টুকরো খবর

প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি নীতীশের
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের কাছে বিহারকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ দেওয়ার আর্জি জানালেন নীতীশ কুমার। আজ বিধানসভার অধিবেশন চলার ফাঁকে নীতীশ বলেন, “প্রধানমন্ত্রী চাইলে বিহারের মানুষের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন সফল হবে। তাই প্রধানমন্ত্রীর বিহারকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া উচিত।” নীতীশের মতে, “বিহারের উন্নয়ন না হলে সারা দেশের সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই বিহারের উন্নয়নের জন্য বিশেষ মর্যাদার দাবিকে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত।”
উল্লেখ্য, গত কাল জেডিইউয়ের এক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী। জেডিইউ নেতা শরদ যাদব, কে সি ত্যাগী, বশিষ্ঠ নারায়ণ সিংহ-সহ প্রতিনিধি দলের নেতারা বিহারকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানান। বিহারের এক কোটিরও বেশি মানুষের স্বাক্ষর সম্বলিত দাবিপত্রও তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন। উন্নয়ন পরিষদের আগামী বৈঠকে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনার প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রী দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর এই আশ্বাসকে ধন্যবাদ জানিয়ে নীতীশ বলেন, “২০০৬ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এই দাবি তোলার চেষ্টা চালাচ্ছিলাম। উনি শেষ পর্যন্ত সময় দিয়েছেন, তার জন্য ওঁকে আমাদের তরফে ধন্যবাদ।” একই সঙ্গে নীতীশ বলেন, “বিহারের সঙ্গে অন্য কোনও রাজ্যকেও যদি কেন্দ্র কোনও বিশেষ সুবিধে দিতে চায়, তাতেও আমাদের কোনও আপত্তি নেই।” তবে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেও মুম্বইয়ে জঙ্গি হামলা নিয়ে রাহুল গাঁধীর মন্তব্যের সমালোচনা করেন নীতীশ। তিনি বলেন, “জঙ্গি হামলার মতো সংবেদনশীল বিষয়ে এ ধরনের মন্তব্য থেকে যে কারওরই বিরত থাকা উচিত।” উল্লেখ্য, ভুবনেশ্বরে রাহুল বলেছিলেন, “সব জঙ্গি হামলা আটকানো সম্ভব নয়।”

লখিমপুর বিচ্ছিন্ন, প্লাবিত কাজিরাঙা
বানের তোড়ে ভেঙে গেল গেরুকামুখে বিতর্কিত নদীবাঁধের সেতু। ব্রহ্মপুত্র ও তার ৬টি শাখানদীতে জলের মাত্রা বিপদসীমা ছাড়িয়ে যাওয়ায় লখিমপুর, ধেমাজি, তেজপুর, গোহপুর ও কাজিরাঙায় বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। সড়কপথে বিচ্ছিন্ন লখিমপুর। ঘাগোরে বন্যাত্রাণে যাওয়া নৌকা ডুবে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন তিনজন। কাল বিকালে, নমনি সুবনসিরির জলস্তর হঠাৎই দশ ফুট বেড়ে যায়। প্রবল স্রোতের ধাক্কায় ভেঙে পড়ে লোহার সেতু। গেরুকামুখ পাহাড়ের একদিকে থাকা প্রেসার প্ল্যান্টের সঙ্গে অন্য পারের যোগাযোগও যায় বিচ্ছিন্ন হয়ে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে বাঁধের ক্ষতি হলে লখিমপুর তলিয়ে যাবে বলে বিশেষজ্ঞরা অভিমত দেওয়ার পরেও সরকার ও এনএইচপিসি ভূকম্পপ্রবণ এলাকায় বৃহৎ বাঁধ নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এ দিন, সেতু ভেঙে যাওয়ায় বাঁধ-বিরোধীরা ফের প্রতিবাদে নেমেছেন। অরুণাচলে ও উজানি অসমে লাগাতার বৃষ্টি হয়ে চলায় সুবনসিরি, জিয়াঢল, জিয়াভরালি ফুঁসছে। লখিমপুর ও ধেমাজির শতাধিক গ্রাম জলের তলায়। সুবনসিরির জলে প্লাবিত ঘাগোর কলাখাওয়া এলাকা থেকে কাল রাতে ১১ জনকে উদ্ধার করে আনা হচ্ছিল একটি নৌকায়। জলের তোড়ে বেসামাল হয়ে নৌকাটি ডুবে যায়। ৮ জনকে উদ্ধার করা গেলেও তিন জন ভেসে যান। রাঙানদী সেতুর একটি দিক জলের তলায়। জল বেড়ে ৫২ নম্বর জাতীয় সড়ক ও রেলপথও অগম্য হয়ে পড়েছে। কার্যত গোটা দেশের সঙ্গেই সড়কপথে এখন বিচ্ছিন্ন লখিমপুর। বন্যাস্ফীত জিয়াভরালির জলও তেজপুরে পৌঁছেছে।

গারো পাহাড়ে পুর নির্বাচন আবার স্থগিত
পর্যাপ্ত নিরাপত্তাবাহিনীর অভাব ও আইন-শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার আশঙ্কায় শেষ অবধি পিছিয়ে গেল মেঘালয় সরকার। গারো পাহাড় তথা এ রাজ্যের প্রথম পুর নির্বাচন আবার স্থগিত করে দেওয়া হল। দশ মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার এমন সিদ্ধান্ত। স্থানীয় ছাত্রসংগঠন ও সামাজিক সংগঠনগুলির আপত্তিতে গত বছর সেপ্টেম্বর মাসেও স্থগিত রাখতে হয় নির্বাচন প্রক্রিয়া। কিন্তু হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, এই বছর সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করাতেই হবে। তাই রাজ্য নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করে, ৬ অগস্ট নির্বাচন হবে। আর ভোট গণনা হবে ৯ অগস্ট। কিন্তু নির্বাচন কমিশন বা রাজ্য সরকারের নির্দেশ নসাৎ করে দেয় স্থানীয় ছাত্র ও সামাজিক সংগঠনগুলি। সাতটি সংগঠন এক হয়ে নির্বাচনবিরোধী যৌথ মঞ্চ গড়ে। আগামী ১৬ জুলাই থেকে সাত দিনের জন্য গারো পাহাড়ে বন্ধ ডেকেছিল যৌথ মঞ্চ। পরিস্থিতি যে দিকে যাচ্ছে, তাতে নির্বাচন করাতে গেলে হিংসাত্মক ঘটনা ঘটার প্রবল সম্ভাবনা ছিল। এই অবস্থায় তাই আবার স্থগিত রাখতে হল গারো পাহাড়ে প্রথম পুর নির্বাচন। অন্য দিকে, গারো জঙ্গি সংগঠন জিএনএলএ যে ভাবে সন্ত্রাস চালাচ্ছে, তার বিরুদ্ধেও পুরোদমে লড়াইয়ে নেমেছে পুলিশ ও আধা-সেনা। মেঘালয়ের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এইচডিআর লিংডো জানান, “গারো পাহাড়ে নির্বাচন চালাতে গেলে দু’ মাস ধরে পুলিশ বাহিনী ও আধা সেনাকে নির্বাচনের কাজে মোতায়েন করতে হবে। তা হলে, থমকে যাবে সন্ত্রাস-দমন অভিযান। যা এই মুহূর্তে করা সম্ভব নয়।” সরকারের এই সিদ্ধান্তের পরে, যৌথ মঞ্চ সাত দিনের বন্ধও প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

আদালতকে পাল্টা জবাব দিল কেন্দ্র
মন্ত্রিসভার রদবদল পর্ব মিটিয়েই এ বার সরকারের রাজনৈতিক কর্তৃত্ব মজবুত করতে তৎপর হলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। ক’দিন আগে কালো টাকা উদ্ধার সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্ট বিশেষ তদন্তকারী দল (এসআইটি) গঠনের যে নির্দেশ দিয়েছে, আজ তা প্রত্যাহারের দাবি জানাল সরকার। সরকারের তরফে আজ আদালতে জোরালো ভাবে জানানো হল, কালো টাকা উদ্ধার নিয়ে কেন্দ্র অনেক আগে থেকেই সক্রিয়। তদন্তের দায়িত্বও সরকারেরই। এই প্রশাসনিক কাজে আদালত হস্তক্ষেপ করতে পারে না। সরকারের দাবি, রায় দেওয়ার আগে তৎকালীন সলিসিটর জেনারেল গোপাল সুব্রহ্মণ্যমের যুক্তি বিবেচনাই করা হয়নি। সরকারের শীর্ষ সূত্রে বলা হচ্ছে, স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারি থেকে আন্না হাজারে বা রামদেব পর্ব পর্যন্ত একের পর এক ঘটনায় কেন্দ্রে ইউপিএ সরকারের রাজনৈতিক কর্তৃত্ব দুর্বল হওয়ার বার্তা গিয়েছে মানুষের কাছে। সেই প্রেক্ষাপটেই সর্বোচ্চ আদালত ‘অতি সক্রিয়’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। আদালতের সেই ভূমিকা প্রকারান্তরে বিরোধীদেরও অক্সিজেন জোগাচ্ছে। কিন্তু বিচার ব্যবস্থাকে এ বার কড়া বার্তা দিতে চায় কেন্দ্র। এই কারণেই সলমন খুরশিদকে আইন মন্ত্রকের দায়িত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সলমন আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ বলেই সুবিদিত। সূত্রের খবর, মন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েই তিনি রিভিউ পিটিশল দাখিলের বিষয়টি নিয়ে সক্রিয় হন। সরকারের স্পষ্ট বক্তব্য, এ রকম চলতে থাকলে সাংবিধানিক ভারসাম্য বিঘ্নিত হবে। আদালত যদি প্রশাসনের কাজ নিজের হাতে তুলে নেয়, তা হলে সরকার কী জন্য রয়েছে?

জালিয়াতির অভিযোগ থেকে রেহাই রথকে
সুকনা জমি কেলেঙ্কারিতে জালিয়াতির অভিযোগ থেকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্রশান্তকুমার রথকে অব্যাহতি দিল সামরিক আদালত। ২০০৮ সালে শিলিগুড়ির উপকণ্ঠে সুকনায় সামরিক বাহিনীর ছাউনি সংলগ্ন এলাকায় ৭০ একর জমি অবৈধ ভাবে একটি নির্মাণ সংস্থাকে পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে ওই অফিসারের বিরুদ্ধে। ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে বিচার শুরু হয় সামরিক আদালতে। তবে এ বছর জানুয়ারিতে ফৌজি আদালত জমি হস্তান্তরের ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট জেনারেল রথকে দোষী সাব্যস্ত করলেও, অব্যাহতি দেয় জালিয়াতির অভিযোগ থেকে। সেই জালিয়াতির অভিযোগ-মুক্তির বিরুদ্ধে আবার আবেদন করেন সামরিক বাহিনীর ইস্টার্ন কম্যান্ডের প্রধান। ওই আবেদনের ভিত্তিতে শুনানির পর আজ সামরিক আদালত আগের রায়ই বহাল রেখেছে এবং জালিয়াতির অভিযোগ থেকে রেহাই দিয়েছে রথকে। রায় শোনার পর আদালত চত্বরেই ভেঙে পড়েন দৃশ্যত খুশি ওই লেফটেন্যান্ট জেনারেল।

ফোন বিকল চহ্বাণেরও
ধারাবাহিক বিস্ফোরণের পর টানা ১৫ মিনিট রাজ্য ও মুম্বই পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগই করতে পারেননি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ সিংহ চহ্বাণ। একটি টিভি চ্যানেলকে তিনি বলেন, “ওই ১৫ মিনিট যে কী ভাবে কেটেছে! মোবাইল নেটওয়ার্ক জ্যামড হয়ে গিয়েছিল। ফোনে কাউকে পাওয়াই যাচ্ছিল না। খুবই সাঙ্ঘাতিক ব্যাপার।” ২৬/১১-র শহরে ফের জঙ্গি হানা হল এবং স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীই তার পর পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারলেন না, এ হেন অবস্থার পর পুলিশ-প্রশাসন নড়েচড়ে বসেছে। মুখ্যমন্ত্রীই জানিয়েছেন, তাঁরা এখন স্যাটেলাইট ফোন ব্যবহার করা বা আলাদা একটি সুরক্ষিত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা ভাবছেন। রাজ্যে আগে ‘ভেরি হাই ফ্রিকোয়েন্সি’ যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু ছিল। তা ফের জিইয়ে তোলা হবে।

উৎক্ষেপণের পর।পিটিআই
যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতিতে ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ইসরোর জিস্যাট-১২ উপগ্রহের সফল উৎক্ষেপণ হয়েছে। আজ বিকেল ৪ টা ৪৮ মিনিটে সতীশ ধবন উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে পিএসএলভি-সি১৭ উৎক্ষেপক উপগ্রহটি নিয়ে ওড়ে। এর প্রায় ২০ মিনিট পরে পৃথিবীর কক্ষপথে জিস্যাট-১২ স্থাপিত হয়। মূলত টেলিমেডিসিন, টেলিএডুকেশন এবং গ্রামের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে এই উপগ্রহটি তৈরি করা হয়েছে। এটি তৈরিতে খরচ পড়েছে ২০০ কোটি টাকা।

প্রত্যাশিত ভাবেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এ রাজ্য থেকে নির্বাচিত হলেন রাজ্যসভার ৬ প্রার্থী। পশ্চিমবঙ্গ থেকে রাজ্যসভায় ৬টি শূন্য আসনে ৬ জনই প্রার্থী ছিলেন। রাজ্য বিধানসভার বিধায়কদের সংখ্যার বিচারে তৃণমূলের ৪, কংগ্রেস ও বামফ্রন্টের একটি করে আসনই প্রাপ্য ছিল। মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময় সীমা পেরিয়ে যাওয়ার অব্যবহিত পরেই শুক্রবার বিকালে রাজ্য বিধানসভার সচিব যাদবলাল চক্রবর্তী ৬ প্রার্থীকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী বলে ঘোষণা করেন। ৬ জন হলেন, তৃণমূলের প্রার্থী দেবব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, ডেরেক ও’ব্রায়েন, সুখেন্দুশেখর রায়, সৃঞ্জয় বসু, কংগ্রেসের প্রদীপ ভট্টাচার্য ও সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরি।

সংঘর্ষবিরতি ঘোষণা আপার
বিস্ফোরণের চার দিনের মাথায় সংঘর্ষবিরতি ঘোষণা করল আদিবাসী পিপল্স আর্মি (আপা)। গত কাল এক ফ্যাক্স বার্তায়, সংগঠনের সেনাধ্যক্ষ ডব্লিউ কিস্কু জানান: আদিবাসী পিপল্স আর্মি সব ধরণের সন্ত্রাসমূলক কাজ থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। কিস্কুর আশা, এই ঘোষণার পরে ভারত সরকার আদিবাসী সমাজের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্ব দেবে ও সমস্যা সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

ডিএসপি জখম
বিধানসভা চলাকালীন দিসপুরে, সচিবালয়ের সামনে মাথায় গাছের ডাল ভেঙে পড়ে গুরুতর জখম হলেন রাজ্য পুলিশের অন্যতম ডিএসপি অনন্ত দেবদাস। আজ সকাল ৯টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে। তাঁর খুলি ফেটে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মাওবাদী হামলা
জামুইয়ের সরৌন গ্রামে একটি সড়ক নির্মাণ সংস্থার অফিসে ৫০ জন মাওবাদীর একটি দল হামলা চালায়। প্রথমে সংস্থার নিরাপত্তা রক্ষীদের বন্দি করে। পরে ওই সংস্থার দু’টি ডাম্পার-সহ কিছু যন্ত্রে আগুন লাগায়। লেভি না পেয়েই হামলা বলে ধারণা পুলিশের।

পুলিশের গুলিতে নিহত ১ গ্রামবাসী
পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হল এক গ্রামবাসীর। গঞ্জাম জেলার কোদালা অঞ্চলের ঘটনা। ১৩ জুলাই একটি সংঘর্ষে দু’জনের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ৪৫ জন গ্রামবাসীকে ধরা হয়। প্রতিবাদে পথ অবরোধ করেন স্থানীয়রা। অবরোধ সরাতে গেলে গ্রামবাসীরা পুলিশকে বোমা ও পাথর ছোড়ে।
Previous Story Desh Next Item


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.