টুকরো খবর
সরকার সরাতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, দাবি গিলানির
তাঁর সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে ‘ষড়যন্ত্র’ হচ্ছে বলে অভিযোগ করলেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি। বেশ কিছু দিন ধরেই সেনাবাহিনী ও সরকারের মধ্যে বিরোধ বাড়ছে। সেই বিরোধের মধ্যেই আজ গিলানির আহ্বান, “একনায়কতন্ত্র বা গণতন্ত্র, দেশবাসী এর একটি বেছে নিন।” সেনা অভ্যুত্থানের সম্ভাবনা নিয়ে আমেরিকাকে প্রেসিডেন্ট জারদারির পাঠানো একটি মেমোর খবর ঘিরে সেনাবাহিনী ও সরকারের বিরোধ বেড়েছে। সম্প্রতি জারদারি চিকিৎসার জন্য বিদেশে যান। তিনি নির্বাসনে গিয়েছেন কি না তা নিয়েও জল্পনা শুরু হয়েছিল। আজ আবার সংবাদসংস্থা রয়টার্সকে সেনা সূত্রে বলা হয়েছে, জারদারিকে সরাতেই চায় সেনা। তবে আইনি পদ্ধতিতেই। অন্য পথ নিলে পাকিস্তানের মানুষের প্রতি অবিচার হবে। বুধবারই পাক সুপ্রিম কোর্টে মেমো-মামলার শুনানিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, সেনাবাহিনীর কাজকর্মের উপরে তাদের কোনও সরাসরি নিয়ন্ত্রণ নেই। এর পরিপ্রেক্ষিতে এ দিন নাম না করে সেনাবাহিনীকে আক্রমণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “কোনও সংস্থাই রাষ্ট্রের মধ্যে আর একটি রাষ্ট্রের মর্যাদা পেতে পারে না। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সহ সব মন্ত্রক এবং সংস্থাই সরকারের অধীন। কারণ, আমরাই দেশের লোকের নির্বাচিত প্রতিনিধি।” তবে স্বাভাবিক ভাবেই প্রকাশ্যে তাঁকে বলতে হয়েছেন, “আমাদের সেনা সংবিধান মেনে চলে।”

নীতীনের খুনির ১৩ বছর জেল
ভারতীয় ছাত্র নীতীন গর্গকে হত্যার অপরাধে অস্ট্রেলিয়ার একটি আদালত এক জনকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। তবে নাবালক হওয়ায় আসামির নাম প্রকাশ করা হয়নি। এ দিন রায় ঘোষণা করে ভিক্টোরিয়া স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি পল কোগলান বলেন, নীতীন পরিস্থিতির শিকার, জাতি বৈষম্যের নয়। ২০১০ সালের ২ জানুয়ারি অস্ট্রেলিয়ায় পাঠরত পঞ্জাব নিবাসী নীতীন গর্গের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে ওঠে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক। জাতি বৈষম্যের শিকার হয়ে প্রাণ হারাতে হয়েছে নীতীনকে, এই যুক্তিতে অস্ট্রেলিয়ার উপর চাপ সৃষ্টি করে দিল্লি। অস্ট্রেলিয়া সরকার আশ্বাস দেয়, উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে হত্যাকারীকে।

বাগদাদে নিহত ৬৩
বাগদাদে ধারাবাহিক বোমা বিস্ফোরণে অন্তত ৬৩ জন নিহত হয়েছেন। আহতের সংখ্যা প্রায় ১৮৫। ইরাকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, আজ সকালে অন্তত ১৪টি জায়গায় খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে এই বিস্ফোরণগুলি ঘটানো হয়েছে। ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের দিন চারেক বাদে এই হামলা চালানো হল। কোনও জঙ্গিগোষ্ঠী বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করেনি। কিন্তু যে ভাবে পরিকল্পনা মাফিক বিস্ফোরণগুলি ঘটানো হয়েছে, তাতে এর পিছনে আল কায়দা-র মতো কোনও জঙ্গিগোষ্ঠীর হাত রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে সন্দেহ তদন্তকারীদের।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.