পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থাগুলির ভয়ে প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত হুসেন হক্কানি। এ কথা জানিয়েছেন হক্কানির প্রাক্তন আইনজীবী আসমা জাহাঙ্গির। মেমোগেট কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ায় ওয়াশিংটনে পাক রাষ্ট্রদূতের পদ ছাড়তে হয় হক্কানিকে। একটি স্মারকলিপি প্রকাশে এই কেলেঙ্কারির সূত্রপাত। ওই স্মারকলিপিতে পাক সেনার অভ্যুত্থান রুখতে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারির সরকার মার্কিন সাহায্য চেয়েছিল বলে অভিযোগ। মেমোগেট কেলেঙ্কারির তদন্তের জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে পাক সুপ্রিম কোর্ট। আসমা জানিয়েছেন, ওই কমিশনের উপরে তাঁর কোনও আস্থা নেই। তাই তিনি আর হক্কানির প্রতিনিধিত্ব করছেন না। আসমার দাবি, পাক গুপ্তচর সংস্থাগুলি তাঁকে জোর করে মেমোগেট নিয়ে কোনও বিবৃতি দিতে বাধ্য করতে পারে বলে আশঙ্কা হক্কানির। তাই তিনি প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। পাকিস্তানে ফিরে আসার পরে প্রেসিডেন্ট জারদারির বাড়িতে ছিলেন হক্কানি। ৬ ডিসেম্বর জারদারি চিকিৎসার জন্য দুবাই চলে যান। তার পরে গিলানির বাড়িতে আশ্রয় নেন প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত।
|
নতুন বছরের প্রথম দিনেই ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব জাপান। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৭। রবিবার দুপুরে কম্পন অনুভূত হয় টোকিও, ফুকুশিমা ও সংলগ্ন অঞ্চলে। টোকিওর দক্ষিণে তরিশিমা অঞ্চলকে কম্পনের উৎসস্থল বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে কোনও বড় ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর নেই। বহু আলোচিত ফুকুশিমা দাইচি পরমাণু কেন্দ্রেও সব কিছু নিরাপদে রয়েছে। তবে দ্রুতগতির ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে। যদিও আজকের ভূমিকম্পের জেরে সুনামি সংক্রান্ত কোনও সর্তকতা জারি করেনি জাপানের ভূতত্ত্ব বিভাগ। ২০১১ সালের মার্চ মাসে বিধংসী ভূমিকম্প, সুনামি ও তেজস্ক্রিয় বিকিরণের শিকার হন জাপানিরা। ফের বছরের শুরুতেই ভূমিকম্প হওয়ায় কিছুটা হলেও আতঙ্ক ছড়িয়েছিল। দেশবাসীকে একসঙ্গে দুর্যোগের মোকাবিলা করার ডাক দিয়েছেন রাজা একিতো।
|
জঙ্গি হানার পরে জাতিদাঙ্গায় ক্রমশই আরও অশান্ত হয়ে উঠছে নাইজিরিয়া। দুই উপজাতি গোষ্ঠীর সংঘর্ষে ৬৬ জন নিহত হয়েছেন। জঙ্গি গোষ্ঠী বোকো হারামের সাম্প্রতিক হামলার পরিপ্রেক্ষিতে দেশের চারটি রাজ্যে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জোনাথন গুডলাক। তার পরে আবার ইবোনি রাজ্যে দুই উপজাতি গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। |