ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত: সবাই মিলে খুব হইচই হল। এটা বহু প্রতীক্ষিত জয় তো। শাহরুখের সঙ্গেও কথা হল। কলকাতার উচ্ছ্বাস দেখে খুব খুশি ওঁরা।
জিৎ: স্বপ্নের অভিজ্ঞতা। শাহরুখের সঙ্গে এক মঞ্চে নাচা শুধু নয়, বাংলা গানের সঙ্গে কী ভাবে নাচা যায় সেটা শিখিয়ে দিতে খোদ শাহরুখই আমাকে অনুরোধ করলেন। সব মিলিয়ে দারুণ!
দেব: শু্যটিং থেকে দু’ঘণ্টার ছুটি নিয়ে গিয়েছিলাম। না গেলে সত্যিই আফশোস হত! শহরের উদ্দীপনাটাই দেখার মতো ছিল। আর শাহরুখের সঙ্গে তো আগেই আলাপ হয়েছিল। দেখলাম মনে রেখেছেন।
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়: নিজে যেতে পারিনি। তবে শুনে খুব ভাল লাগল। ইশ, ইডেনেই যদি ফাইনালটা হত! মাঠে বসে খেলা দেখতাম, উদ্যাপনটাও হয়ে যেত। একেবারে টাটকা।
লকেট চট্টোপাধ্যায়: খুব ভাল লেগেছে। শাহরুখের সঙ্গে হাত মিলিয়ে আলাপও করলাম। একদম মাটির মানুষ, সকলের সঙ্গে মিলেমিশে এত হইহই করতে পারেন!
আবির চট্টোপাধ্যায়: নাইটরা এই বীর-পুজোর যোগ্য। আর কলকাতার কাছে ঠিক এমনই উন্মাদনা আশা করা যায়।
স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়: আমি ‘দাদা’র ভক্ত। তবে আমাদের ঘরের টিম জিতেছে। আনন্দ তো হবেই। আজ অবশ্য যেতে পারিনি। শুনেছি, খুব ভাল উৎসব হয়েছে।
সোহম চক্রবর্তী: প্রথম বার শাহরুখের সঙ্গে সামনাসামনি কথা বলার সুযোগ পেলাম। খুব ভাল মানুষ। খুব ভাল লাগল। |