আনন্দবাজার পত্রিকা

ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে: প্রত্যাশা প্রাপ্তি

পুরভোটে ধূপগুড়ি

ওয়ার্ড ১১ (সিপিএম জয়ী ৫৪২ ভোটে)
গলির ভেতর জল নিকাশি ব্যবস্থা নেই। ময়লা ফেলার ডাস্টবিন নেই। দূষণ ছড়াচ্ছে। প্রতি ঘরে পানীয় জল চালু হয়নি। সহজ পথে স্টেশনে যাতায়াতের বিকল্প রাস্তা তৈরি হয়নি। অলক সরকার	প্রতিটি মোড়ে জঞ্জালের স্তূপ জমে থাকে। পুরসভা প্রায়ই পরিষ্কার করে না। পরিকল্পনাহীন ভাবে নালা তৈরি হয়েছে। নালায় জল আটকে থাকায় গরমে মশা মাছির উপদ্রব বাড়ে। শিবানী ভৌমিক
৮০ শতাংশ রাস্তা পাকা করা গিয়েছে। কিছু নালার কাজ বাকি। তার কাজ শেষ করতে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। সব গলিতে পানীয় জল ও পথবাতির ব্যবস্থা করা গিয়েছে। করুণা ঘোষ, কাউন্সিলর

ওয়ার্ড ১২ (কংগ্রেস জয়ী ১৫৮ ভোটে)
নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল। বর্ষাকালে দীর্ঘক্ষণ বৃষ্টি হলে বাড়িতে জল ঢুকে পড়ে। শিশুদের খেলাধুলার মাঠ প্রয়োজন। ডাস্টবিনের কোনও ব্যবস্থা হয়নি। কৃষ্ণকমল কুণ্ডু	জলনিকাশির উন্নতি হয়নি। পাকা চওড়া নালা প্রয়োজন। রাতে কিছু পথবাতি জ্বলে না। জঞ্জাল নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেনি পুরসভা। জঞ্জাল নিয়ে খুবই সমস্যায় পড়তে হয়। রিমা রায়
তিন-চারটি ছাড়া সমস্ত রাস্তা পাকা করা হয়েছে। ওয়ার্ডের বেশির ভাগ নিকাশি নালা পাকা করা হয়েছে। প্রায় সমস্ত এলাকায় পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া গিয়েছে। অজয় পাল, কাউন্সিলর

• বন্ধনীতে আগের ভোটের ফল
• সূত্র: নিলয় দাস। ছবি: রাজকুমার মোদক

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.