অত্যাধুনিক অ্যাম্বুল্যান্স চালু করল হাওড়া জেলা পুলিশ (গ্রামীণ)। মুখ্যমন্ত্রীর তরফ থেকে জেলা পুলিশকে অ্যাম্বুলান্সটি দেওয়া হয়েছিল প্রায় তিন মাস আগে। অ্যাম্বুলান্সের ভিতরে ইসিজির ব্যবস্থা আছে। রক্ত দেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। এই দুই কাজের জন্য টেকনিসিয়ান না-থাকায় এত দিন এটি চালু করা যায়নি। শেষ পর্যন্ত একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার পক্ষ থেকে টেকনিসিয়ান নিয়োগ করা হয়েছে। চালকের ব্যবস্থা করেছে রাজ্য পুলিশ। গত ২৬ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক ভাবে অ্যাম্বুল্যান্সটি চালু করলেন জেলা পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) রবীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “মুম্বই রোডে যে হারে দুর্ঘটনা বাড়ছে, তাতে এই ধরনের অ্যাম্বুল্যান্স খুবই কাজে লাগবে।” বিনা খরচে পুলিশের পক্ষ থেকে অ্যাম্বুল্যান্সের পরিষেবা পাওয়া যাবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
|
বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবারে সংগঠনের চতুর্থ বার্ষিক সম্মেলনে নিজেদের পুরনো দাবিগুলিই ফের সরকারের গোচরে আনল ডায়মন্ড হারবার মহকুমা গ্রামীণ চিকিৎসক সমিতি। গ্রামীণ চিকিৎসকদের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে সম্মেলনে আলোচনা হয়। গ্রামীণ চিকিৎসকদের দাবি, গ্রামের মানুষ অসুস্থ হলে প্রথমে তাঁদের কাছেই ছুটে আসেন। এ ছাড়া সরকারি বিভিন্ন স্বাস্থ্য কর্মসূচীতেও তাঁরা সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। তা সত্ত্বেও সরকারি ভাবে তাঁদের কোনও পরিচয়পত্র দেওয়া হচ্ছে না। গ্রামীণ চিকিৎসক সমিতির ডায়মন্ড হারবার মহকুমা কমিটির সম্পাদক তপনকুমার জানা বলেন, “সরকারি চিকিৎসকদের দিয়ে আমাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক। যাতে আমরা গ্রামের মানুষকে আরও ভাল স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে পারি। আগের বাম সরকারের কাছে এ ব্যাপারে জানানো হয়। নতুন সরকারের কাছেও আমরা সেই দাবি জানাচ্ছি।”
|
হাবরা পুরসভার উদ্যোগে বৃহস্পতিবার এক স্বাস্থ্য সচতনতা শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল। শিবিরে ৮ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বিভিন্ন রোগের লক্ষণ ও তার প্রতিকার নিয়ে নিয়ে আলোচনা করেন। শিবিরের উদ্বোধন করেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুকান্ত শীল। উপস্থিত ছিলেন পুর চেয়ারম্যান তপতী দত্ত-সহ কাউন্সিলাররা। |