সচিন তেন্ডুলকরের টেস্ট অভিষেকের সাড়ে তিন বছর পরে জন্ম হয়েছিল তাঁর। তিনি, প্যাট কামিন্স এখন ভারতীয় ক্রিকেটের ‘রকস্টার’ তেন্ডুলকরকে বল করতে মুখিয়ে রয়েছেন।
“সর্বকালের সেরা ক্রিকেটারদের অন্যতম সচিন। ভারতে তো ও রীতিমতো রকস্টার। বিরাট মাপের তারকা। সচিনের খেলা দেখে বড় হয়েছি আমি,” বলেছেন ১৮ বছরের অস্ট্রেলীয় ফাস্ট বোলার কামিন্স। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে অভিষেক টেস্টে সাত উইকেট তুলে দেশকে জিতিয়ে যিনি নতুন অস্ট্রেলীয় পেস-আবিষ্কার হিসাবে সাড়া ফেলে দিয়েছেন। সচিন নিয়ে কামিন্স বলছেন, “ও অনেকটা পকেট রকেটের মতো। লম্বা নয়। তবুও সবচেয়ে দ্রুত পেসারদের সামনেও ওকে ছোট লাগে না। তখন যেন অন্য গিয়ারে চলে যায় সচিন।” |
অস্ট্রেলিয়ার নতুন পেস-আবিষ্কার কামিন্স। |
সচিনকে আসন্ন অস্ট্রেলিয়া সিরিজে বল করার জন্য রীতিমতো ফুটছেন কামিন্স। “সচিনের বিরুদ্ধে একটা ম্যাচ খেলার সুযোগ পাওয়া ভাবতেই পারছি না! সচিন, দ্রাবিড়দের মতো ব্যাটসম্যানদের বল করা বিশাল চ্যালেঞ্জ। আশা করি সব বোলারই সচিনকে বল করার সময় নিশ্চয়ই খুব চাপে পড়ে না। আসলে ওকে বল করতে গেলে বোলারকে ভাবতে হবে যে, আর পাঁচ জন ব্যাটসম্যানের থেকে সচিন আলাদা নয়।”
অস্ট্রেলিয়া দলের সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটারের পাশাপাশি সবচেয়ে সিনিয়র ক্রিকেটারের ভাবনাতেও রয়েছেন সচিন। ৩৬ বছরের রিকি পন্টিং জানিয়েছেন, সচিনকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনিও আন্তর্জাতিক স্তরে খেলা চালিয়ে যেতে চান। অবসরের কোনও ইচ্ছেই নেই এখন। |