২.৩৮ মি: প্রথম পা পড়ল বলে।
৩.৪৬ মি: বলের দখল নিতে আনাসকে ফাউল।
৫.৫০ মি: লিমার পাসে বাঁ পায়ের শটে গোল। ম্যাচে ব্যারেটোর বলে এটা দ্বিতীয় টাচ।
১৩.৪৪ মি: ওডাফার উদ্দেশে দারুণ ব্যাকহিল।
১৭.৩৪ মি: মাঝমাঠে বল ধরে বাঁ দিকে লিমার জন্য অসাধারণ থ্রু।
২২.১০ মি: একেবারে ডান প্রান্তে সুরকুমারের থ্রু ধরে ওডাফার জন্য ক্রস।
২৪.৫৮ মি: নিজের অর্ধে নেমে এসে ট্যাকল।
২৭.০০ মি: ওডাফার সঙ্গে দারুণ ওয়ান-টু।
২৯.৫৮ মি: বক্সের বাইরে থেকে বাঁ দিকে লিমার জন্য পাস। সেখান থেকে লিমার ক্রস ফের ব্যারেটোর কাছে। শট মারলেন ক্রস বারের উপর দিয়ে।
৩৩.৩৬ মি: মাঝমাঠে ফাউল লেস্টারকে।
৩৬.২৭ মি: অনেকটা লাফিয়ে ওডাফার দিকে হেড। ফের ওডাফার সঙ্গে ওয়ান-টু।
৪২.০৫ মি: নিজেদের বক্সে ট্যাকল করে বল কর্নারে পাঠালেন।
৫১.৫০ মি: ব্যারেটোর উদ্দেশে লম্বা পাস ওডাফার। ব্যারেটোর ক্রস গেল বেশি দূরে।
৫৩.৪৮ মি: লিমার ক্রস ধরে ওডাফাকে বক্সের ভিতর পাস। ওডাফার শট বাঁচল গোললাইন থেকে।
৫৬.০০ মি: নিজেদের বক্সের সামনে ফ্রি-কিকের সিদ্ধান্ত নিয়ে রেফারির সঙ্গে তর্ক।
৬০.২১ মি: ওডাফার থেকে বল পেয়ে জুয়েলের উদ্দেশে বল। জুয়েলের শট বাইরে।
৬২.৩৫ মি: ম্যাচে প্রথম ফাউল ব্যারেটোকে।
৬৫.২৭ মি: বক্সের ভিতর ডান দিকে দুরূহ কোণ থেকে শট। ক্রসবারের গা ঘেঁষে বল উড়ে গেল।
৭০.০০ মি: ব্যারেটোর ফাউল ডুহুকে।
৭১.৪৬ মি: অনেকটা লাফিয়ে বলের দখল নিলেন হেডে।
৭৪.৩৫ মি: বিপক্ষের পা থেকে বল কেড়ে সুরকুমারকে বল দিলেন ব্যাক-হিলে।
৭৪.৫১ মি: ফের দুরূহ কোণ থেকে শট। একটুর জন্য বাইরে।
৭৭.৩২ মি: মাঝমাঠে পুরো স্ট্রেচ করে ট্যাকল।
৮৯.০৮ মি: জুয়েলকে পাস মাঝমাঠে। সেখান থেকে মোহনবাগানের অন্যদের পা ঘুরে ওডাফার গোল।
৮৯.৩৫ মি: গোল করে দৌড়ে এসে ব্যারেটোর কোলে ঝাঁপিয়ে উঠলেন ওডাফা।
৯৪.৪৫ মি: শেষ বাঁশি বাজার পর খুলে ফেললেন সবুজ-মেরুন জার্সি। ভিতরের গেঞ্জিতে লেখা ‘যীশু আমার জীবন’। |