|
|
|
|
|
|
টুকরো খবর
|
স্মৃতির সরণি বেয়ে |
‘ওই উজ্জ্বল দিন, ডাকে স্বপ্ন রঙিন’। গানটা মনে পড়লেই মনে পড়বে সুবীর সেনকে। সম্প্রতি সঙ্গীত জীবনের ৭৭ বছর পূর্ণ করলেন তিনি। এই উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শিল্পীর স্মৃতিচারণে ভেসে উঠল তাঁর সঙ্গীতজীবনের জানা-অজানা নানা কথা। গুরু হিসেবে পেয়েছিলেন পণ্ডিত রতনঝঙ্কার, অনুপম ঘটক, ঊষারঞ্জন মুখোপাধ্যায়, চিন্ময় লাহিড়ীকে। শিল্পী জানালেন, ২৪ জুলাই শিল্পীর জন্মদিন। এই দিনই উত্তমকুমারের প্রয়াণের দিন। একদিন উত্তমকুমারের অনুরোধেই গায়কের ভূমিকা ছেড়ে নায়ক হয়েছিলেন ‘মোমের আলো’ ছবিতে। মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছিলেন কলকাতায় গায়ক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। ১৯৫৪-য় তাঁর প্রথম গানেই বক্স অফিস হিট। এর পরে তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়েছিল বাংলা থেকে মুম্বই। সেখানে গান গেয়েছেন হেমন্তকুমার, মহম্মদ রফি, মুকেশ, তালাদ মাহমুদের সঙ্গে। সুরকারদের মধ্যে পেয়েছিলেন শঙ্কর-জয়কিষন, মনমোহন, বসন্ত দেশাই, নৌশাদ ও হেমন্তকুমারকে। মোট ৫২টি হিন্দি ছবির নেপথ্য গায়ক তিনি। বাংলা গান গেয়েছেন সুধীন দাশগুপ্ত, রবীন চট্টোপাধ্যায়, সলিল চৌধুরী, অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখের সুরে। তাঁর গাওয়া বহু বাংলা গান আজও জনপ্রিয়।
|
|
রবীন্দ্রনাথের জন্মের সার্ধশতবর্ষে ‘সঙ্গীত ভারতী মুক্তধারা’র আয়োজনে হাজার কণ্ঠে সম্মেলক রবীন্দ্রসঙ্গীত।
এতে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের ৪৭টি সঙ্গীত সংস্থা। পরিকল্পনা, সংকলন, বিন্যাস ও পরিচালনায়
ছিলেন অরুন্ধতী দেব। আবৃত্তিতে ছিলেন শ্রীকান্ত আচার্য ও যন্ত্রানুষঙ্গ পরিচালনায় প্রত্যূষ বন্দ্যোপাধ্যায়।
সঞ্চালনায় ছিলেন স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত। সম্প্রতি নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে। পিন্টু মণ্ডল
|
|
‘পদাতিক’ আয়োজিত একক কত্থকের অনুষ্ঠানে প্রিয়দর্শিনী সান্যাল। সম্প্রতি বিল্ডওয়েল থিয়েটার হলে। |
|
|
|
|
|