শ্মশান নিয়ে নানা নালিশ
টাহারে শ্মশানের পরিষেবা বেহাল হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বাসিন্দাদের অভিযোগ, দেহ সৎকার করতে যাওয়া বাসিন্দাদের বসার ঘরও নেই। বৃষ্টি নামলেই তাঁদের ছুটে আশ্রয় নিতে হয় শ্মশান সংলগ্ন একটি ছোট কালীমন্দিরে। কিন্তু সেই কালীমন্দিরও ছোট। তাই অনেককেই আশ্রয় নিতে হয় লাগোয়া গ্রামে। উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার গ্রাম পঞ্চায়েতের পাইকপাড়া এলাকায় গত তিন দশকেও শ্মশানের পরিকাঠামো গড়ে না ওঠায় চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে বলে অভিযোগ। বাসিন্দাদের থেকে সমস্যার কথা জানার পর ইটাহারের বিধায়ক রাজ্যের পরিষদীয় সচিব অমল আচার্য শ্মশানের পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য বিধায়ক তহবিল থেকে ১০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছেন। অমলবাবু বলেন, “পরিকাঠামো না থাকায় সমস্যা হচ্ছে। ঝড়-বৃষ্টিতে আরও দুর্ভোগ বাড়ে। তাই শ্মশানের পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য ১০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছি। খুব শীঘ্রই ইটাহার পঞ্চায়েত সমিতি কাজ শুরু করবে।” তিনি জানান, একটি নতুন চুল্লি’র পাশাপাশি ৫০ জন শ্মশানযাত্রী বসতে পারেন এমন একটি বিশ্রামাগার তৈরি করা হবে। এছাড়াও সব সময় বিদ্যুৎ, জল, শৌচাগার, পাঁচিলের কাজও করা হবে। সৎকারের পর চুল্লি সাফাইয়ের জন্য জলের অভাব মেটাতে প্রায় ৫০ ফুট দূরের গামারি নদী থেকে শ্মশান পর্যন্ত একটি খাল কাটার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পঞ্চায়েত সূত্রের খবর, প্রায় তিনদশক আগে স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের উদ্যোগে পাইকপাড়া এলাকায় দেড় বিঘা খাস জমির উপর শ্মশানটি গড়ে ওঠে। বাসিন্দাদের একাংশ সেটির কাজ পরিচালনা করেন। বাসিন্দাদের অভিযোগ, শ্মশানের একমাত্র চুল্লির উপরের ছাদটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল। দেড় বছর আগে কয়েক জন বাসিন্দার উদ্যোগে শ্মশানের চত্বরে একটি ঘর তৈরি হলেও সেই সময়ে ছাদ হয়নি।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.