দুর্ঘটনায় মৃত দুই স্কুলছাত্র |
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল দুই স্কুলছাত্রের। শুক্রবার সন্ধ্যায় দুর্ঘটনাটি ঘটে হুগলির গুড়াপে। মৃতদের নাম সৌনিক চট্টোপাধ্যায় (১৭) ও সৌমিক ভাণ্ডারী (১৭)। দু’জনেই একাদশ শ্রেণির ছাত্র। হুগলির ডানকুনির বাসিন্দা সৌনিক উত্তরপাড়া ড্রিমল্যান্ড ম্যাকারল হাইস্কুলে এবং উত্তরপাড়ার বাসিন্দা সৌমিক কোন্নগর সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুলে পড়ত। সন্ধ্যায় তিনটি মোটরবাইকে চড়ে তারা পাঁচ বন্ধুবান্ধব গুড়াপের একটি হোটেলে খাওয়াদাওয়া করতে যায়। সেখান থেকে ফেরার সময়ে সৌনিকদের মোটারবাইকটি নিয়ন্ত্রণ হারালে কলকাতামুখী একটি ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। দু’জনকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত বলে জানানো হয়।
|
এক শিক্ষকের অপমৃত্যু হয়েছে বৃহস্পতিবার রাতে। নাম আশিসকুমার বিশ্বাস (৪৭)। কেতুগ্রামে সুলতানপুর প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক ছিলেন তিনি। তাঁর বাড়ি বাঁকুড়ার চইপুর থানার জুজুর গ্রামে তবে কান্দরাতে তিনি একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। ওই বাড়ি থেকেই পুলিশ তাঁর ঝুলন্ত দেহটি উদ্ধার করে। শুক্রবার কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে ময়নাতদন্ত হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, বিভিন্ন কারণে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। ঋণের টাকা শোধ করতে না পেরেই মানসিক অবসাদে আত্মঘাতী হন ওই শিক্ষক।
|
লাইনে ফাটল দেখা দেওয়ায় ব্যাহত হল ট্রেন চলাচল। শুক্রবার বিকেলে পুর্ব রেলে ব্যাণ্ডেল-কাটোয়া লাইনে পাটুলি ও অগ্রদীপ স্টেশনের মাঝে শিবনগর রেলগেটের কাছে লাইনের একটি অংশে ফাটল দেখা দেয়। কাটোয়া থেকে রেলের ইঞ্জিনিয়াররা গিয়ে ওই ফাটল মেরামত করেন। তারপর থেকে ওই লাইনে গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হয়।
|
অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে এক কলেজ ছাত্রীর। নাম মামনি রায় (২১)। বাড়ি আউশগ্রামের গুসকরার দোনাইপুর কলোনিতে। পুলিশ ও মৃতার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কীটনাশকে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে শুক্রবার ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়। |