টুকরো খবর |
আজ বৈঠকে বসছে ‘অসন্তুষ্ট’ তৃণমূল |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
বার বার পেট্রোলের দাম বাড়ায় কেন্দ্রের শরিক তৃণমূল ক্ষুব্ধ এবং অসন্তুষ্ট। তাঁদের এই ক্ষোভের কথা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা প্রণব মুখোপাধ্যায়কে জানিয়ে দিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়। বিষয়টি নিয়ে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এ দিন রাতেই দলের কয়েক জন সাংসদের সঙ্গে আলোচনা করেন। দলীয় নেতৃত্বের একাংশের অভিযোগ, শরিক হলেও তাঁদের ‘অন্ধকারে রেখে’ বার বার এই রকম ‘জনবিরোধী সিদ্ধান্ত’ কেন্দ্রীয় সরকার নিচ্ছে। দরকারে ইউপিএ ছেড়ে বেরিয়ে আসার কথাও তাঁরা বলছেন। দলের অন্য অংশ অবশ্য এখনই কেন্দ্রীয় সরকার ছেড়ে বেরিয়ে আসার পক্ষপাতী নন। তাঁরা মনে করছেন, রাজ্যে সরকার চালাতে কেন্দ্রের সহযোগিতা দরকার। বস্তুত, দলের অভ্যন্তরে এই রকম বিভিন্ন মত থাকায় বিষয়টি নিয়ে শুক্রবার তৃণমূলের সংসদীয় দলের ‘জরুরি বৈঠক’ ডাকা হয়েছে। নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বরাবর সাধারণ মানুষের উপরে বোঝা কমানোর কথা বলছেন। মানুষের ক্ষোভের কথা বিবেচনা করে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আটকে রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। অর্থ মন্ত্রক ও যোজনা কমিশন জোরাল সুপারিশ করা সত্ত্বেও তৃণমূলের হাতে থাকা রেল মন্ত্রক ভাড়া বাড়াচ্ছে না। কিন্তু কেন্দ্র জ্বালানি তেলের দাম বাড়ালে তার প্রভাবে যেমন জিনিসের দাম আরও বাড়ে, তেমনই সমালোচনার সুযোগ পেয়ে যায় সিপিএম। টালিগঞ্জ কেন্দ্রে বামেদের প্রার্থী মনোনীত হয়েই সিপিএমের ছাত্র নেতা ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় তাই বলেছেন, “তৃণমূল প্রধানমন্ত্রীর উপরে চাপ সৃষ্টি করে তিস্তা জলচুক্তি আটকে দিতে পারে, জমি বিল আটকে দিতে পারে, অথচ তেলের দাম বৃদ্ধি আটকাতে পারে না!” কেন্দ্রের নীতির এই দায়টুকুই নিতে চাইছেন না তৃণমূল নেতৃত্বের একাংশ। তাঁরা তাই ইউপিএ ছেড়ে আসার কথাই বলছেন। কিন্তু বিপুল এই লোকসানের বোঝা এড়াতে বিকল্প কোন পথের কথা বলছে তৃণমূল? মুকুল রায় বলেন, “এখন আমরা কোনও কথাই বলছি না। কাল বৈঠকের পরে যা বলার বলব।”
|
শীত অধিবেশনে জমি বিল পাশ নিয়ে সংশয় |
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে জমি অধিগ্রহণ বিলটি দ্রুত পাশ করাতে চাইলেও এ ব্যাপারে খুব বেশি আশার আলো দেখছেন না কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব। সংসদের আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনে জমি অধিগ্রহণ বিল পাশ হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী জয়রাম রমেশ নিজেই। সংসদের বাদল অধিবেশনে জমি অধিগ্রহণ এবং পুনর্বাসন ও পুনর্স্থাপন বিলটি পেশ করেছিলেন জয়রাম। তার পরেই বিলটি বিবেচনার জন্য সংসদীয় স্থায়ী কমিটির কাছে পাঠানো হয়। স্থায়ী কমিটির তরফে এখন বলা হচ্ছে, শীতকালীন অধিবেশনে বিলটি নিয়ে রিপোর্ট পাশ করা সম্ভব হবে না। সূত্রের খবর, শীতকালীন অধিবেশনে যাতে স্থায়ী কমিটি রিপোর্ট পেশ করে, সে জন্য কমিটির চেয়ারম্যান তথা বিজেপি নেত্রী সুমিত্রা মহাজনের সঙ্গে দেখা করেছিলেন জয়রাম রমেশ। কিন্তু সুমিত্রা তাঁকে জানিয়ে দিয়েছেন, কমিটির কাছে বিলটি নিয়ে সাতশোরও বেশি মতামত জমা পড়েছে। সেগুলি খতিয়ে দেখতে সময় লাগবে। এর পর জয়রাম সংসদের দুই কক্ষের বিরোধী দলনেতা সুষমা স্বরাজ এবং অরুণ জেটলির সঙ্গেও দেখা করেন। কিন্তু তাঁরাও জয়রামকে জানিয়ে দেন, বিলটি নিয়ে তাড়াহুড়ো না করলেই ভাল। কংগ্রেসের এক নেতার বক্তব্য, বিজেপি নেতৃত্ব ইচ্ছাকৃত ভাবেই জমি অধিগ্রহণ বিলটি নিয়ে টালবাহানা করছেন। উত্তরপ্রদেশ ভোটের আগে বিলটি পাশ করিয়ে ভোট প্রচারের পুঁজি করতে চাইছিলেন রাহুল গাঁধী। আর তা বুঝেই বিজেপি দেরি করছে। তবে ওই নেতার কথায়, “বিজেপি-র আচরণ যদি এ রকমই নেতিবাচক থাকে, তা হলেও উত্তরপ্রদেশ ভোটে জমি বিলকে প্রচারে আনবে কংগ্রেস।”
|
সুযোগ কমছে, ফিরতে পারেন লক্ষ অনাবাসী |
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
চাকরির বাজার ভাল নয়। সুযোগ কমছে। কর্মক্ষেত্রে কাজের মান নিয়েও সন্তুষ্ট নয় অনেকে। অন্তত বিদেশে কর্মরত কয়েক লক্ষ ভারতীয় এমনটাই মনে করছেন বলে সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে। সারা বিশ্বের কর্মশক্তি নিয়ে কাজ করা ওই সংস্থার আরও দাবি, ২০১১-’১৫ সালের মধ্যে বিদেশে কাজের মান নিয়ে অসন্তুষ্ট এ রকমই প্রায় ৩ লক্ষ ভারতীয় দেশে ফিরতে পারেন। আর এ ক্ষেত্রে কর্নাটকই হবে তাঁদের সব থেকে পছন্দের রাজ্য। ওই সংস্থা এক হাজার ভারতীয়কে নিয়ে একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। এঁদের মধ্যে দেশে ও বিদেশ কর্মরত দু’ধরনের মানুষই ছিলেন। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, এঁদের মধ্যে ৪৮ শতাংশই বেশি টাকার বেতনের জন্য বিদেশে থাকছেন বা যেতে চাইতেন। কিন্তু এখন ভারতে কর্মসংস্থান বেড়েছে। কর্মক্ষেত্রে কাজের মানও বেড়েছে বলে তাঁরা মনে করছেন। তাই তাঁরা আর বিদেশে থাকতে চাইছেন না। বরং দেশে ফিরে আসতে পারবেন বলে যথেষ্ট খুশি তাঁরা।
|
টু জি তথ্য জানাতে নারাজ পি এম ও |
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
টু জি কাণ্ডে অর্থমন্ত্রকের নোট প্রকাশ ঘিরে বিতর্কের পর সতর্ক প্রধানমন্ত্রীর দফতর (পিএমও)। স্পেকট্রাম বণ্টন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য আপাতত জানানো যাবে না বলে জানিয়ে দিল পিএমও। সম্প্রতি তথ্যের অধিকার আইনে বিজেপি ঘনিষ্ঠ আইনজীবী বিবেক গর্গ টু জি সম্পর্কিত তথ্য চেয়ে চিঠি দেন। বৃহস্পতিবার পিএমও জানায়, বিষয়টি এখন সংসদীয় কমিটির বিচারাধীন। সেক্ষেত্রে এই সব তথ্য প্রকাশ করা সংসদীয় অধিকারভঙ্গের সামিল হবে। গর্গেরই এক আর্জির ভিত্তিতে টু জি স্পেকট্রাম বণ্টন সম্পর্কিত অর্থ মন্ত্রকের নোট পিএমও প্রকাশ করায় বিতর্কের শুরু হয়েছে।
|
ধৃত রেলের অফিসার |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
নাগাল্যান্ড থেকে অস্ত্র নিয়ে কলকাতা যাওয়ার পথে, গুয়াহাটি স্টেশনে, আরপিএফ-এর হাতেই ধরা পড়ল আরপিএফেরই এক ইনস্পেক্টর। তার নাম কুলদীপ সিংহ সিধু। কাল রাতের ঘটনা। ধৃতের কাছ থেকে তিনটি বিদেশি পিস্তল, একে-৪৭ রাইফেলের ৭০ রাউন্ড কার্তুজ-সহ নানা ধরনের কার্তুজ পাওয়া যায়।
|
কাশ্মীরে আফস্পা থাকুক, চায় সেনা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • শ্রীনগর |
কাশ্মীরে পাকিস্তানের প্রভাব না কমলে এবং পাকিস্তানে জঙ্গি ঘাঁটিগুলি ভেঙে ফেলা না হলে রাজ্যের কোনও অংশ থেকেই সেনাবাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন (আফস্পা) প্রত্যাহার করা ঠিক হবে না বলে জানিয়েছে সেনা। কূপওয়ারা জেলায় এক অনুষ্ঠানে নর্দান কম্যান্ডের প্রধান, লেফটেন্যান্ট জেনারেল কে টি পরনায়েক বলেছেন, “বিশেষ ক্ষমতা আইনের বলেই সেনাবাহিনী কাশ্মীরে সাফল্যের সঙ্গে জঙ্গি-দমন অভিযান চালাতে পারছে। তাই এই আইন রাজ্যের কোনও অংশ থেকেই তুলে নেওয়া ঠিক হবে না।” সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীরের অপেক্ষাকৃত শান্তিপূর্ণ অংশ থেকে আফস্পা প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা। মুখ্যমন্ত্রীর এই প্রস্তাব ঘিরে এর আগেও বিস্তর জলঘোলা হয়েছে।
|
ভূপেন হাজরিকার অবস্থা সঙ্কটজনক |
সংবাদসংস্থা • মুম্বই |
ভূপেন হাজরিকার শারীরিক অবস্থা এখনও সঙ্কটজনক। গত ৩০ জুন থেকে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে মুম্বইয়ের কোকিলাবেন হাসপাতালে ভর্তি প্রবীণ এই সঙ্গীতশিল্পী। কয়েক দিন আগে তাঁর কিডনির সমস্যা শুরু হওয়ায় ডায়ালিসিস চালু করেছিলেন চিকিৎসকেরা। হাসপাতালের মুখপাত্র জানান, চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন হাজরিকা, রক্তচাপও কিছুটা স্বাভাবিক। তবে সঙ্কট এখনও কাটেনি।
|
সিএজি-র চিঠি |
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
টু জি স্পেকট্রাম বণ্টন নিয়ে রিপোর্ট তৈরি করতে প্রাক্তন ডিজি (অডিট) আর পি সিংহকে বাধা দেওয়া হয়নি বলে দাবি করল কন্ট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি)। পাশাপাশি সিএজি একটি নোটে জানিয়েছে, এই বণ্টনের ফলে ক্ষতির যে প্রাথমিক হিসেব সিংহ করেছিলেন, তাতে স্পেকট্রামের বাজার দর ধরা হয়নি। চূড়ান্ত রিপোর্টে সেই বাজার দর ধরেই সিএজি হিসেব করেছিল। ফলে দুই হিসেবে ফারাক হয়।
|
জেল হেফাজত বাড়ল রেড্ডিদের |
সংবাদসংস্থা • হায়দরাবাদ |
খনি কেলেঙ্কারিতে জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়ল কর্নাটকের প্রাক্তন মন্ত্রী গালি জনার্দন রেড্ডি ও ওএমসি-র ম্যানেজিং ডিরেক্টর বি শ্রীনিবাস রেড্ডির। আজ সিবিআইয়ের এক বিশেষ আদালত ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত তাঁদের জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে।
|
আগুন |
|
ছবি: পি টি আই |
বড় আগুন লাগল মুম্বইয়ে নৌবাহিনীর ডকে। তবে এই ঘটনায় কোনও মৃত্যু বা আহত হওয়ার খবর নেই বলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে। আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। দক্ষিণ মুম্বইয়ের কালা ঘোড়া এলাকার লায়ন্স গেটে নৌবাহিনীর ডক। কাছেই মুম্বই পুলিশের সদর দফতর এবং প্রিন্স অফ ওয়েলস মিউজিয়াম। অষ্টাদশ শতকের একটি তিনতলা হেরিটেজ বিল্ডিংয়ে ছিল নৌবাহিনীর অ্যাডমিরাল সুপারিন্টেনডেন্ট বিভাগ। বৃহস্পতিবার বিকেলে সেই অফিস বাড়িটিরই তিনতলায় বিধ্বংসী আগুন লাগে। তৎক্ষণাৎ দমকলের অন্তত ৮টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে যায়। পৌঁছয় অ্যাম্বুল্যান্স। যোগ দেয় নৌবাহিনীর দমকলও। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের জনসংযোগ আধিকারিক নরেন্দ্র ভিসপুটে পরে জানান, আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়িটি খালি করে দেওয়া হয়েছিল। তাই কেউ আহত হয়েছেন বলে জানা যায়নি।
|
সৌজন্য বৈঠকে সনিয়া-পওয়ার
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
দশ জনপথে গিয়ে সনিয়া গাঁধীর সঙ্গে এক ঘণ্টার ‘সৌজন্য সাক্ষাৎ’ করে নতুন রাজনৈতিক সম্ভাবনা নিয়ে জল্পনা উস্কে দিলেন এনসিপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শরদ পওয়ার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ভারী শিল্পমন্ত্রী প্রফুল্ল পটেলও। বৈঠকের পরে কংগ্রেসের সদর দফতর সূত্রে বলা হয়েছে, কংগ্রেস সভানেত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন পওয়ার। সনিয়া দেশে ফেরার পর এই প্রথম পওয়ার দশ জনপথে এলেন। রাজনৈতিক সূত্রে বলা হচ্ছে, সৌজন্য সাক্ষাত চলে মিনিট পাঁচেক। তার পরেই পুরোদস্তুর রাজনৈতিক আলোচনা শুরু হয়। তার অন্যতম হল, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় সম্ভাব্য রদবদল। উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচনের আগে চরণ সিংহের পুত্র অজিত সিংহের রাষ্ট্রীয় লোকদলের সঙ্গে জোট গড়তে তৎপর কংগ্রেস। অজিত এ জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় কৃষি সংক্রান্ত একটি মন্ত্রক চান। কংগ্রেস শিবিরের বক্তব্য, কেন্দ্রে ইউপিএ জোটে নতুন কোনও শরিককে সামিল করতে গেলে বাকি শরিকদের সঙ্গে কথা বলে নেওয়া হয়। তাই পওয়ারকে ডাকা হয়েছে। একই ভাবে ক’দিন আগে ডিএমকে নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলেছেন সনিয়া। আবার দু’দিন আগে দশ জনপথে গিয়ে সনিয়া গাঁধীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তথা রেলমন্ত্রী দীনেশ ত্রিবেদী। দু’বারই সেই বৈঠকে হাজির ছিলেন আহমেদ পটেল। এনসিপি সূত্রে বলা হচ্ছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় রদবদল হলে প্রফুল্ল পটেলের মন্ত্রক বদল চাইবে তারা। কংগ্রেস সূত্রে বলা হচ্ছে, সর্বভারতীয় স্তরে শরদ পওয়ারের ভূমিকা নিয়ে কংগ্রেসের অনেকেরই সংশয় রয়েছে। কংগ্রেস নেতারা এ-ও জানতে পেরেছেন পওয়ার তলে তলে বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে নতুন সমীকরণ রচনা করতে চাইছেন।
|
জরিমানা দিলেন কেজরিওয়াল
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে চিঠি লিখে ন’লক্ষ টাকা জরিমানা দিলেন অণ্ণা শিবিরের অন্যতম সদস্য অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আয়কর বিভাগের কর্মী হিসেবে কর্মরত অবস্থায় কেজরিওয়াল যে ঋণ নিয়েছিলেন, তা জরিমানা-সহ ফেরত দেওয়ার জন্যই আগেই তাঁকে নোটিস পাঠিয়েছিল সরকার। বৃহস্পতিবার এই জরিমানা দেন তিনি। চিঠিতে কেজরিওয়াল জানান, জরিমানা দিলেন মানেই যে তিনি দোষ স্বীকার করছেন এমন নয়। তিনি নিরপরাধ। তবে কংগ্রেস মুখপাত্র রশিদ অলভি বলেন, “আয়কর ডেপুটি ডিরেক্টর হিসেবে অপরাধ করেও কেজরিওয়াল প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লেখার সাহস দেখান কোথা থেকে?” |
|