টুকরো খবর

তৃণমূল অফিস ভাঙচুরে দলীয় নেতা অভিযুক্ত
খণ্ডঘোষের গুইর গ্রামের তৃণমূল কংগ্রেসের অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলেরই খণ্ডঘোষ ব্লক সভাপতি শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন মনির বিরুদ্ধে। গ্রামের বাসিন্দা তথা তৃণমূলের সমর্থক হিরা মণ্ডল খণ্ডঘোষ থানায় দায়ের করা অভিযোগে জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা নাগাদ কয়েক জন দুষ্কৃতী বোমা ছুঁড়তে ছুড়তে এসে দলীয় কার্যালয়টি ভাঙচুর করে। সমস্ত দলীয় পতাকাও ছিঁড়ে দেয়। তারা জানায়, মনি ও অলোক ঘোষ নামের নেতাদের মদতেই তারা এই কাজ করছে। খণ্ডঘোষ থানা সূত্রে বলা হয়েছে, ঘটনাটির তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগে নাম থাকা ছ’জন দুষ্কৃতীকে খোঁজা হচ্ছে। তবে মনি বা অলোকবাবু ফোন ধরেননি। বেজে গিয়েছে বর্ধমান জেলা তৃণমূল গ্রামীনের অবজার্ভার পুলক চক্রবর্তীর মোবাইলও। দলের জেলা সভাপতি গ্রামীণ স্বপন দেবনাথ বলেন,“ ঘটনাটির খবর আমরা জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি।”

টাওয়ার সিল করল কালনা পুরসভা
শহরের পাঁচটি টেলিফোন টাওয়ার সিল করে রাখল পুরসভা। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত টাওয়ারগুলি সিল করে রাখা হয়। কালনা শহরের ৬টি টেলিফোন টাওয়ার দেখাশোনা করে একটি বেসরকারি সংস্থা। এই টাওয়ারগুলির মধ্যে পাঁচটি পুরনো। পুরসভা সূত্রে জানানো হয়েছে, দীর্ঘ দিন ধরে পাঁচটি টাওয়ারের লাইসেন্স ফি ও জমির কর মেটাচ্ছিল না সংস্থাটি। পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দেবপ্রসাদ বাগ জানান, টাওয়ারগুলি থেকে পুরসভার পাওনা হয়ে গিয়েছিল ৫ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা। টাকা চেয়ে ওই সংস্থাকে চিঠি পাঠানো হলেও তারা কর্ণপাত করেনি। বাধ্য হয়েই পুরসভা টাওয়ারগুলি সিল করে দেয়। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার দুপুরে বকেয়া টাকা মেটানোর পরে টাওয়ারগুলির সিল খুলে দেওয়া হয়।

তাঁতগোষ্ঠী দেখলেন ব্যাঙ্কের প্রতিনিধিরা
চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড স্মল ইন্ডাস্ট্রিজ পরিচালিত তাঁত স্বয়ম্ভর গোষ্ঠী নিয়ে গড়া ক্লাস্টার বৃহস্পতিবার পরিদর্শন করলেন বিহারের বিভিন্ন ব্যাঙ্কের ১৯ জন প্রতিনিধি। এ দিন সকাল ১০টা নাগাদ কালনার একটি রাইস মিলে ওই প্রতিনিধিরা তাঁত স্বয়ম্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের ব্যঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়ার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। পটনার একটি ব্যাঙ্কের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার ইন্দ্রনীল চট্টোপাধ্যায় বলেন, “ক্লাস্টারের কাজকর্ম দেখে আমরা ইতিমধ্যে আউশগ্রামের ভালকি প্রকল্পও দেখে এসেছি। এ ছাড়াও আমরা এই রাজ্যের বিভিন্ন ফার্মার্স ক্লাবের কাজও ঘুরে দেখব।”

আগ্নেয়াস্ত্র-সহ ধৃত
আগ্নেয়াস্ত্র-সহ এক জনকে বৃহস্পতিবার রাতে গ্রেফতার করে জামালপুর থানার পুলিশ। ধৃতের নাম মুজাম শেখ। বাড়ি বর্ধমানের শক্তিগড় মাঠপাড়ায়। থানা সূত্রে জানানো হয়েছে, ডাকাতির উদ্দেশে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের নবগ্রাম খাটাল এলাকায় ৮ জন জড়ো হয়েছে খবর পেয়ে পুলিশ হানা দেয়। অন্যরা পালিয়ে গেলেও ধরা পড়ে মুজাম। তাঁকে বর্ধমান সিজেএম আদালতে হাজির করালে আদালত মুজামকে পাঁচ দিনের জন্য পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে।

জয়ী টিএমসিপি
বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। শুক্রবার ছিল মনোনয়ন পত্র তোলা ও জমা দেওয়ার শেষ দিন। কিন্তু এসএফআইয়ের কোন প্রার্থী মনোনয়নপত্র তোলেননি বলে জানিয়েছেন কলেজের নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা শিক্ষক দেবাশিস বিশ্বাস। তৃণমূলের ছাত্র সংগঠনের তরফে বলা হয়েছে, নতুন সংসদের সাধারণ সম্পাদক হবেন রানা মজুমদার।

মেধাবীদের সাহায্যে সংখ্যালঘু নিগম
তিন পঞ্চায়েতের ৮৮টি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর ৯১৪ জন সদস্যের হাতে ঋণ হিসেবে মোট ৯৮ লক্ষ টাকা তুলে দিল পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগম। বর্ধমান-২ ব্লকের এই পঞ্চায়েতগুলি হল বড়শূল ১ ও ২ এবং বেলকাশ পঞ্চায়েত এ দিন বর্ধমানের সংস্কৃতি মঞ্চে সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের চেয়ারম্যান আবু আয়েশ মণ্ডল বলেন, “সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ায় যাতে অর্থাভাব বাদ না সাধে তা দেখতে বিশেষ নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী তাই এদের বিনা বেতনে লেখাপড়া করার সুযোগ দিতে চাইছি আমরা আর্থিক কারণে কোনও ছাত্র বা ছাত্রীর লেখাপড়া ছাড়ার মতো পরিস্থিতি হলে তিনি যেন সরাসরি আমাকে ফোন করেন।”

তৃণমূল অফিস ভাঙচুরে অভিযুক্ত দলীয় নেতাই
নিজস্ব চিত্র।
খণ্ডঘোষের গুইর গ্রামের তৃণমূল কংগ্রেসের অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলেরই খণ্ডঘোষ ব্লক সভাপতি শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন মনির বিরুদ্ধে। গ্রামের বাসিন্দা তথা তৃণমূলের সমর্থক হিরা মণ্ডল খণ্ডঘোষ থানায় দায়ের করা অভিযোগে জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা নাগাদ কয়েক জন দুষ্কৃতী বোমা ছুঁড়তে ছুড়তে এসে দলীয় কার্যালয়টি ভাঙচুর করে। সমস্ত দলীয় পতাকাও ছিঁড়ে দেয়। তারা জানায়, মনি ও অলোক ঘোষ নামের নেতাদের মদতেই তারা এই কাজ করছে। খণ্ডঘোষ থানা সূত্রে জানানো হয়েছে, ঘটনাটির তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগে নাম থাকা ছ’জন দুষ্কৃতীকে খোঁজা হচ্ছে। তবে মনি বা অলোকবাবু ফোন ধরেননি। মোবাইল ফোন ধরেননি বর্ধমান জেলা তৃণমূল (গ্রামীণ)-এর অবজার্ভার পুলক চক্রবর্তীও। দলের জেলা সভাপতি (গ্রামীণ) স্বপন দেবনাথ অবশ্য বলেন, “এমন ঘটনার খবর আমরা জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি।”
Previous Story Bardhaman Next Story



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.