এ বার থেকে সমস্ত যানবাহনের চালকদের লাইসেন্স, পারমিট, বিক্রির পরে নতুন মালিকের নাম নথিভুক্তকরণ সংক্রান্ত কাগজ-সহ পরিবহণ দফতরের নানা নথিপত্র মিলবে বাড়িতেই। নতুন বছরে রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তকে বাস্তবের রূপ দিতে ডাক বিভাগের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল জেলা পরিবহণ দফতর। বুধবার এক সাংবাদিক বৈঠকে এ কথা জানিয়েছেন জেলা পরিবহণ নিয়ামক অনির্বান কোলে। সেখানে ছিলেন বর্ধমান মুখ্য ডাকঘরের জনসংযোগ আধিকারিক দেবকুমার চট্টোপাধ্যায়। জেলাশাসক ওঙ্কার সিংহ মিনা বলেন, “এই ব্যবস্থা গত ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকরী হয়েছে। এতে মানুষের সময় বাঁচবে। বারবার পরিবহণ দফতরে আসা থেকে রেহাই মিলবে।” নতুন ব্যবস্থায় জেলার সর্বত্র সাত দিনের মধ্যে দরকারি নথিপত্র পাবেন জেলার মানুষ। বর্ধমান শহরের বাসিন্দারা অবশ্য এই সুবিধাটি পাবেন মাত্র দু’দিনের ভেতর। তবে এই বাড়িতে বসে পরিবহণ দফতরের নথিপত্র পেতে অতিরিক্ত ৫০ টাকা দিতে হবে উপভোক্তাদের।
|
বিদ্যুতের মাসুল বাড়ানো যাবে না, এমন দাবি তুলে বর্ধমানের বিজয়তোরণের কাছে বিক্ষোভ দেখাল এসইউসি নিয়ন্ত্রিত অল বেঙ্গল কনজিউমার্স অ্যাসোসিয়েশনের জেলা কমিটি। অভিযোগ, এর ফলে জিনিসপত্রের দাম বাড়বে। কৃষির খরচও বাড়বে। সংগঠনের সম্পাদক সুব্রত বিশ্বাসের দাবি, “অন্য রাজ্যের তুলনায় এখানে বিদ্যুতের দাম অনেক বেশি। ২০১০-১১ অর্থবর্ষে বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা ৯৫ কোটি এবং ১০১১-১২ অর্থবর্ষের প্রথম ছ’মাসে ২২ কোটি টাকা লাভ হয়েছে। সেখানে বিদ্যুৎক্ষেত্রে দেড় হাজার কোটি টাকার ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে বলে রাজ্য সরকার অসত্য তথ্য দিচ্ছে।” বিক্ষোভের সময়ে মাসুল বৃদ্ধির ঘোষনাপত্রও পোড়ানো হয়।
|
পারবীরহাটায় জেলা গ্রন্থমেলা |
নাদনঘাটের বিধায়ক স্বপন দেবনাথ বলেন, “প্রতি বছরই জেলার কোন না কোনও শহরে এই মেলা হয়। এই মেলাকে প্রত্যন্ত গ্রামে নিয়ে না গেলে মানুষের কাছে সে ভাবে পৌঁছানো যাবে না।” মেলা চলবে ১০ জানুয়ারি পযর্ন্ত।
|
ট্রেনের ধাক্কায় মত্যু বৃদ্ধার |
ট্রেনের ধাক্কায় মত্যু হয়েছে এক বৃদ্ধার। মঙ্গলবার দুপুরে বর্ধমান-হাওড়া মেনলাইন রেলপথের দেবীপুর স্টেশনের কাছে ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতার নাম খয়রুন্নেসা হালদার (৬৪)। বাড়ি মেমারির গোবিন্দপুরে। তিনি স্থানীয় কাঁটাপুরে মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে যাচ্ছিলেন। |