা। তাঁর হাতে পঞ্চাশ হাজার টাকা তুলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন কর্তারা। শুক্রবারই জাতীয় শিবিরে যোগ দিতে যাবেন তিনি। আশা এ দিন বলেন, “ভবিষ্যতে আরও পদক জেতাই লক্ষ্য আমার।”
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন থেকে সমস্ত বেআইনি দখলদারি হটানোর জন্য বিধাননগরের মহকুমা শাসক নোটিশ দিয়েছেন। ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ডেকরেটরের জিনিসপত্র-সহ বেআইনি দখলদারদের সবকিছু সরাতে বলা হয়েছে। ফ্রেন্ডস অব দ্য স্টেডিয়ামকে জিনিসপত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্যও বলা হয়েছে।
|