কর্মসুনিশ্চিত প্রকল্পে প্রায় দু’কিলোমিটার রাস্তায় শুক্রবার গাছ লাগালো কানুপুর পঞ্চায়েত। গ্রাম পঞ্চায়েতের এই উদ্যোগকে উৎসাহ দিতে বৃষ্টির মধ্যে তাদের পাশে দাঁড়ালেন প্রশাসন ও পুলিশ কর্তারা। পঞ্চায়েত প্রধান মনিরুজ্জামান আরাফাত বলেন, “কর্মসুনিশ্চিত প্রকল্পে গত বছর প্রায় ২১ লক্ষ টাকার কাজ হয়েছে। প্রায় পুরোটাই মাটির। সে জন্য পঞ্চায়েত এলাকার কানুপুর-গদাইপুরের মধ্যে নতুন তৈরি হওয়া রাস্তার দু’কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এ দিন পাঁচশো গাছ লাগানো হয়েছে।” শিশু, কৃষ্ণচূড়া, মেহগিনি-সহ নানা ধরনের গাছ রয়েছে। |
গাছগুলি দেখভালের জন্য ওই প্রকল্পে দুই গ্রামবাসীকে নিয়োগ করা হয়েছে। গোটা পঞ্চায়েত এলাকায় এক বছরে অন্তত ৫০ হাজার গাছ লাগানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছে ওই পঞ্চায়েত। এ দিনের বনসৃজনকে উৎসাহ দিতে হাজির ছিলেন জঙ্গিপুরের এসডিও এনাউর রহমান বলেন, “গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে এ বার জঙ্গিপুর মহকুমার সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েতকে সক্রিয় করা হবে। কর্মসুনিশ্চিত প্রকল্পে টাকার অভাব নেই। তাই সেই টাকাকে কাজে লাগিয়ে বনসৃজন হবে। কানুপুরের এই উদ্যোগকে সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়া হবে।” জঙ্গিপুরের এসডিপিও আনন্দ রায় বলেন, “এ ভাবে মানুষ কাজ পেলে তাদের কুপথে রোজগারের প্রবণতা কমবে। অসামাজিক কাজ অনেকটাই রোধ করা যাবে।”
ডাকঘরে হানা। জঙ্গিপুর শহরের ছোট কালিয়াই ডাকঘরে বৃহস্পতিবার রাতে হানা দিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। তালা ভেঙে ডাকঘরে ঢুকে টাকা রাখার আলমারিটি ভাঙার চেষ্টা করে। এ দিকে, এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া নিয়ে চলে ডাকঘরটি। ওই রাতে আলমারি ভাঙার শব্দে বাড়ির লোক ছুটে যেতে দুষ্কৃতীরা পালায়। |