আইরিশ তরুণীর মামলায় চার্জশিট
নিজস্ব সংবাদদাতা |
ফরেন্সিক রিপোর্ট ছাড়াই কালীঘাটে আইরিশ তরুণীকে যৌন নিগ্রহের মামলায় চার্জশিট জমা দিল কলকাতা পুলিশ। ঘটনার ৪১ দিনের মাথায় বৃহস্পতিবার আলিপুর আদালতে মূল অভিযুক্ত সুজয় মিত্রের বিরুদ্ধে চার্জশিটটি জমা পড়ে। শুক্রবার তার কপি দেওয়া হয় অভিযুক্তকে। গত ১ জুন রাতে মধ্য কলকাতায় অভিযুক্ত সুজয় মিত্রের সঙ্গে আলাপ হয় আইরিশ ওই তরুণীর। ওই রাতেই এক নৈশ ক্লাব থেকে সুজয় ওই বিদেশিনীকে নিয়ে কালীঘাটে তাঁর বাড়ি যান। সেখানেই যৌন নিগ্রহ হয় বলে অভিযোগ। পরে পার্কস্ট্রিট থানায় যৌন নিগ্রহের অভিযোগ করেন ওই তরুণী। পরে অভিযোগটি পাঠিয়ে দেওয়া হয় কালীঘাট থানায়। ওই রাতেই সুজয়কে গ্রেফতার করে পুলিশ।পুলিশ সূত্রের খবর, ৪৭ পাতার ওই চার্জশিটে মূল অভিযুক্ত সুজয় মিত্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয়েছে। চার্জশিটে মোট ২৮ জন সাক্ষীর উল্লেখ রয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। অভিযুক্ত সুজয় মিত্রের আইনজীবী দিব্যেন্দু বিশ্বাস অভিযোগ করেন, পুলিশ অসমাপ্ত চার্জশিট জমা দিয়েছে আদালতে। পরে ফরেন্সিক রিপোর্ট-সহ অতিরিক্ত চার্জশিট পুলিশ জমা দেবে কি না, তা নিয়েও পুলিশ আদালতে কিছু বলেনি বলে তাঁর অভিযোগ।
পুরনো খবর: আইরিশ তরুণীর অবস্থার উন্নতি
|
স্ট্র্যান্ড রোডের ফুটপাথে বাস, জখম ১১ জন |
স্ট্র্যান্ড রোডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফুটপাথে উঠে গেল যাত্রী-ভর্তি মিনিবাস। পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাতের ওই দুর্ঘটনায় বাসচালক ও কয়েক জন আরোহী আহত হন। তিন মহিলা-সহ ১১ জনকে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে চার জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। লেক রোড-হাওড়া স্টেশন রুটের মিনিবাসটি হাওড়া যাচ্ছিল। তরুণ শাহ নামে আহত এক যাত্রী বলেন, “ফেয়ারলি প্লেসের কাছে ডান দিকে ঘুরতে গিয়ে টাল সামলাতে না-পেরে বাসটি বাঁ দিকের ফুটপাথে উঠে যায়।” প্রত্যক্ষদর্শী সঞ্জিত সাউয়ের কথায়, “ফুটপাথে উঠেই বাসটি বাতিস্তম্ভে ধাক্কা মারে। তার পরে একটি বড় বাড়িতে ধাক্কা মেরে থেমে যায়। অবস্থা এমনই দাঁড়ায় যে, আহতদের বাস থেকে বার করা মুশকিল হচ্ছিল।”
|
লরি ভর্তি বেআইনি কার্তুজ নিয়ে যাওয়ার মামলায় ধৃত ছ’জনকে অস্ত্র আইনে দোষী সাব্যস্ত করল আলিপুর আদালত। তবে দেশদ্রোহের অভিযোগ থেকে তাদের রেহাই দেওয়া হয়েছে। সোমবার সাজা ঘোষণা করবেন আলিপুরের চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আভা খান। অস্ত্র আইনের যে-ধারায় ওই ছ’জনের বিরুদ্ধে পুলিশ অভিযোগ এনেছে, তাতে ন্যূনতম সাজা সাত বছর জেল এবং সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। ২০০৩ সালের ৩ সেপ্টেম্বর পশ্চিম বন্দর এলাকায় একটি লরি আটক করে পুলিশ। চালকের কেবিনে মেলে প্রায় ২৫ হাজার কার্তুজ। পুলিশ অসম থেকে শিরুস জি মোমিন নামে এক জনকে ধরে। পরে মেঘালয়, কাশ্মীর ও মালদহে ধরা পড়ে আরও পাঁচ জন।
|
সাত মাস ধরে পুলিশের চোখে ধুলো দেওয়ার পরে বৃহস্পতিবার রাতে বন্দর এলাকা থেকে এক মাদক পাচারকারীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। ধৃতের নাম শেখ সাবির আলি (৩৫)। তিনি মোমিনপুরের বাসিন্দা। পুলিশ জানায়, তাঁর কাছ থেকে ১৭০টি পুরিয়ায় সব মিলিয়ে ২৪.৫ গ্রাম হেরোইন মিলেছে। শুক্রবার তাকে আদালতে তোলা হয়।
|
|
পথের বাঁশি শুনে শুনে...
ট্রাফিক সিগন্যালের সরকারি গান যেখানে পৌঁছয় না।
শুক্রবার, ই এম বাইপাসের রুবি মোড়ে। ছবি: দেশকল্যাণ চৌধুরী
|
ঘন মেঘে আঁধার। শুক্রবারের গঙ্গায়। ছবি: দেবীপ্রসাদ সিংহ |
|
|