গোষ্ঠী সংঘর্ষে আহত দুই
নিজস্ব সংবাদদাতা • বিষ্ণুপুর |
মনোনয়নপত্র দাখিল নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মারামারিতে এক গোষ্ঠীর দু’জন আহত হলেন। মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বিষ্ণুপুর থানার লখাসোল গ্রামে। জখম দুই তৃণমূল কর্মীর নাম উত্তম মাল ও বাপি পণ্ডিত। মাথায়, ঘাড়ে ও পিঠে আঘাত নিয়ে বিষ্ণুপুর মহকুমা হাসপাতালের শল্য বিভাগে ভর্তি রয়েছেন উত্তমবাবু। অন্যজনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। উত্তমবাবুর কাকা মনোরঞ্জন মালের অভিযোগ, “আমি তৃণমূলের হয়ে লখাসোল ৫৯ নম্বর বুথের প্রার্থী হওয়ায় আমার ভাইপো উত্তম ও তার সঙ্গী বাপিকে রাতে রাধানগর-লখাসোল রাস্তায় লাঠিসোটা নিয়ে আক্রমণ করে আমাদের বিরুদ্ধ গোষ্ঠীর লোকজন। আমি বিষ্ণুপুর থানায় ঘটনাটি জানিয়েছি।” যদিও তৃণমূলের বিষ্ণুপুর ব্লক সভাপতি মথুর কাপড়ি দাবি, “মনোরঞ্জনবাবু আমাদের দলের প্রার্থী নন। যাঁরা মারধর খেয়েছেন তাঁরা আমাদের দলের কর্মী নন। কারা কাঁদের মারধর করেছেন তাও জানি না। আমাদের দলের কেউ এর সঙ্গে যুক্ত নন।” পুলিশ জানিয়েছে, ওই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে।
|
রাস্তার পাশ থেকে দেহ উদ্ধার হয়েছে এক ইসিএল কর্মীর। পুলিশ জানিয়েছে ওই ব্যক্তির নাম বৈদ্যনাথ মাজি (৪৫)। বাড়ি নিতুড়িয়া থানার ধাদকা গ্রামে। বুধবার সকালে নিতুড়িয়া থানারই রানীপুর বাজারের কাছে বৈদ্যনাথবাবুর দেহ উদ্ধার হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে নিতুড়িয়ার দুবেশ্বরী কয়লাখনির কর্মী বৈদ্যনাথবাবু মঙ্গলবার সকালে কাজে বেরিয়েছিলেন। রাতে বাড়ি ফেরেননি। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত ব্যক্তির দেহে কোনও আঘাতের চিহ্ন নেই। মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দেহটি ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়।
|
মঙ্গলবার মুরারই থানার মুকলিশপুর এলাকায় পাইকর-মুকলিশপুর রাস্তার ধারে পড়ে থাকা দু’দিনের এক শিশুকে উদ্ধার করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বুধবার পুলিশ শিশুটিকে উদ্ধার সিউড়ির চাইল্ড ওয়েলফেয়ার সোসাইটির প্রমীলাদের হাতে তুলে দেয়। |