ভোটের প্রচারে গিয়ে ফের নির্বাচন কমিশনকে আক্রমণ করলেন রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী মদন মিত্র। শুক্রবার দুবরাজপুরের চিনপাই, খয়রাশোলের বারাবন এবং রাজনগরে সভা করেন ক্রীড়ামন্ত্রী। তিনি মঞ্চ থেকে বলেন, “যে নির্বাচন পশ্চিমবাংলায় দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করে, যে নির্বাচন কমিশন একদিকে সিপিএম অন্য দিকে কংগ্রেস আর পেছনে বিজেপিকে— এই তিনজনের ফুসফুসানিতে চালার চেষ্টা করে, আর যাই হোক সেই নির্বাচন কমিশনকে সুন্দরী মহিলা বলা যায় না। কিন্তু আর কতদিন। নির্বাচনের পর সব ফাঁকা।” সিপিএম, কংগ্রেস, বিজিপি এবং বুদ্ধিজীবীদের পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমকেও বিদ্রুপ করতে ছাড়েননি মদনবাবু। তিনি আরও বলেন, “এখন সিডি চাওয়া হচ্ছে। শুধু সিডি নয়, সব দেব। কিন্তু চেষ্টা করেও আগামী ৩০ তারিখের পর এক নম্বরে থাকা দলের নাম হবে তৃণমূলই।” |
উন্নয়নের খতিয়ান দিচ্ছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি। —নিজস্ব চিত্র। |
তবে তৃণমূলের নির্বাচনী সভায় কে আসবেন তা নিয়ে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছিল। কারণ, বৃহস্পতিবার মহম্মদবাজারে সভা করার কথা ছিল মদনবাবুর। সেখানে যান মলয় ঘটক। শুক্রবার চিনপাই, বারাবন এবং রাজনগরে সভা করার কথা ছিল মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের। করেন মদনবাবু।
বিকেল সাড়ে তিনটে নাগাদ চিনপাই কালীমন্দির সংলগ্ন মাঠে যখন মন্ত্রী পৌঁছন, তখন সভাস্থল মোটামুটি ভরেছে। উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। প্রথমে জেলা সভাপতির সংক্ষিপ্ত বক্তব্য ও পরে পরিবহণ মন্ত্রীর বক্তব্যে একে একে উঠে এসেছে জেলা জুড়ে উন্নয়নের ফিরিস্থি। |