আলু-কাণ্ডে অভিযুক্তের জামিন হল
লু কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত সবিতা রায় সুপ্রিম কোর্ট থেকে জামিন পেয়েছিলেন। সোমবার সবিতাদেবী আলিপুরদুয়ারে অতিরিক্ত মুখ্য বিচার বিভাগীয় আদালতে সুপ্রিম কোর্টের আগাম জামিন পেশ করে জামিন নিলেন। তবে জামিন না পাওয়ায় এখনও পলাতক সবিতা দেবীর স্বামী প্রাক্তন ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা গোবিন্দ রায়। বিচারক সঞ্জীব ভট্টাচার্য ২০ হাজার টাকা ও দুইজন জামিনদার বিনিময়ে সবিতাদেবীর জামিন মঞ্জুর করেন। জলপাইগুড়ির পুলিশ সুপার অমিত জাভালগি বলেন, “গোবিন্দ রায় পলাতক। তাঁকে খোঁজা হচ্ছে।”
২০১০-এ অতিরিক্ত আলুর ফলন হওয়ায় অত্যাবশকীয় পণ্য সরবরাহকারী দফতর থেকে নবদিগন্ত সমবায়কে কৃষকদের থেকে আলু কেনার নির্দেশ দেওয়া হয়। সবিতাদেবী সমবায়ের চেয়ারম্যান ছিলেন। আলু কেনার জন্য সবিতাদেবী জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেন। গোবিন্দবাবু ওই ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান ছিলেন। আলিপুরদুয়ারের ফরওয়ার্ড ব্লক কর্মী অলোক রায় ফেস বুকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের কাছে টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ করেন। আলোকবাবু ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আলিপুরদুয়ার থানায় অভিযোগ জানান। পুলিশ প্রতারণার মামলা করতে গোবিন্দবাবু এবং সবিতাদেবী গা ঢাকা দেন। অলোকবাবুকে দল থেকে বহিষ্কারও করা হয়। সমবায়ের ম্যানেজারকে গ্রেফতারও করে পুলিশ।
গুঁতোয় মেরে মৃত বাইসনও। বাইসনের হানায় এক ব্যক্তির মৃত্যু পাশাপাশি চিতাবাঘের দেহ উদ্ধারের ঘটনা ঘটল। বাইসনটিকে ঘুমপাড়ানি গুলি ছুঁড়ে ট্রাকে তোলার সময় সেটির মৃত্যু হয়। ভোরবেলা বাগান লাগোয়া ডায়না জঙ্গল থেকে বার হওয়া ৩টি বাইসনকে বাগানে ঘোরাফেরা করতে দেখেন শ্রমিকরা। দুটি বাইসন জঙ্গলে ঢুকে পড়লেও একটি বাগানে দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল। বাগানের বাসিন্দা সুরেশ ওঁরাও (৩৬) নামে এক যুবকের কোমড়ে গুঁতো দেয় বাইসনটি। দুপুরে তিনি মারা যান। বন কর্মীরা বাইসনকে ঘুমপাড়ানি গুলিতে কাবু করে গাড়িতে তোলার সময় সেটি মারা যায়।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.