কিশোরকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ |
কাজের টোপ দিয়ে দিল্লিতে নিয়ে গিয়ে এক কিশোরকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশী এক পরিবারের বিরুদ্ধে। বুধবার ওই দেহ দিল্লি থেকে বালুরঘাটে পৌঁছয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম প্রশান্ত অধিকারী (১৪)। বাড়ি বালুরঘাটের ডায়েরি ফার্ম এলাকায়। বৃহস্পতিবার মৃতের পরিবারের তরফে প্রতিবেশী গগন সূত্রধর, তাঁর স্ত্রী ও দুই ছেলে, মোট চার জনের বিরুদ্ধে তাকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ হয়েছে। অভিযুক্তরা বর্তমানে দিল্লিতে রয়েছেন। মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। জেলা পুলিশ সুপার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ঘটনার তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা হবে।” মৃত কিশোরের মামা সুরজিৎ সরকার এদিন পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করে জানান, মোটা টাকার কাজের প্রলোভন দেখিয়ে তাঁর ভাগ্নেকে প্রতিবেশী গগন সূত্রধরের পরিবার গত ১৬ নভেন্বর দিল্লি নিয়ে যায়। সেখানে তাকে দিয়ে অমানুষিক পরিশ্রম করায়। প্রচন্ড মারধর করা হত। ভাগ্নের সঙ্গী এলাকার দুই যুবক সুশান্ত দাস এবং রতন সরকারের সামনে গত ২১ জানুয়ারি লোহার রড দিয়ে পেটায় অভিযুক্তরা। সুস্থ হয়ে পড়লে প্রশান্তকে দিল্লি থেকে বালুরঘাটে পৌঁছে দিতে জোর করে ট্রেনে তুলে দেয়। রাস্তাতেই মৃত্যু হয় তার। মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত গগনবাবুর ছেলে রাজা সূত্রধরের দাবি, “ঠান্ডায় অসুস্থ হয়ে প্রশান্তের মৃত্যু হয় বলে খবর পেয়েছি। তাকে মারধরের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যে।”
|
ইভটিজিংয়ের অভিযোগে তিন যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। বৃহস্পতিবার মেখলিগঞ্জ শহরের হাইস্কুল লাগোয়া এলাকায় ঘঠনাটি ঘটেছে। পুলিশ জানায়, ধৃতদের নাম মফিদুল প্রামাণিক, সাহিন আলি ও সফিকুল ইসলাম। পেশায় ছোট গাড়ির চালক মফিদুল ও স্টেশনারি দোকানের কর্মচারী সাহিনের বাড়ি মেখলিগঞ্জের কালীপাড়া এলাকায়। সফিকুল পঁচিশ পয়েস্তি এলাকার বাসিন্দা। বৃহস্পতিবার মেখলিগঞ্জ হাইস্কুল লাগোয়া রাস্তায় সাদা পোশাকের পুলিশ কর্মীরা তিনজনকে গ্রেফতার করে।
|
উত্তরবঙ্গ উৎসবে ‘থিম জেলা’ এবার দক্ষিণ দিনাজপুর। আগামী ২৯ জানুয়ারী থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৬ দিন ধরে দ্বিতীয় উত্তরবঙ্গ উৎসব চলবে।
|
অটোর ধাক্কায় ছ’বছরের এক শিশুর মৃত্যু হল বৃহস্পতিবার। নাম শেখ আলম (৬)। ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা অটো ভাঙচুর করে আগুন লাগান। |