রাজ্য সরকারের উন্নয়নমূলক কাজের কথা তুলে ধরে পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচার শুরু করলেন কৃষি দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী তথা সিঙ্গুর আন্দোলনের নেতা বেচারাম মান্না। শুক্রবার তিনি আলিপুরদুয়ারের বারবিশা, সলসলাবাড়ি ও শালকুমার হাটে কর্মিসভা করেন। তিনি বলেন, “গত ৩৪ বছরে বাম সরকার রাজ্যকে শ্মশানে পরিণত করেছে। বাংলা জুড়ে উন্নয়নের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে। সর্বক্ষেত্রে উন্নয়নের ধারা বইছে।” সেই ধারা বজায় রাখতে পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থীদের জয়ী করবার আহ্বান জানান মন্ত্রী। এ দিকে, এ দিন বারবিশা এবং সলসলাবাড়িতে সিপিএম ও কংগ্রেস থেকে বেশ কয়েকজন তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন বলে দলের বিধায়ক অনিল অধিকারী দাবি করেছেন।
|
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় নজরদারি করতে কন্ট্রোল রুম খুলল শিলিগুড়ি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। শুক্রবার সংসদের চেয়ারম্যান সমর চক্রবর্তী প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, কলেজ পাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের অফিসেই ওই কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সেখানে সংসদ চেয়ারম্যান ছাড়াও জেলা স্কুল পরিদর্শক এবং অন্য আধিকারিকরাও থাকবেন। তাঁদের ফোন নম্বর সর্বত্র জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কোথাও পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনও সমস্যা হলে ব্যবস্থা নেবে কন্ট্রোল রুম। রবিবার দুপুর ১টা থেকে ২টো পর্যন্ত এই পরীক্ষা হবে। কনট্রোল রুমের নম্বর-০৩৫৩-২৫৩৬১৪৭, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান সমর চক্রবর্তী-৯৯৩৩০৪৬৪২০, জেলা স্কুল পরিদর্শক (প্রাথমিক) আবদুস সালাম-৯৮৩০৬১৪৯২১।
|
গাড়ির ধাক্কায় এক বৃদ্ধের মৃত্যুর জেরে পুলিশের উপরে হামলার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটে বিধাননগর ফাঁড়ির আমবাড়ি এলাকায়। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম মহম্মদ তসলিমুদ্দিন (৬৫)। বাড়ি ওই এলাকাতেই। এই ঘটনায় দুই পুলিশ কর্মী জখম হন। পুলিশের একটি জিপ ভাঙচুর হয়েছে বলে অভিযোগ। দার্জিলিংয়ের পুলিশ সুপার কুণাল অগ্রবাল বলেন, “দু’টি মামলা করা হয়েছে। তদন্ত করা হচ্ছে।” পুলিশ সূত্রের খবর, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ রাস্তা পার হওয়ার সময় একটি ট্রাক ওই ব্যক্তিকে ধাক্কা মারে। এর পরেই জনতার একাংশ ওই গাড়িটি আটক করে ভাঙচুর করে। চালককে মারধর করা হয়। পুলিশ গেলে তাদের উপরে হামলা হয় বলে অভিযোগ। পরে আরও পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
|
নয়ানজুলিতে গাড়ি উল্টে যাওয়ার ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে আরও এক জনের। বৃহস্পতিবার মেখলিগঞ্জে আত্মীয়দের সঙ্গে রং খেলে বাড়িতে ফেরার সময় নয়ানদুলিতে ছোট গাড়ি উল্টে রীনা দত্ত নামে এক মহিলা মারা যান। জখম হন ১২ জন। রাতেই তাঁদের উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়ার সময় মৃত্যু হয় কল্পনা দাস (৪৫) নামে এক মহিলার। |