রাষ্ট্রপতি হলেন জঙ্গিপুরের ঘরের মানুষই নিজস্ব সংবাদদাতা, রঘুনাথগঞ্জ: রসুন দিয়ে লালতের শাক কি মিলবে রাইসিনা হিলসে? পোস্ত বড়া, পাবদা মাছ, কাটা রুই—মধ্যাহ্ন আহারের এই মেনুতেই স্বচ্ছন্দ ছিলেন যে মানুষটি, তিনি নিশ্চয়ই রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরেও তেমনটিই থাকবেন। প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সাংসদ এলাকা জঙ্গিপুরের মানুষ এমনই ভাবছেন। তাঁরা জানেন, প্রখর গরমে ভোটের প্রচারে বেরিয়ে প্রবীণ মানুষটির সারা দিন খাওয়া বলতে ছিল মুড়ি আর লাল চা। আর তো বারবার আসতে পারবেন না, হতাশ কর্মীরা নিজস্ব সংবাদদাতা, রঘুনাথগঞ্জ: সরকারি ভাবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফল প্রকাশের আগে থেকেই আনন্দের আবহ ছিল জঙ্গিপুরে। সেই সঙ্গে কিছুটা বিষাদও। নিজের সংসদীয় এলাকায় প্রায়ই আসতেন সদা ব্যস্ত মানুষটি। তাঁকে কাছ থেকে পাওয়া গিয়েছিল। এখন তিনি যেন অনেক দূরের কেউ হয়ে গেলেন। বিধায়ক মইনুল হক বলেন, “আমাদের সঙ্গে তাই খুব তাড়াতাড়ি খুব ভাল সম্পর্ক হয়ে গিয়েছিল।” আর এক বিধায়ক ইমানি বিশ্বাসের কথায়, প্রত্যন্ত এই এলাকার কথা তাঁর জন্যই দ্রুত সারা দেশের লোকও জানত। কথাটা কম নয়—খোদ প্রণববাবুর সংসদীয় কেন্দ্র। বেহাল রাস্তায় জল থইথই বহরমপুরে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন প্রণববাবু টুকরো খবর রমজান মাসের প্রার্থনা। বহরমপুরে ছবিটি তুলেছেন গৌতম প্রামাণিক।