ফের সূচক নেমে ১৬ হাজারের ঘরে |
টাকার দাম কমতে থাকায় শঙ্কিত শেয়ার বাজার শুক্রবার নেমে এল ১৬ হাজারের ঘরে। ৩২০.১১ পয়েন্ট পড়ে সেনসেক্স থামল ১৬,৮৩১.০৮ অঙ্কে। গত তিন মাসে তা এতটা নীচে নামেনি। এই নিয়ে টানা তিন দিনে সূচক পড়ল ৪৮৮ পয়েন্ট। এ দিকে, সূচকের গতি-প্রকৃতি দেখে তাদের ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও) বাতিল করল গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরির সংস্থা সম্বর্ধন মাদারসন ফিনান্স। শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ১,৬৬০ কোটি টাকা তুলতে চেয়েছিল তারা। বুধবার ইস্যু ছাড়া হয়। শুক্রবার বন্ধ হওয়ার দিন পর্যন্ত বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট মোট শেয়ারের মাত্র ০.২৩ শতাংশের জন্য আবেদনপত্র জমা পড়েছে দেখে কর্তৃপক্ষ ইস্যু প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেন। অন্য দিকে, এ দিন ৬ পয়সা পড়ে প্রতি ডলারের দাম হয়েছে ৫৩.৪৭/৪৮ টাকা। কিন্তু দিনের এক সময় টাকা প্রায় ৫০ পয়সা পড়ে গিয়েছিল। পতন রুখতে আসরে নামে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ডলারের জোগান বাড়াতে বিদেশি মুদ্রায় আমানতে ব্যাঙ্কে সুদ বাড়ানোর কথা ঘোষণা করে তারা। জানায়, ১-৩ বছরের কম মেয়াদে লাইবর বা লন্ডন ইন্টারব্যাঙ্ক ওভারনাইট রেট-এর থেকে আরও ২০০ বেসিস পয়েন্ট পর্যন্ত বেশি সুদ দেওয়া হবে। ৩-৫ বছরের ক্ষেত্রে তা ৩০০ বেসিস পয়েন্ট পর্যন্ত বেশি। এর পরই টাকার দাম কিছুটা বাড়ে। তবে বাজার পড়ার কারণ হিসেবে ভারতের অর্থনীতি নিয়ে বিদেশি লগ্নিকারীদের ভয়ও দায়ী বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।
|
জরিমানার নির্দেশ এয়ার ইন্ডিয়াকে |
এয়ার ইন্ডিয়াকে ৮০ হাজার ডলার জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দিল মার্কিন সরকার। মার্কিন পরিবহণ দফতরের নিয়ম না মানার জন্যই এই নির্দেশ, জানান পরিবহণসচিব রে লাহুড। মার্কিন পরিবহণ দফতরের নতুন নিয়মে বিমানসংস্থাগুলিকে যাত্রী পরিষেবা ও সব খরচের তালিকা ওয়েবসাইটে দিতে হয়। উড়ান দেরিতে ছাড়লে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা-ও জানানোর কথা। নির্ধারিত সময়ে তথ্য জানাতে পারেনি এয়ার ইন্ডিয়া। |
কেজি বেসিনে ডি৬ গ্যাস ক্ষেত্রে উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ। তাই সেখানে মোট লগ্নির ১০০ কোটি ডলারের বেশি তারা তুলতে পারবে না বলে নির্দেশ দিয়েছে তেল মন্ত্রক। অবশ্য রিলায়্যান্সের অভিযোগ, মন্ত্রকের এই নির্দেশ অবাঞ্ছিত এবং চুক্তি ভঙ্গের সামিল।
|
টু-জি লাইসেন্স বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য ফের সুপ্রিম কোর্টে আর্জি (কিউরেটিভ পিটিশন) জানাল সিস্টেমা শ্যাম টেলি সার্ভিসেস। আগেই তাদের ‘রিভিউ পিটিশন’ খারিজ করেছে শীর্ষ আদালত। এ বার দাবি, সিডিএমএ পরিষেবা সংস্থা হওয়ায় তাদের আইনি বিষয়টি অন্য মোবাইল পরিষেবা সংস্থার চেয়ে ভিন্ন। |