আগে গ্রিসের মুদ্রার নাম ছিল দ্রাখমা। ২০০১ সাল থেকে এসেছে ইউরো। মানে, সম্মিলিত ইয়োরোপের সাধারণ মুদ্রা। ১৯৯২ সালে হল্যান্ডের ম্যাসট্রিখ্ট শহরে ইয়োরোপিয়ান ইউনিয়নের (ই ইউ) দেশগুলি একটি চুক্তি করে ইউরো নামক অভিন্ন মুদ্রাটিকে নিজের নিজের জাতীয় মুদ্রা হিসাবে গ্রহণ করে। ১৯৯৯ সালে এগারোটি দেশে প্রথম চালু হয় এই মুদ্রা, ক্রমশ দেশের সংখ্যা বাড়ে, এখন ই ইউ-এর সাতাশটি সদস্য দেশের মধ্যে সতেরোটিতে ইউরো ফেললে তেল মাখা যায়।
ম্যাসট্রিখ্ট চুক্তিতে সদস্য দেশগুলিকে কিছু শর্ত মানতে বলা হয়েছিল। যেমন, বাজেটের ঘাটতি জাতীয় আয়ের তিন শতাংশের মধ্যে বেঁধে রাখতে হবে, মোট ঋ
ণ ষাট শতাংশের মধ্যে, মূল্যবৃদ্ধির হার নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে, ইত্যাদি। এই সব শর্ত মানলে ইউরো-র যথেষ্ট চাহিদা থাকবে, ইউরো হবে এক ‘শক্তিশালী’ মুদ্রা, সুতরাং ইউরো-ভুক্ত দেশগুলি কম সুদে ঋ
ণ পাবে এটাই ছিল উদ্দেশ্য। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে সেই শর্ত অনেক দূর অবধি শিথিল করা হয়। সেই ছাড়-পাওয়া দেশগুলির প্রথম সারিতে ছিল গ্রিস। কথা ছিল, এই দেশগুলি ক্রমশ নিজেদের হাল শুধরে নেবে। গ্রিস পারেনি, পারেনি পর্তুগাল, আয়ার্ল্যান্ড, স্পেনের মতো আরও কয়েকটি দেশ।
এই দেশগুলির ঘাটতি এবং ঋণ অত্যধিক। এর একটা অর্থ, দেশের মুদ্রার চাহিদার তুলনায় জোগান বেশি। ১৯৯১ সালে ভারতের যখন কিছুটা এ-রকম অবস্থা হয়েছিল, তখন টাকার দাম কমিয়ে ভারসাম্য আনার চেষ্টা করা হয়েছিল। গ্রিসে পুরনো দ্রাখমা চালু থাকলে সেটাই করা হত। কিন্তু সেখানে ফিরতে চাইলে ইউরো ছেড়ে দিতে হবে। তার প্রভাব পড়বে কেবল গ্রিসের ওপর নয়, গোটা ই ইউয়ের ওপর, এবং তার প্রতিক্রিয়ায় বিশ্ব অর্থনীতির ওপর। অতএব চেষ্টা চলছে, ইউরো-র সাম্রাজ্য কী করে অক্ষত রাখা যায়। |
টেনিসে উইম্বলডন চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে স্পেনের রাফায়েল নাদালকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলেন সার্বিয়ার নোভাক জকোভিচ। অন্য দিকে মহিলাদের সিঙ্গলস খেতাব জিতলেন চেকোস্লোভাকিয়া-র পেত্রা কিভিতোভা। ফাইনালে তিনি হারালেন রাশিয়ার মারিয়া শারাপোভাকে।
|
ইন্টারন্যাশনাল মানিটারি ফান্ড (আই এম এফ)-এর নতুন কর্ণধার হলেন ক্রিস্তিন ল্যাগার্দে।
|
ভারতের নতুন বিদেশসচিব নিযুক্ত হলেন রঞ্জন মাথাই। তিনি বর্তমানে ফ্রান্সে ভারতের রাষ্ট্রদূত। অন্য দিকে বর্তমান বিদেশসচিব নিরুপমা রাও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন।
|
৩০ জুন থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বাজার থেকে ২৫ পয়সার মুদ্রা তুলে নিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
|
তাইল্যান্ডের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হলেন ওয়াইংলাক শিনাওয়াত্রা। তিনি বিতাড়িত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাবাত্রার বোন।
|
ফেসবুকের সঙ্গে পাল্লা দিতে এ বার নতুন সোশাল নেটওয়ার্কিং পরিষেবা ‘গুগল প্লাস’ চালু করল গুগল। |