ক্যালরি নিয়ে মাথাব্যথা নেই
অবশ্যই রবিবার দিন স্পেশাল খাই। এ দিন সবাই একসঙ্গে খাই বলে অনেক রান্নাও হয়। জেঠতুতো দাদার মাটন প্রিয় আর আমার চিকেন। রবিবারে তাই মাটন বা চিকেন মাস্ট।
কন্টিনেন্টাল ও চাইনিজ আমার প্রিয়। স্পাইসি ফুড ভালবাসি না। ঝাল ছাড়া খাবারই ভালবাসি। চকোলেট ফ্লেভার পছন্দ। আমার চেহারা দেখে বোঝাই যায় না, কিন্তু চিজ, মাখন, ঘি, চকোলেট, আইসক্রিম, ক্র্যাশার্স, কোল্ড ড্রিঙ্কস এই সব ফ্যাটি ফুড ভালই খাই। আর আলুর যে কোনও আইটেম আমার খুবই পছন্দ। ক্যালরি নিয়ে আমার কোনও প্রবলেম নেই। পাস্তা ভালবাসি। মাছ ভালবাসি না। শুধু ইলিশ ভালবাসি। চিংড়ি নয়। চিকেন আর ডিম খুব পছন্দ। হ্যাম সসেজ, হ্যাম স্যান্ডউইচ, হ্যাম রোল ভালবাসি।
যেহেতু মা, কাকিমা, জেঠিমা রান্নাঘর সামলান সেই জন্য আমার খুব একটা রান্না শেখা হয়নি। তবে বেড়াতে গিয়ে একটু শিখেছি। এগারো বার পুরী গিয়েছি। গেস্ট হাউসেই থাকি। আর ওখানকার রান্নাঘর সামলান জেঠতুতো দাদা গৌতম। দাদার কাছে আলুপোস্ত ও বিরিয়ানি বানানো শিখেছি। আলু ভালবাসি বলে মা আমায় একটা অবাঙালি রান্না শিখিয়ে দিয়েছেন। করা খুবই সহজ। আলু সেদ্ধ থাকলে গ্যাসের কাছে না গিয়েও খুবই সুন্দর ভাবে এটা বানানো যায়। নাম দই আলু চাট।
ছোটবেলায় বান্ধবীদের বাড়িতে গ্রুপ-স্টাডি করতাম যখন, তখন লাঞ্চে প্রিয় গুজরাতি খাবার থেপ্লা খেতাম। পরোটার মতো। আচার দিয়ে খেতে হয়।
মাসের দ্বিতীয় রবিবার শুটিং থাকে না, তাই এ দিন মা আমার জন্য চিকেন লাইট সুপ করেন। ভাত বা রুটির সঙ্গে দারুণ খেতে ভাল লাগে। রুটিই বেশি ভালবাসি। খাওয়ার সময় ঘি বা মাখন মাখিয়ে সেঁকে নিই।
‘দুর্গা’ সিরিয়ালের শুটিং চলাকালীন আমি, স্বাগতা মুখোপাধ্যায়, রূপাঞ্জনা, সন্দীপ্তা চার ভোজনরসিক, রেস্তোরাঁ থেকে বাঙালি খাবার আনিয়ে এবং মেক-আপ রুমে ডাইনিং টেবিলের ব্যবস্থা করে জমিয়ে খেতাম। ব্যাঙ্কককে শুটিং করতে গিয়েও থাই ফুড দারুণ এনজয় করেছি।
আবার যখন সানফ্রান্সিসকো ও নিউ ইয়র্কে দুই মাসির কাছে গিয়েছি, দেখি রেস্তোরাঁতে মূল মেনুর আগে লম্বা সালাদ মেনু কার্ড। কী নেব কিছুই বুঝতে পারতাম না। মাসিরা ঠিক করে দিতেন। কিন্তু যা আসত, না বুঝলেও স্বাদে দারুণ, না খেয়ে যে সরিয়ে রাখব, তার উপায় ছিল না। এর পর মূল মেনুর খাবার খাব আর কী করে! খেতে ভালবাসি। খাওয়াতেও ভালবাসি। সাজিয়ে গুছিয়ে যে খাবার দেওয়া হয়, তা খুবই পছন্দ করি। আমি খাবার সার্ভ করলে অবশ্যই সুন্দর সাজিয়েই খাবার দেব।

দই আলু চাট
লাগবে: মাঝারি সাইজের আলু ৪টি। ২০০ গ্রাম টক দই। চা-চামচের ২ চামচ ভাজা মশলার গুঁড়ো (শুকনো লঙ্কা ও জিরে)।
আলু ভাল করে সেদ্ধ করে মেখে নিতে হবে। নুন ও ভাজা মশলার গুঁড়ো মেশাতে হবে। এর সঙ্গে কাঁচা লঙ্কার কুচোও মেশানো যেতে পারে। একটি কাচের পাত্রে ফেটানো দইয়ে বিটনুন, সামান্য চিনি, ভাজা মশলার গুঁড়ো মিশিয়ে নিতে হবে। এর পর মাখা আলু চার ভাগে পছন্দ মতো ডিজাইন করে প্লেটে সাজাতে হবে। তার ওপর দইয়ের মিশ্রণ ছড়িয়ে দিতে হবে। সব শেষে ধনেপাতা কুচি ও ঝুরি ভাজা ছড়িয়ে পরিবেশন করতে হবে। গরম করার ব্যাপার নেই। টিফিন হিসেবে দারুণ।

থেপ্লা
লাগবে: চা কাপের ১ কাপ আটা। ১ টেবিল চামচ বজরার আটা। সামান্য হলুদ। সামান্য লঙ্কা গুঁড়ো। আন্দাজ মতো ধনে গুঁড়ো। জিরে গুঁড়ো। নুন। ২ টেবিল চামচ টক দই। ১ টেবিল চামচ সাদা তেল।
আটার সঙ্গে উপরের সব উপকরণগুলি ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে জল দিয়ে মেখে নিতে হবে। যেমন পরোটার আটা মাখে। লেচি করে গোল গোল করে বেলে নিয়ে সাদা তেলে পরোটার মতোই ভাজতে হবে। থেপ্লা পুদিনার চাটনি বা টক আচার দিয়ে খেতে দারুণ।

চিকেন লাইট সুপ
লাগবে: ১ কেজি মুরগির মাংস। ৫০ গ্রাম আদা। মাঝারি সাইজের ৪টি পেঁয়াজ। ১৫-২০ কোয়া রসুন। জিরে। ছোট এলাচ। গোটা গোল মরিচ। ধনেপাতা।
২ গ্লাস মতো জল ফুটবে যখন, তখন মুরগির মাংসর টুকরো দিতে হবে। আদা, পেঁয়াজ ডুমো ডুমো করে কেটে দিতে হবে। রসুন কোয়া দু’টুকরো করে দিতে হবে। অন্যান্য উপকরণগুলিও দিয়ে সব শেষে মাংস যখন সেদ্ধ হয়ে যাবে ধনেপাতা কুচি দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে। গরম এই সুপ টোস্ট বা ব্রেড স্টিক দিয়ে খেতে খুব ভাল লাগবে। ইচ্ছে হলে কর্নফ্লাওয়ার ও চিজ (গ্রেট করে) দিন।

আদা কুচি
লাগবে: নতুন আদা ১০০ গ্রাম। ৬টি পাতিলেবু। ২-৩টি কাঁচা লঙ্কা। অল্প চিনি। নুন।
আদা খুব সরু করে কাটতে হবে। অন্যান্য উপকরণগুলি লেবু রস সহ মিশিয়ে নিতে হবে। কাচের পাত্রে অল্প রোদে রাখুন। বেশ কয়েক দিন রেখে দেওয়া যায়। লুচি, পরোটা, কচুরি সহ অন্যান্য খাবারের সঙ্গে আচারের মতোই দারুণ খেতে লাগে।

সাক্ষাৎকার: জ্যোতিপ্রভা সাঁতরা
অলঙ্করণ: ওঙ্কারনাথ
খাওয়াবদল: পনির বল মেথি মালাই
পনির বল বানাতে লাগবে: ২০০ গ্রাম পনির, নুন, সাদা গোল মরিচ গুঁড়ো ২ চা চামচ, আধ কাপ কাজুবাদামের টুকরো, ১৫-২০টা কিশমিশ, ১ চা চামচ দারচিনি পাউডার, ১ টেবিল চামচ আদা কুচি, আধ কাপ ময়দা, ২টি কাঁচালঙ্কা কুচোনো, ভাজার জন্য সাদা তেল ৩০০ গ্রাম।

মেথি মালাইকারি বানাতে লাগবে: দুধ ২ কাপ, টক দই ১৫০ গ্রাম, কাজু পেস্ট ১ কাপ, আদার রস ২ টেবিল চামচ, নুন, ক্রিম ২ টেবিল চামচ, খোয়া ক্ষীর ২০ গ্রাম, চিনি ১ টেবিল চামচ, তেজপাতা ২টি, সাদা মরিচ গুঁড়ো আধ টেবিল চামচ, গ্লেজড চেরি ও পেস্তা বাদাম কুচি, ওপরে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য।

বানিয়ে ফেলুন: প্রথমে পনির গ্রেট করে সমস্ত উপকরণ মিলিয়ে মণ্ডের মতো করে নিন। ছোট ছোট আটখানা মণ্ড বানিয়ে দু’হাতের তালুতে ঘুরিয়ে গোল করে নিন। কড়াইতে তেল গরম করে অল্প আঁচে ভেজে তুলে রাখুন। এ বার কড়াইতে তেল গরম করুন, তেজপাতা দিন। আদার রসে নাড়াচাড়া করে কাজু পেস্টটা দিন। মরিচগুঁড়ো, নুন, চিনি দিন। টক দইটা ভাল করে ফেটিয়ে ঢেলে দিন। অল্প আঁচে ৩-৫ মিনিট নাড়তে থাকুন। দুধ মেশান খোয়া ক্ষীর গ্রেট করে দিন। ঝোলটা বেশ ঘন হয়ে এলে পনির বলগুলো দিয়ে মিনিট দুয়েক ফুটিয়ে নামিয়ে নিন। ঠান্ডা হয়ে এলে শুকনো কাচের পাত্রে ঢেলে ক্রিম, পেস্তা বাদাম ও চেরি ওপরে দিয়ে ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

ইদানীং মন্ত্রী-জনপ্রতিনিধি-নেতাদেরকে লক্ষ করে চড় মারার প্রবণতার যা চড়তি বাজার, তাতে আগামী দিনে চড়বাজদের আগাম ধরতে চর নিয়োগের কথাই হয়তো ভাবতে হবে!
অনুষ্কা সিংহরায়। পঞ্চসায়র


সিপিএমের আইন অমান্য উৎসবে এক কেলো হল! পুলিশ গ্রেফতার করার আগেই একদল বিপ্লবী নির্ধারিত বাসে উঠে বসে ছিলেন। এই ছায়াসুনিবিড় পরিবেশ ছেড়ে তাঁদের নেমে আসতে নির্দেশ দিতে হল বিমানবাবুকে! কমরেড, এই ডেলি প্যাসেঞ্জারদের কে বোঝাবে, গানটা ছিল ‘পথে এ বার নামো সাথী’, ‘বাসে এ বার বসো সাথী’ নয়!
সুশান্ত ঘোষাল। কালনা

এক দিকে জিনিসপত্রের দাম হুহু করে বাড়ছে। পকেটের টাকা জলের মতো খরচ হচ্ছে। পকেটে যদি ডলার থাকত, তা হলে অযথা টাকাগুলো বেরিয়ে যেত না। সেই দুঃখে বাঙালির গান: আমার ডলার কিছু ছিল না। চেয়ে চেয়ে গুনলাম, তুমি (টাকা) চলে গেলে...।’
হীরালাল শীল। কলেজ স্ট্রিট

কিষেণ বিদায়ের পর প্রশ্ন: শান্তির বিকাশ পত্র কি এ বার হাতে আসবে?
টিঙ্কু দত্ত। মছলন্দপুর

টাটা এ বার নিজের কোম্পানিতে ‘মিস্ত্রি’ লাগাতে চলেছে!
শুভ। বাঙুর

উত্তম প্রশ্ন, সুচিত্রা কই?
রবীন্দ্রনাথ সরকার। সোনারপুর

নিরাপত্তার ঘাটতির কারণে এখন রেলযাত্রার ছড়া: রেল পড়ে ঝপাঝপ, লাইন পিছলে মানুষ শব!
রতন দত্ত। বাঘাযতীন

নোবেল পদক চুরি, আঁকা ছবি জাল হবে জানলে রবীন্দ্রনাথ কি লিখতেন ‘সার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশে’?
অরূপরতন আইচ।

বলিউড এখন পিকচারের বাজার ব্রাইট করতে ‘ডার্টি পিকচার’ তৈরি করছে। ‘অভিনয়-বিদ্যা’ না ‘শরীরী-বিদ্যা’ কোনটা দর্শক নেয়, সেটাই এখন দেখার।
উজ্জ্বল গুপ্ত। তেঘড়িয়া

কন্যারত্নে ঐশ্বর্যময়ী পুত্রবধূর কল্যাণে অমিতাভজির পিতামহ পদে অভিষেক হল!
সংহতি মণ্ডল। সিউড়ি

কংগ্রেস-তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের একে অপরের উপর তোপ দাগা দেখে ফেলুদার মন্তব্য: ‘তোপ-সে’ কুছ সল্ভ নেহি হোগা?
বোধিসত্ত্ব। বড়িশা

‘হাজরা’ মাতঙ্গিনী? রাসমণি বামা রে।
এ ‘আইন অমান্য’টি আয় দেখি থামা রে।
এ কি এ কি এ কি দেখি? বাধা কেন নাটকে?
আগে থেকে বাসে বসে যেতে চায় ফাটকে?
খেলা কি হবে না তবে লাঠি, গুঁতো, আটকে?
কে চান ঘুঁটের মালা, এগিয়ে আনুন হেড,
‘গুলিয়ে গ’ বিমানদা, বোর হওয়া কমরেড

মৃত্যুর পরে নখ আর চুল কতটা বাড়ে? জনি কারসন বলেছিলেন, মৃত্যুর পর তিন দিন ধরে চুল আর নখ বাড়তে থাকে কিন্তু ফোন কল আস্তে আস্তে থেমে যায়। আমরা অনেকেই ভাবি মৃত্যুর পর চুল-নখ বাড়তে থাকে। এই নিয়ে একটা চাপা হাহাকার থাকে, আহা, প্রাণ নেই শরীর যেন সে খবর পায়নি।
কিন্তু এটা একটা ভুল ধারণা। মৃত্যুর পর নখ-চুল মোটেও বাড়ে না। আমরা মারা যাওয়ার পর, আমাদের শরীরগুলো ডিহাইড্রেটেড হয়ে শুকিয়ে যায়। কুঁচকে ছোট হয়ে যাওয়া শরীরের তুলনায় তখন নখ আর চুলকে বড় দেখায়, তাই আমরা ভাবি ওগুলো বেড়েছে।
এর পেছনে অবশ্য এরিখ মারিয়া রেমার্কের ‘অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়ের্স্টান ফ্রন্ট’ নামের উপন্যাসের একটা বড় ভূমিকা আছে। সেই উপন্যাসে কথক পল বমার তার বন্ধু কেমেরিখ-এর মৃত্যুর স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে বলেছিল, আমার মনে হয় কেমেরিখের নিশ্বাস থেমে যাওয়ার অনেক পর পর্যন্ত এই নখগুলো সরু সরু ডাঁটিওয়ালা গাছপালার মতো বেড়ে চলতেই থাকবে। আমি চোখের সামনে দৃশ্যটা দেখতে পাচ্ছি। ওরা কর্ক স্ক্রুয়ের মতো পরস্পর পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে বেড়েই চলেছে। আর ওদের সঙ্গে বাড়ছে পচন ধরা মাথার চুলগুলোও, ঠিক যেমন উর্বর মাটিতে ঘাস বেড়ে ওঠে, ঠিক ঘাসের মতো....
এই বেড়ে ওঠার গল্পটা সত্যি না হলেও, মৃতদেহে কিন্তু নানান প্রাণের কাহিনি এগোতেই থাকে। ব্যাকটেরিয়া, নানান পোকামাকড় এসে মৃতদেহে আপন আপন ভোজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে, তাতেই দেহটির পচনে সাহায্য হয়। মরদেহ-লোভীদের মধ্যে অন্যতম উৎসাহী হল কফিন ফ্লাই। এই ফ্লাইকে স্কাটল ফ্লাইও বলা হয়, কারণ এর উড়াল খুব অদ্ভুত, কী রকম একটা নড়বড়ে ভাব! এই মাছি তার গোটা জীবনটা মরদেহের ভেতরে কাটিয়ে দিতে পারে। স্কাটল ফ্লাইয়ের আবার মানুষের মরদেহের ওপর বিশেষ লোভ। অনেক সময় মাটির ভেতর তিন ফুট গর্ত করে কফিনে সেঁদিয়ে যায় এরা।
তথ্যসূত্র: দ্য বুক অফ জেনারেল ইগনোরেন্স
আচ্ছা, এ দেশে কি মাওবাদী
নায়িকার নামও সুচিত্রা হতে হয়?

অনিরুদ্ধ গুপ্ত, দমদম পার্ক
ক্ষমা করিনি
মুর্শিদাবাদ থেকে ট্রেনে শিয়ালদহ ফিরছি। ট্রেনে এক কলা বিক্রেতা কলা বিক্রি করছেন। মুখে বলে চলেছেন চারটি পাঁচ টাকা। আমার এক বন্ধু সহ কামরা ভর্তি যাত্রী। আমি বললাম, পাঁচটি পাঁচ টাকায় দিন। আমি দশ টাকার নোট দিলাম। কলা বিক্রেতা পাঁচ টাকা ফেরত ও চারটি কলা দিলেন। আমি বললাম, আপনাকে বললাম পাঁচটি পাঁচ টাকায় দিতে। আপনি কলা ফেরত নিয়ে টাকা দিন। উনি বললেন, না, আমি পাঁচটা দেব বলিনি। কলা ছড়া থেকে কাটা হয়ে গিয়েছে, আর ফেরত হবে না। আমি কোনও কথা না বাড়িয়ে কলাগুলো ট্রেনের জানলা দিয়ে বাইরে ফেলে দিলাম। কলা বিক্রেতা কিছু বলতে গেলে অন্য যাত্রীরা বললেন, আপনি টাকা পেয়ে গেছেন তো কী হয়েছে? আমার এই অভব্যতা বা টাকার গর্ব দেখানোর জন্য আজও অনুতাপ হয়। মেজাজ দেখাতে গিয়ে একটি মানুষকে অপমান করেছিলাম। এই ধরনের কাজ করার জন্য নিজেকে আজও ক্ষমা করতে পারিনি।
গোপীকান্ত মেথুর, হাওড়া
এখন থেকে ‘খাওয়াবদল’-এ পাঠাতে
পারেন মজার মজার রেসিপি। শব্দসীমা: ২০০।

খাওয়াবদল, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা-৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.