|
|
|
|
টুকরো খবর |
মালদহে মণ্ডপে স্মরণ সহজপাঠের স্রষ্টাকে
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালদহ |
“কুমোর পাড়ার গরুর গাড়ি, বোঝাই করা কলসি হাঁড়ি।” সহজপাঠের এই কবিতাকে হাতিয়ার করে এবার কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে তাঁর জন্মসার্ধশতবর্ষে শ্রদ্ধা জানাচ্ছে প্রবালপল্লীর শিবাজী সংঘ। সহজপাঠ কবিতায় উল্লেখ রয়েছে কুমোর পাড়ার কথা। সেই কুমোরপাড়ার কুমোরদের কাছ থেকে ৫০ হাজারের বেশি বিভিন্ন ধরণের মাটির হাড়ি, কলসী, প্রদীপ, ঘট, ধুনচি, গরুর গাড়িতে বোঝাই করে এনে তা দিয়ে দুগার্পুজোর মন্ডপ তৈরি হচ্ছে। প্লাইউডের উপর বিভিন্ন ধরণের হাঁড়ি, কলসি, প্রদীপ বসিয়ে তার উপর মাটির প্রলেপ দেওয়া হচ্ছে। যে মাটির প্রলেপ দেওয়া হচ্ছে সেই মাটি আনা হয়েছে আন্দামান থেকে। খোলা আকাশের নিচে ৫০ ফুট বাই ৫০ ফুট মন্ডপটি দেখে মনে হবে যেন মাটির মন্দির দাঁড়িয়ে আছে। শিবাজী সংঘের সম্পাদক মনোরঞ্জন সিকদার বলেন, “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা, গল্প পড়ে প্রতিটি বাঙালি বড় হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ছাড়া কোনও বাঙালি ভাবতে পারে না। প্রত্যেক বাঙালির দেহে রবীন্দ্রনাথ বইছেন। তাই এবার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশতবর্ষকে শ্রদ্ধা জানাতে তাঁরই কবিতায় সাজিয়ে তোলা হচ্ছে পুজো মন্ডপ। এবার কবিগুরুর নামেই পুজো মন্ডপ উৎসর্গ করা হয়েছে।” পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির চঞ্চল আচার্য ও বর্ধমানের পূর্বস্থলীর গোপাল বিশ্বাসের নের্তৃত্বে ১৪-১৫ জন কারিগর রাত জেগে কবিগুরুর কিশলয়ের মাটির মন্দির গড়ে তুলছেন । মন্দিরের গায়ে লাগানো হয়েে মাটির কলসি, হাঁড়ি, প্রদীপ, ধুনচি, টব ,ঘট। মন্দিরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সুকুমার পন্ডিত তৈরি করছে মাতৃরূপের দেবী প্রতিমা। জাতীয় সড়ক ও রেললাইন পেরিয়ে অনেকটা পথ হেঁটে তবে দেখা মিলবে শিবাজী সংঘের। রবিঠাকুরের কলসী-হাঁড়ি-মন্দির। হাঁটা পথে শিশুরা যাতে হাঁপিয়ে না ওঠে সেজন্য ঢোকার মুখেই ডানদিকে গড়ে তোলা হয়েছে মিনি চিড়িয়াখানা। যেখানে থাকছে ময়ূর সহ নানা দেশের নানারকমের রংবেরংয়ের ২০০ পাখি। মিনি চিড়িয়াখানা থেকে বেড়িয়ে একটু এগুলেই বাঁদিকের জলাশয়ে দেখা যাবে বড় একটি সারস পাখি। যে সারস পাখি গোটা জলাশয় দাপিয়ে বেড়াবে। পাশাপাশি আলোর কারসাজিতে থাকছে শিশুদের প্রিয় কার্টুন ‘টম অ্যান্ড জেরি’। শিবাজী সংঘের ভাবনা এবার বৃদ্ধ থেকে শিশু সকলের ভিড় টানবে পুজো উদ্যোক্তাদের আশা।
|
বাণিজ্য বাড়াতে রাজ্যে সড়ক সমীক্ষায় এডিবি
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারের উপর দিয়ে সড়কপথে ভারত, নেপাল, ভুটান ও বাংলাদেশের বাণিজ্যিক লেনদেন বাড়াতে সমীক্ষার কাজ শুরু করছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাঙ্ক (এডিবি)। সেই সমীক্ষার ভিত্তিতে তৈরি হবে সবিস্তার প্রকল্প রিপোর্ট। সমীক্ষার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অনুমোদন চাইতে এডিবি-র এক দল প্রতিনিধি মঙ্গলবার মহাকরণে পূর্তসচিব অজিতরঞ্জন বর্ধনের সঙ্গে দেখা করেন। ছিলেন এডিবি-র দক্ষিণ এশীয় বিভাগের মুখ্য পরিবহণ বিশেষজ্ঞ হিরোয়াকি ইয়ামাগুচি। পূর্তসচিব জানান, সমীক্ষার প্রস্তাবে রাজ্য অনুমোদন দেবে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে ওই প্রকল্পে এডিবি-র সাহায্য মিলবে। খরচ পড়বে ১০৭০ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্ট সড়কগুলিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার জন্য সবিস্তার প্রকল্প রিপোর্ট তৈরি করতে নিজস্ব পরামর্শদাতাকে দিয়ে সমীক্ষা করাবে এডিবি। সেই জন্য পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে যে-সব সড়কের সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন করতে হবে, তার তালিকা নিয়ে এসেছিলেন এডিবি-র প্রতিনিধিরা। তার মধ্যে বহু রাস্তাই রয়েছে পূর্ত দফতরের এক্তিয়ারে। বৈঠকের পরে পূর্তসচিব বলেন, এর মধ্যে একটি প্রকল্পে নেপালের কাঁকরভিটা থেকে জলপাইগুড়ির ফুলবাড়ি সংলগ্ন বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত ৪০ কিলোমিটার রাস্তাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা হবে। কাঁকরভিটা থেকে পানিট্যাঙ্কি, নকশালবাড়ি, বাগডোগরা, শিবমন্দির মোড়, নৌকাঘাট, ফুলবাড়ি ট্রাক টার্মিনাল হয়ে ফুলবাড়ি সীমান্ত পর্যন্ত এখন যে-রাস্তাটি রয়েছে, সেটিকেই প্রয়োজনে বিভিন্ন জায়গায় চার লেনে সম্প্রসারিত করা হবে। দ্বিতীয় প্রকল্পে ভুটানের ফুন্টসলিং থেকে কোচবিহারের চ্যাংরাবান্ধায় বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত ১১৭ কিলোমিটার রাস্তাটিরও ব্যাপক সংস্কার করা হবে। সেই রাস্তাটি গিয়েছে জয়গাঁও, হাসিমারা, বীরপাড়া, তেলিপাড়া, ধূপগুড়ি, ময়নাগুড়ি, চ্যাংরাবান্ধা ট্রাক টার্মিনাল হয়ে চ্যাংরাবান্ধা সীমান্তে।
|
পরিদর্শনে কারামন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদন |
উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত সংশোধনাগারগুলি ঘুরে মেরামতি কাজ শুরুর নির্দেশ দিলেন কারা মন্ত্রী শঙ্কর চক্রবর্তী। ইতিমধ্যে মালদহ জেলা সংশোধনাগারে মেরামতির কাজ শুরু করাও হয়েছে। মঙ্গলবার রায়গঞ্জে জেলা সংশোধনাগার ঘুরে দেখেন তিনি। ইসলামপুর ও শিলিগুড়ির বিশেষ সংশোধনাগারে যান। আজ, বুধবার থেকেই সংশোধনাগারগুলিতে জরুরি ভিত্তিতে মেরামতির কাজ শুরু নির্দেশ দিয়েছেন। বুধবার জলপাইগুড়ি জেলা সংশাধনাগার এবং কালিম্পং সংশোধনাগার পরিদর্শন করবেন তিনি। ক্ষতিগ্রস্ত অংশ ঘুরে দেখার পাশাপাশি বিভিন্ন সংশোধনাগারের আবাসিক বন্দিদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। কারামন্ত্রী বলেন, “সংশোধনাগারগুলিতে ভূমিকম্পে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে দ্রুত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে মালদহ জেলা সংশোধনাগারে ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামতির কাজ পূর্ত দফতরের তরফে শুরু করা হয়েছে। এ দিন শিলিগুড়ি এবং ইসলামপুরের বিশেষ সংশোধনাগার ঘুরে দেখেছি। রায়গঞ্জে জেলা সংশোধনাগারের পরিস্থিতিও দেখতে গিয়েছিলাম। বুধবার থেকেই জরুরিভিত্তিতে যাতে মেরামতির কাজ শুরু হয় সে ব্যাপারে পূর্ত দফতরে বলা হয়েছে।” রাজ্য কারা দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, মালদহ জেলা সংশাধনাগারে বাইরের সীমানা প্রাচীরে ৪১ জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। বন্দিদের রাখার জন্য ওয়ার্ডগুলিতে ৫৪টি জায়গায় ফাটল হয়েছে। অফিসেও অনেক জায়গায় চিড় ধরেছে। সব মিলিয়ে ১১৭টি জায়গায় ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। জেল গেটের স্তম্ভ দুটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রায়গঞ্জ জেলা সংশোধনাগারে সীমানা প্রাচীরে একাংশ ভেঙে পড়েছে। বন্দিদের রাখার ৩ টি ওয়ার্ডে দেওয়াল-সহ নানা জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে।
|
স্বপ্নাদেশে দেবী-বরণ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কোচবিহার |
দেবীর এক দিকে জয়া, অন্য দিকে বিজয়া। মহারাজাদের স্বপ্নাদেশে দেখা দেবীরূপের বর্ণনা মেনে তৈরি জয়া-বিজয়ার মাঝে বড়দেবী প্রতিমার এমনই বৈশিষ্ট্য। ৫০০ বছরের প্রাচীন পুজোয় প্রতি বছরের মত এ বারেও দেবীর দু’পাশে জয়া-বিজয়াই থাকবেন। পঞ্জিকার বিধান, পুরানো রীতি মেনে এবারেও পুজোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জেরে পুজোর উদ্যোক্তা কোচবিহার দেবত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের কর্তারা গত বছরের তুলনায় এবার বাজেটও বাড়িয়েছেন। দেবীবাড়ি এলাকার স্থায়ী মন্দিরে বড়দেবীর প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। বংশানুক্রমিকভাবে ওই মূর্তি গড়েছেন পূন্যেশ্বর চিত্রকর। প্রায় ৮ ফুট লম্বা ময়নাকাঠ কাঠামোয় শক্তিদণ্ড হিসাবে প্রতিষ্ঠার পর পুজো করে প্রতিমার কাজ শুরু হয়েছে। কোচবিহার রাজ পরিবারের দুয়ারবক্সি অমিয় বক্সি বলেন, “মহারাজা স্বপ্নে যেমন দেবীরূপ দেখেছিলেন, সেই বর্ণনা মতই বড়দেবীর প্রতিমা তৈরি হয়। দেবীর সঙ্গে গনেশ, কার্তিক, লক্ষ্মী, সরস্বতীরা এখানে থাকেন না। দুই পাশে জয়া এবং বিজয়া থাকেন। এবারেও তেমনই প্রতিমা হচ্ছে।” উদ্যোক্তরা জানিয়েছেন, প্রতিমা তৈরিতে চামটার ঘূর্ণেশ্বরী মন্দির চত্বর, বংক্তি নদীর মাটি ছাড়াও খড় লাগে। মানা হয় বলির রেওয়াজও। পাঠা, পায়রা, মোষ, শূয়োর বলির প্রথা বজায় থাকবে এ বারও। অষ্টমীর রাতে দেবীর গুপ্ত পুজোয় নররক্ত ভেজানো পুতুল বলির রীতিও মানা হবে। কোচবিহার দেবত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের সচিব তাপস মণ্ডল বলেন, “প্রাচীন এই পুজোয় আয়োজনে খামতি রাখতে চাইনা। রীতি ও নিয়ম মেনেই সব কিছুর বন্দোবস্ত হচ্ছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জেরে গত বছরের তুলনায় এবারে বাজেট বাড়ানো হয়েছে।” দেবত্তর ট্রাস্ট সূত্রের খবর, গত বছর বড়দেবীর পুজোর বাজেট ধরা ছিল ১ লক্ষ ৮১ হাজার ৪১৪ টাকা। এবার বাজেট বাড়িয়ে ১ লক্ষ ৯৮ হাজার ৫৩১ টাকা ধরা হয়েছে।
|
উত্তরে বাম প্রতিনিধিদল
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
উত্তরবঙ্গের ভূমিকম্প-বিধ্বস্ত এলাকায় প্রতিনিধি দল পাঠাল বামফ্রন্ট। সিপিএমের রাজ্যসভার সাংসদ শ্যামল চক্রবর্তীর নেতৃত্বে বাম সাংসদ ও বিধায়কদের ওই দলটি মঙ্গলবারই দার্জিলিং রওনা দিয়েছে। দলে আছেন আরও দুই সাংসদ আরএসপি-র মনোহর তিরকে এবং সিপিআইয়ের প্রবোধ পণ্ডা। বিধায়ক হিসাবে আছেন সিপিএমের খগেন মুর্মু ও ফরওয়ার্ড ব্লকের পরেশ অধিকারী। এ ছাড়াও, উত্তরবঙ্গের নেতা হিসাবে প্রাক্তন মন্ত্রী, সিপিএমের অশোক ভট্টাচার্য এবং ফ ব-র গোবিন্দ রায় প্রতিনিধিদলে আছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য ভূমিকম্পের পরের দিনই অকুস্থলে রওনা হয়ে গিয়েছিলেন। প্রসঙ্গত, সিপিআই সাংসদ গুরুদাস দাশগুপ্ত এ দিনই কলকাতায় দাবি করেছেন, ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি আটকাতে পাহাড়ে বহুতল গড়া নিষিদ্ধ করুক সরকার। তিনি বলেন, “লাগামছাড়া বহুতল এবং জমির বাণিজ্যকরণ না-হলে এত ক্ষয়ক্ষতি হত না। অবিলম্বে সরকার অর্ডিন্যান্স জারি করে পাহাড়ি জমিতে বহুতল গড়া বন্ধ করুক। বেআইনি বাড়ি করলে ভেঙে দেওয়া হোক।”
|
চার দিন বন্ধ আদালত
নিজস্ব সংবাদদাতা • চাঁচল |
বসার জায়গা নিয়ে আইনজীবী-মহকুমা শাসক বিরোধে চার দিন ধরে চাঁচল সাব ডিভিশনাল ম্যাজিষ্ট্রেট (এসডিএম) আদালতের কাজ বন্ধ। মঙ্গলবার এসডিএম তথা মহকুমাশাসকের অপসারণ দাবি করে পোস্টার ঝুলিয়ে দেন আইনজীবীরা। আইজীবীদের তরফে জানানো হয়েছে, অনির্দিষ্ট কাল আদালত বয়কট করবেন তাঁরা। ফলে আদালত সংক্রান্ত কাজে আসা বাসিন্দাদের নাজেহাল হয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে। ঘটনার সূত্রপাত শুক্রবার দুপুরে। দফতরের ফটকের বাইরে বসে কাজকর্ম করেন আইনজীবীরা। মহকুমাশাসক কয়েক জন আইনজীবীকে ডেকে জানিয়ে দেন যে, তাঁদের বসার জায়গা ছেড়ে দিতে হবে। তাঁরা কোথায় বসবেন ওই প্রশ্ন তুললে মহকুমাশাসক তাঁদের জানান, সেটা তাঁর দেখার বিষয় নয়। মহকুমাশাসক পলাশ সেনগুপ্ত বলেন, “ওটা সরকারি জমি, ওঁরা বসায় দফতরের রাস্তা সংকীর্ণ। তাই ওঁদের জায়গা ছাড়তে বলা হয়েছে।”
|
আন্দোলন |
ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলে আন্দোলনে পড়ুয়ারা। মঙ্গলবার দুপুরে ১২টা থেকে করনদিঘি ব্লকের রহটপুর হাই মাদ্রাসার কয়েকশো পড়ুয়া টানা ৪ ঘন্টা স্থানীয় একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে বিক্ষোভ দেখায়। ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে ঘেরাও করে রাখা হয়। পড়ুয়াদের অভিযোগ, ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ তাঁদের অ্যাকাউন্ট করে দিচ্ছেন না। ফলে সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিড়ি শ্রমিক কল্যাণ উন্নয়ন তহবিলের সরকারি টাকা তাঁরা পাচ্ছেন না।
|
ফব-র আন্দোলন |
ফরওয়ার্ড ব্লকের জেলা কার্যালয় দখলের চেষ্টা ও আসবাব চুরির ঘটনায় অভিযুক্ত দলের প্রাক্তন জেলা সম্পাদক সহ কংগ্রেসে যোগ দেওয়া কর্মীদের গ্রেফতারের দাবিতে মঙ্গলবার ফব’র বিক্ষোভ আন্দোলনে সরগরম হয়ে ওঠে বালুরঘাট। বালুরঘাটে প্রাক্তন কৃষিমন্ত্রী তথা ফব’র রাজ্য নেতা নরেন দে’র নেতৃত্বে কয়েকশ কর্মী জেলাশাসকরে দফতরের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ করেন। উপস্থিত ছিলেন ফব’র প্রাক্তন সাংসদ জয়ন্ত রায় সহ জেলা নেতৃবৃন্দ। |
|
|
 |
|
|