স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এই বাজারে মূলত সব্জি বিক্রি হয়। চাষিরা সরাসরি মাঠ থেকে ফসল এনে বিক্রি করেন। কাছেই নোনা-চন্দনপুকুর বাজার থাকলেও দাম কম এবং টাটকা সব্জি পাওয়ায় অনেকেই এই বাজারে যান। যদিও এই বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, এই বাজারের কোনও প্রশাসনিক স্বীকৃতি নেই। বিক্রেতার সংখ্যা তিনশোর বেশি। এই বাজারের এক বিক্রেতা অসীম দাস বলেন, ‘‘মাঠের ফসল এনে বেচি। ক্রেতারা টাটকা জিনিস পেয়ে খুশি হন। ফড়ে না থাকায় আমরাও ন্যায্য দাম পাই।’’
কিন্তু এখানে বাজার বসে কেন?
বছর দু’য়েক আগে ব্যারাকপুরের নোনা-চন্দনপুকুর বাজার ভাঙা হয়। তখন কিছু ব্যবসায়ী এখানে রাস্তার ধারে পসরা নিয়ে বসতে শুরু করেন। তাঁদের দেখাদেখি স্থানীয় চাষিরাও সব্জি নিয়ে বসতে শুরু করেন। নোনা-চন্দনপুকুর বাজারটির উদ্বোধন হলেও এখনও চালু হয়নি। এখন বাজারের পাশে একটি অস্থায়ী বাজারে ব্যবসায়ীদের একাংশ বসেন। |