ইলিশ মাছের পাতুড়ি, পোনা মাছের কালিয়া, চিংড়ি মাছের মালাইকারি তোমায় দেব রাঁধিয়া’ এটা যে শুধু আমার গানের কথা, তা-ই নয়, মনেরও। আমি নিরামিষাশী, কিন্তু বেশ কিছু আমিষ রান্না ভালই পারি।
আমি দক্ষিণ ভারতীয় ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তান। আমরা চার বোন, দু’ভাই। আমরা ছিলাম মধ্যবিত্ত। মুম্বইতে থাকতাম। বাবা মুম্বই পুলিশে কাজ করতেন। ডেপুটি পুলিশ কমিশনার থাকাকালীন চাকরি থেকে অবসর নেন। আমাদের জীবনযাত্রা, খাওয়াদাওয়ায় কোনও বাহুল্য ছিল না। রবিবারের খাওয়াদাওয়াও ছিল আর পাঁচ দিনের মতো। প্রতি দিন ভোর ৫টা সাড়ে পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠতাম। দু’টুকরো পাউরুটি আর এক কাপ কফি খেয়ে বেরিয়ে পড়তাম স্কুলে। কোনও দিন হয়তো মা সুজি দিয়ে উপমা বানিয়ে দিতেন। স্কুলে হেঁটেই যেতাম। দশ-পনেরো মিনিটের রাস্তা ছিল। স্কুলে ঢুকে প্রথম এক ঘণ্টা চুটিয়ে খেলা। ৯টায় ক্লাস শুরু। ১১টার সময় একটা ব্রেক হত। ১টার সময় হত লাঞ্চ ব্রেক। আমাদের বাড়িতে তুলসী বলে এক জন রান্না করতেন। তিনি আমার জন্য নিয়ে আসতেন ভাত, সব্জি, দই, রসম বা সাম্বার। কখনও তার সঙ্গে পাঁপড়। দুপুরের মতোই ছিল আমাদের রাতের খাবার। এখনকার মতো তখন ফ্রিজ ছিল না। ছিল আইস বক্স। আমাদেরও একটা ছিল। ওখানে অবশ্য দুধ ছাড়া মা আর কিছু রাখতেন না। সব খাবারই হত গরম গরম। ইডলি, দোসা, বড়া-সাম্বার, আদি (চাল ও ডালের তৈরি এক ধরনের চাপাটি), পোঙ্গল (নুন-মরিচের এক ধরনের খিচুড়ি। এটা গুড় দিয়েও হয়) এ সব রান্নাও আমাদের হত।
আমার প্রথম রান্না দশ বছর বয়সে কালী মুসুরির ডাল। শিখেছিলাম এক প্রতিবেশীর থেকে। তিনি ছিলেন মুসলমান। এ ছাড়া যে সব রান্না খেয়ে বড় হয়েছি, সেগুলোও করতে জানি। তবে বিয়ের পর রান্নার রেসিপি বেড়ে গিয়েছে। আমার স্বামী দক্ষিণ ভারতীয় খ্রিস্টান। উনি পুরোপুরি আমিষাশী। ছেলেমেয়েও তাই। ওদের জন্য আমাকে প্রন পিরা, আপাম স্টু, চিকেন-মটন-বিফ কারি, সর্ষে ইলিশ, ফিশ রোল এ সব কিছুই বানাতে হয়। তবে রান্নার সময় রেডিয়ো মাস্ট। গান না হলে হাত চলবে না। আমি কিছুই মুখে দিই না, এমনকী টেস্ট পর্যন্ত করি না। শুধু সুশীলা আন্টির (স্বামীর মাসি) লেখা রেসিপি দেখে কাজ করে যাই। আর ব্যস, তাতেই কেল্লা ফতে। আমার শ্বশুপবাড়ির লোক জন বা যন্ত্রবাদক ভাইরা, যাঁরাই আমার রান্না খেয়েছেন, তাঁরাই প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

প্রন পিরা
করতে লাগবে: চিংড়ি (১ কেজি), পেঁয়াজ (২টি), আদা (এক ইঞ্চি), কারিপাতা, কাঁচালঙ্কা (৪টি), নারকেল (১টি), কালো তেঁতুল (কেরলের), নুন, নারকেল তেল।
কী ভাবে করবেন: প্রথমে চিংড়ির খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে নিন। পেঁয়াজ আর আদা লম্বা লম্বা করে কাটুন। কাঁচালঙ্গা চিরে নিন। নারকেলটা কুরিয়ে রাখুন। এ বার একটা ডেকচিতে চিংড়ি, আদা, পেঁয়াজ, নারকেল কোরা, পরিমাণ মতো কারিপাতা-তেঁতুল-নুন ভাল ভাবে মিশিয়ে চিংড়ির সমপরিমাণ জল দিয়ে আগুনে বসান। চিংড়িটা সেদ্ধ হয়ে গেলে ডেকচি নামিয়ে কাঁচা নারকেল তেল ওপরে ছড়িয়ে দিন।

চিকেন স্টু
করতে লাগবে: মুরগির মাংস (১ কেজি), পেঁয়াজ (২টি), আদা (দেড় ইঞ্চি), কাঁচালঙ্কা, সরষে (ফোড়ন হিসেবে), কারিপাতা (চার-পাঁচটা), সাদা তেল, নারকেল (২টি), এলাচ (৩টি), দারচিনি (আধ ইঞ্চি), লবঙ্গ (৩টি), নুন, গরম মশলা।
কী ভাবে করবেন: পুরো মাংস আটটা টুকরো করে ভাল ভাবে ধুয়ে নিন। একটা পেঁয়াজ আর এক ইঞ্চি আদা বেটে রাখুন। বাকি আদা-পেঁয়াজ লম্বা লম্বা করে কোঁচান। কাঁচালঙ্কা চিরে নিন। দুটো আলাদা বাটিতে দুটো নারকেল কুরিয়ে দুধ বার করে রাখুন। এ বার কড়াইয়ে তেল দিন। তেল গরম হলে তাতে সরষে, কাঁচালঙ্কা, আদা-পেঁয়াজ কুঁচি, এলাচ, লবঙ্গ, দারচিনি, কারিপাতা দিয়ে দিন। পেঁয়াজ একটু ভাজা ভাজা হলে আদা-পেঁয়াজ বাটাটা দিয়ে দিন। পুরো জিনিসটা ভাল করে কষার পর এক বাটি নারকেল-দুধ ঢেলে দিন (এখন অবশ্য প্যাকেটেও এই দুধ পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে এক প্যাকেট দুধ লাগবে।) গ্রেভি তৈরি হওয়ার পর মাংসের টুকরোগুলো ছাড়ুন। দিন কারিপাতা, পরিমাণ মতো নুন। মাংসটা সেদ্ধ হয়ে গেলে আর এক বাটি (বা এক প্যাকেট) নারকেল দুধ ঢালুন। সামান্য একটু ফোটার পর কড়াই নামিয়ে গরম মশলা ছড়িয়ে দিন।

ফিশ রোল
করতে লাগবে: সামন মাছ বা ভোলা ভেটকি, নারকেল, কাঁচালঙ্কা, কারিপাতা, ধনেপাতা, পাতিলেবু, ডিম, বিস্কুট গুঁড়ো, সাদা তেল।
কী ভাবে করবেন: প্রথমে মাছটাকে পাতলা আয়তাকারে টুকরো (স্লাইস) করুন। তার পর ভাল করে ধুয়ে নিন। নারকেল কুরিয়ে নিন। এ বার নারকেল কোরা, কাঁচালঙ্কা, কারিপাতা, ধনেপাতা এক সঙ্গে বাটুন। তাতে একটু নুন ও পাতিলেবুর রস মিশিয়ে দিন। মাছের টুকরোগুলোয় এই মিশ্রণ মাখিয়ে রোল করুন। ডিম ফাটান। রোল করা মাছের টুকরোগুলো ডিমে চুবিয়ে বিস্কুটের গুঁড়ো মাখিয়ে তেলে ছাড়ুন।

সাক্ষাৎকার: অনির্বাণ কর
খাওয়াবদল: সুপ সুপ লক্ষ্মীটি
টম্যাটো সুপ
লাগবে: পাঁচটা টম্যাটো কুচি করে কাটা, আধ কাপ অলিভ অয়েল। নুন আর গোলমরিচ গুঁড়ো, সেলেরি পাতা কুচোনো, একটা ছোট গাজর টুকরো করা, একটা পেঁয়াজ টুকরো করা, দু কোয়া রসুন, কুচোনো, ১ কাপ চিকেন স্টক (সেদ্ধ করে জলটা), একটা তেজ পাতা, কুচোনো বেসিল পাতা, আধ কাপ ঘন ক্রিম।
বানিয়ে ফেলুন: টম্যাটোগুলোকে ছেঁকে রসটা রাখুন, নুন গোলমরিচ দিন, অলিভ অয়েল অর্ধেকটা দিয়ে মিনিট পনেরো ফোটান। পাশাপাশি সসপ্যানে বাকি তেলটা অল্প আঁচে গরম করুন, সেলেরি, গাজর, পেঁয়াজ আর রসুন নিয়ে নরম হওয়া অবধি ভাজুন। টম্যাটো জুসটা দিন, চিকেন স্টক দিন, তেজপাতা দিন। বেসিল আর ক্রিমটা দিন। তেজপাতা তুলে নিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন। ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা খেতে দেবেন।

কোকোনাট চিকেন সুপ
লাগবে: চার কাপ চিকেন স্টক, লেমনগ্রাসের একটা ডাঁটি, এক ইঞ্চি টুকরো করে কাটা আর থেঁতো করে নেওয়া, ৪টে লেবু পাতা, ৩ ইঞ্চি আদা, সরু করে কাটা। ২৫০ গ্রাম বোনলেস চিকেন ছোট টুকরো করা, মাশরুম এক প্যাকেট, চারটে কাঁচা লঙ্কা, মাঝখানে চেরা, দু চামচ চিনি, ১ ক্যান নারকেল দুধ, নুন গোলমরিচ।
বানিয়ে ফেলুন: কড়াইয়ে চিকেন স্টক, লেমন গ্রাস, লেবু পাতা আর আদা ফোটান, আঁচ কমিয়ে ঢাকা দিয়ে দশ মিনিট রাখুন। ছেঁকে নিয়ে ছাঁকা তরলটি কড়াইয়ে ঢালুন। চিকেন টুকরো, মাশরুম, লঙ্কা, চিনি, নুন, নারকেল দুধ মিশিয়ে ফোটান। চিকেন সেদ্ধ হলে গোলমরিচ দিয়ে পরিবেশন করুন।
মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর নতুন ঠিকানা চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম। এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের
বাংলা বন্ধের দিন মধ্যবিত্ত বাঙালি যে খেলা দেখে দিন কাটিয়েছে, তার শেষে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটাররা নাকি প্যাভিলিয়নে ফিরে গান গেয়েছে ‘হোয়াই দিস কোহলি-ভেরি, কোহলি-ভেরি ডে?’
ইরশাদ। টাকি

টাঁকশালে জমি ছাপানো গেলে ভাল হত। তা হলে আর জমি ব্যাঙ্ক তৈরি করা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর অসন্তোষ প্রকাশ করতে হত না, জমি অধিগ্রহণ করতেও এত মুশকিল হত না।
রাজীব রঙ্গ।

পশ্চিমবঙ্গে এখন সব কিছুকেই এত ‘সাজানো’ বলা হচ্ছে যে রাজনৈতিক মহলে মেক-আপ ম্যান, কস্টিউম সাপ্লায়ার, আর্ট ডিরেক্টরদের দাম হুহু করে বেড়ে গিয়েছে।
পল্লবী দাম। মোমিনপুর

রাজনৈতিক মানচিত্র থেকে সম্পূর্ণ মুছে যেতে বসা একটা দলকে কী ভাবে নতুন জীবন দিতে হয়, পশ্চিমবঙ্গে তার কোচিং ক্লাস চলছে। ইস্, এই ভাবে যদি রাজ্যের সোনার দিনগুলোকেও ফিরিয়ে আনা যেত।
অনুপ পাল। তেঘড়িয়া

এখন রবীন দেব থেকে শ্যামল চক্রবর্তী, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য থেকে বিমান বসু, সবাই গাইছেন ‘এ ভাবেও ফিরে আসা যায়’! তাঁরা ভাবেননি, দলের চন্দ্রবিন্দুপ্রাপ্তির পরেও এই গান গাওয়ার সুযোগ তাঁদের হবে।
মহম্মদ আলিমুদ্দিন। ফুলবাগান

কংগ্রেস কি মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপোকে হাইপো হিসেবে ব্যবহার করে নিজেদের নেগেটিভ ইমেজ ডেভেলপ করার চেষ্টা করছে?
অবিনশ্বর মাইকাপ। কাঁথি

অর্থনীতির ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ যা পারেনি, ক্রিকেটে কলকাতা নাইট রাইডার্স তা করে দেখাল, লক্ষ্মীকে যেতে দিল না।
গৌতম দাস। বরাহনগর

বাঁশবাগানের মাথার ওপর মা উঠেছে ওই
ও মা আমায় টুকলি জোগাও, ফেল যেন না হই।
পার্থসারথি। বোরহাট, বর্ধমান

এ বার দোলে আবিরের রঙ নীল-সাদা।
অনির্বাণ বসু।

দিদি, সত্যিকারের পাল্টা দিতে তো ৩৪ বছর সময় লাগল, রোজ রোজ পাল্টা দেওয়ার চেষ্টা করে আপনার এই এই পাল্টে দেওয়ার স্বপ্নটাকে হারিয়ে ফেলবেন না। ওরা আপনাকে চটাচ্ছে, আপনি আর একটু ধীর হোন, আমরা পাশেই আছি।
ছোট ভাই। নন্দীগ্রাম
তোদের থেকে উনি অনেক গ্রেটলি।
এসএসজি-তে তিনি তখন সেটলি,
স্টেডি ভাবেই বাড়ছে রানের রেটলি।
উইকেটটি দেননি উনি ভেটলি।
তাই কি এমন বিশ্রী করে, পিচের মাঝে
দাঁড়িয়ে পড়ে গা-জোয়ারি আউট করা ব্রেট লি?
ঘুঁটের মালা করুক মাথা হেঁটলি।

প্রাচীন কালে মিশরীয়রা পোষাকুকুর মারা গেলে ভুরু কামিয়ে ফেলতেন, মুখে কাদার প্রলেপ লাগাতেন এবং বেশ কিছু দিন ধরে উচ্চস্বরে বিলাপ করতেন। ২০০৩ সালে ডক্টর রজার মাগফোর্ড ‘ওয়্যাগোমিটার’ বলে একটি যন্ত্র আবিষ্কার করে দাবি করেন যে ওই যন্ত্র দিয়ে তিনি কুকুরের লেজ নাড়া (ওয়্যাগ) মেপে কুকুরটির মুড নির্ধারণ করতে পারেন। দূর প্রাচ্যে এক সময় পিকিনিজ আর জাপানিজ চিন জাতের কুকুর দামী উপহার হিসেবে রাজাদের ভেট দেওয়া হত, এই কুকুরদের নিজস্ব ভৃত্যও থাকত। এক ধরনের পিকিঙিজকে ‘স্লিভ’ বা হাতা বলা হয়, কারণ তাকে এমন ভাবে প্রজনন করা হত যাতে সে চিনা সাম্রাজ্ঞীর জামার হাতায় করে ঘুরে বেড়াতে পারত।
প্লেটো বলেছিলেন, প্রত্যেক কুকুরের অন্তরে এক জন দার্শনিক বাস করেন। রাশিয়ান নেড়ি লাইকা প্রথম স্তন্যপায়ী জীব হিসেবে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে। সে যদিও মহাকাশেই মারা যায়, তার কন্যা পুশনিকা ও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির টেরিয়ার চালির্র চারটি সন্তান হয়েছিল।
জন্মের সময় ডালমেশিয়ানদের গায়ে দাগ থাকে না। তাদের ৩০ শতাংশ আবার এক বা দু কানেই কালা হয়। গোল্ডেন রিট্রিভারের মালিকদের ডেটিং-এর সুযোগ নাকি সবচেয়ে বেশি, আর পিট বুলের মালিকদের সবচেয়ে কম। একটি কুকুরের বুদ্ধি ২ বা ৩ বছরের শিশুর সমান। সে মোটামুটি ১৫০-২০০ শব্দের মানে আর হাতের ইশারা বুঝতে পারে।
হলিউডের সবচেয়ে নাম করা সুপারস্টার কুকুর ছিল রিন টিন টিন। পাঁচ দিন বয়সে সে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ফরাসি রণাঙ্গনে আহত হয়ে পড়েছিল। লি ডানকান নামে এক আমেরিকান সেনা তাকে বাঁচায় ও পালে। রিন টিন টিন সামনের থাবা দিয়ে নিজের ছবির কন্ট্রাক্ট নিজে সই করত। রিন টিন টিন ২৩টি ছবিতে অভিনয় করেছিল।
ক্ষমা চাইছি
তখন বাবা কল্যাণীতে চাকরি করেন। রোজ বিকেলে আমরা হাডুডু খেলতে যেতাম। আমাদের সঙ্গে খেলত রিনা বলে একটা মেয়ে। ওর সঙ্গে আমরা কিছুতেই পেরে উঠতাম না। দারুণ খেলত। ভয় বলে কিছু ছিল না। তখন আমরা ক্লাস সিক্স সেভেনে পড়ি। মেয়েদের জামার ভেতরে বদল হচ্ছে বুঝতে পারতাম, আমরাও বদলাচ্ছিলাম। এ রকম এক দিন খেলা চলছিল। ছেলেমেয়ে মিলিয়ে মিশিয়ে দুটো দল। আমার উল্টো দলে ছিল রিনা। আমি দম নিয়ে ওদের কোর্টে ঢুকেছি, এক জনকে আউট করে বেরিয়ে আসছি। হঠাৎ রিনা আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। আমি চিৎ হয়ে শুয়ে, পেছন ঘষে বেরোনোর চেষ্টা করছি, রিনা আমার ওপরে পড়ে আমাকে ওর ওজন দিয়ে আটকে রাখছে। আমি হঠাৎ হাত বাড়িয়ে ওর ফ্রকটা তুলে দিলাম। ওর ইজের বেরিয়ে পড়ল, একটা ছেলে বলল, রিনা তোর ইজের ছেঁড়া। রিনা খেলা ছেড়ে দৌড়ে চলে গেল। আর কোনও দিন মাঠে আসেনি।
মনোজ পাল
রানাঘাট

মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর
নতুন বিভাগ। চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম।
এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের।

ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.