|
|
|
|
বারাক ওবামাকে দত্তক দিতে চেয়েছিলেন বাবা |
সংবাদসংস্থা • বস্টন |
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে দত্তক দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন তাঁর বাবা। একটি বইয়ে সিনিয়র ওবামা সম্পর্কে এই তথ্য ফাঁস করেছেন মার্কিন সাংবাদিক স্যালি জ্যাকবস।
স্যালি জানান, হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষে থাকাকালীন বেপরোয়া জীবনযাপনের জন্য মার্কিন অভিবাসন দফতরের নজরে পড়েন সিনিয়র ওবামা। অভিবাসন দফতর সন্দেহ প্রকাশ করে, কেনিয়ায় এক স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও আমেরিকায় অ্যান ডানহ্যাম নামে এক মহিলাকে ফের বিয়ে করেছেন তিনি। এ বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদও করেছিলেন দফতরের তৎকালীন অফিসাররা। |
সিনিয়র ওবামা তখন জানান, কেনিয়ায় প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে তাঁর। অ্যান তখন পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। অভিবাসন দফতরকে সিনিয়র ওবামা জানান, গর্ভস্থ শিশুটিকে দত্তক দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। মার্কিন অভিবাসন দফতর থেকে এই জিজ্ঞাসাবাদের একটি লিখিত বয়ান পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি স্যালির। তবে বারাকের জন্মের পর তাঁর মা-বাবা এ বিষয়ে কখনও উদ্যোগী হয়েছিলেন বলে জানা যায়নি।
অন্য দিকে, সরকারের আর্থিক নীতি নিয়েই নিজের প্রথম টুইটটি করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তাঁর এই ‘লাইভ’ টুইট দেখতে হোয়াইট হাউসে উপস্থিত হয়েছিলেন ১৪০ জন অভ্যাগত। পর্দায় ভেসে উঠছিল একের পর এক প্রশ্ন। ল্যাপটপে তার জবাব দিচ্ছিলেন ওবামা। দুর্বল বাজার অর্থনীতি থেকে নাসা, ঘাটতি মোকাবিলা থেকে কর ফাঁকি দেওয়ার মতো বিভিন্ন বিষয়ে আসা প্রশ্নের উত্তর দিলেন ওবামা। রিপাবলিকানদের খোঁচা দিতেও ছাড়েননি। নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে প্রথাগত সাংবাদিক বৈঠকের চেয়ে হোয়াইট হাউস কর্তৃপক্ষ এই ধরনের সোশ্যাল নেটওয়ার্কিংয়ের উপর অনেক বেশি ভরসা করছে। টুইটারে তাদের অনুগামীর সংখ্যা এখন ২২ লক্ষ ছাড়িয়েছে। |
|
|
|
|
|