আঁধার স্টেশনে, জনারণ্য পথে তুঙ্গ ভোগান্তির ছবি |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: স্টেশনের ‘পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমে’ ঘোষণা শুনলেই কান পাতছিল বছর বারোর স্কুলপড়ুয়াটি। শিয়ালদহ থেকে তখন শুধু ছাড়ছে ‘কল্যাণী স্পেশাল।’ “ট্রেন না-পেলে বাড়ি ফিরব কী করে?” পাশে দাঁড়ানো বাবাকেই শেষে প্রশ্নটা করল শাশ্বত। জবাব দিতে পারলেন না ‘ট্যাক্স ট্রাইব্যুনালের’ কর্মী, জনাইয়ের বাসিন্দা তুষার মুখোপাধ্যায়। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: দু’দিকে মুখ করে সারি দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে গাড়ির পর গাড়ি। থমকে থাকা গাড়ি, হুটার বাজাতে থাকা অ্যাম্বুল্যান্সকে পিছনে ফেলে অন্ধকার রাস্তার দু’পাশে পিলপিল করে মানুষ হেঁটে চলেছেন গন্তব্যে। কাঁধে ব্যাগ। আর বাসের মাথায় বসে থাকা মানুষের ভিড় মনে পড়িয়ে দেয় দেশভাগের পরে উদ্বাস্তুদের ছবিকে।
বারাসত থেকে এয়ারপোর্ট মোড়ের দূরত্ব মাত্র ন’কিলোমিটার। বিকেল ৪টেয় বারাসত থেকে গাড়িতে উঠেছিলেন এক স্কুলশিক্ষিকা। |
জটে অনড় গাড়ি-বাস,
ঘরে ফিরতে ভরসা পা |
|
ফর্দ বিশাল, রেস্ত সামান্য,
রাখি-ফরমানে মাথায় হাত |
নিজস্ব প্রতিবেদন: বিবেক মেলার পরে এ বার রাখিবন্ধন।
অনুষ্ঠান ‘সফল’ করার জন্য রাজ্যের যুব কল্যাণ দফতর প্রতিটি ব্লক ও পুর এলাকায় যে-নির্দেশিকা পাঠিয়েছে, তা মানতে গিয়ে ফাঁপরে পড়েছেন স্থানীয় স্তরের আয়োজকেরা। ওই দফতর অনুষ্ঠান-পিছু যে-টাকা বরাদ্দ করেছে, এই বাজারে তাতে কী ভাবে অনুষ্ঠান করা সম্ভব, তা নিয়ে সংশয়ে ব্লক ও পুর-প্রশাসনের আধিকারিকেরাই। |
|
কোর্টে-নিয়োগে আইনভঙ্গ, নালিশ প্রাক্তন সৈনিকদের |
|
টুকরো খবর |
|
|