আজ এই বিভাগে কোনও নতুন খবর নেই। |
পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
নিত্য ঝুঁকির যাত্রা
হলদিয়া-মেচেদা সড়কে |
নিজস্ব সংবাদদাতা,হলদিয়া: দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে বেহাল হলদিয়া-মেচেদা রাজ্য সড়ক। খানাখন্দে ভরা রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটে নিত্য। বিশেষ করে সুতাহাটা বাজার থেকে চৈতন্যপুর পর্যন্ত রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। অভিযোগ, বার বার আবেদন করা সত্ত্বেও রাস্তা মেরামতে উদ্যোগী হয়নি পূর্ত দফতর। ছোট-বড় গর্তের পাশাপাশি রাস্তার ধারে পড়ে থাকা মোরাম, বালির স্তূপ দুর্ঘটনার আশঙ্কা আরও বাড়িয়েছে। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: খরা পরিস্থিতিতে পানীয় জলের সঙ্কট মোকাবিলায় নলকূপ বসানোর জন্য অর্থ বরাদ্দ করেছিল সরকার। প্রায় দু’বছর হতে চলল এখনও সেই অর্থ খরচই করতে পারেনি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। সবে সেই টাকা খরচে উদ্যোগী হয়েছে প্রশাসন। জেলায় এ সংক্রান্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক পার্থ চক্রবর্তীর অবশ্য দাবি, “বরাদ্দ টাকার অর্ধেক আগেই খরচ হয়ে গিয়েছে।বাকি টাকায় দ্রুত কাজ করার লক্ষ্যে পদক্ষেপ করা হচ্ছে।” |
নলকূপ বসানোর টাকা
খরচেও ব্যর্থ |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
সংক্রান্তির আগের রাতে জঙ্গলমহলে ঘরে-ঘরে টুসু পুজো। ঝাড়গ্রাম আদিবাসী
বাজারে টুসু মূর্তির পসরা। ছবি তুলেছেন দেবরাজ ঘোষ। |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
সংস্কারের অভাবে ধ্বংসপ্রায় শতাধিক মন্দির |
|
অভিজিৎ চক্রবর্তী, চন্দ্রকোনা: ‘বাহান্ন বাজার তিপান্ন গলি, তবে জানবি চন্দ্রকোনা এলি’এই একটি প্রবাদবাক্যই চন্দ্রকোনা পুরসভাকে ফুটিয়ে তোলার জন্য যথেষ্ট। পশ্চিম মেদিনীপুরের অতি প্রাচীন এই শহরের প্রায় প্রতি গলিতেই রয়েছে মন্দির। কিন্তু সংস্কারের অভাবে ৪০০-৫০০ বছরের পুরোনো সেই সব মন্দির ধ্বংসপ্রায়। |
|
নবীনবরণে দুঃস্থদের পাশে পড়ুয়ারা |
অমিত কর মহাপাত্র, দাঁতন: স্কুলে যাতায়াতের পথে হামেশাই চোখে পড়ে ছেঁড়া-ফাটা জামাকাপড় পরে পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বয়স্ক, দুঃস্থ কিছু মানুষ। শীতের দিনে ওঁদের এমন অবর্ণনীয় অবস্থা দেখে খুব কষ্ট পেয়েছিল দাঁতন-১ ব্লকের ভাগবতচরণ হাইস্কুলের পড়ুয়া সবিতা প্রামাণিক, রঘু মান্ডিরা। হঠাৎ-ই তাদের মাথায় একটা বুদ্ধি আসে। |
|
|
টুকরো খবর |
|
|
তাজপুর সৈকতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার সুব্রত গুহের তোলা ছবি। |
|
|