|
|
|
|
|
|
পর্দার বাইরে চান্দ্রেয়ী ঘোষ-এর মুখোমুখি হলেন সুমিত চক্রবর্তী |
টলিউডের ‘রাখী সবন্ত’ হতেও তো পারতেন?
সেটা না-ও হতে তো চাইতে পারি। অভিনয়ের বাইরেও আমার একটা জীবন রয়েছে। ফ্যামিলিকে সময় দেওয়াও দরকার। কিছু ক্রিয়েটিভ কাজ করার পরিকল্পনাও আছে। সেই সঙ্গে বেড়াতে যেতেও ভাল লাগে। শুধু পয়সা রোজগার করে জীবন কাটাতে চাই না।
মোবাইলের কলার টিউনটা শুনেই বুঝতে পারছি ক্লাসিক্যাল গান একটু বেশি পছন্দ করেন।
চান্দ্রেয়ী: একটু অন্য রকমের গান সত্যিই ভাল লাগে। ইটসেল্ফ মিউজিক আমার খুব প্রিয়। ঘুম থেকে উঠে একটু গান শুনতেই হবে। সেটা যে পারটিকুলার কোনও এক ধরনের গান হতে হবে, এমন না। গানের মধ্যে সুফি, গজল, রবীন্দ্রসঙ্গীত এককথায় সফ্ট গান শুনতে বেশি ভালবাসি।
নিজে গান করেন?
চান্দ্রেয়ী: হ্যাঁ, মোটামুটি।
আপনার মা পূর্ণিমা ঘোষ তো নৃত্যশিল্পী। নিশ্চয়ই ওঁর কাছে নাচ শিখেছেন?
চান্দ্রেয়ী: নাচের প্রতিও তেমন একটা আগ্রহ ছিল না। কয়েক মাস শিখেছিলাম। তার পর আর ইচ্ছে করল না। গুরু গিরিধারী নায়েকের কাছে কিছু দিন ওডিশি নৃত্যের ক্লাস করেছি।
ছোটবেলায় কী খুব দুষ্টু ছিলেন?
চান্দ্রেয়ী: না না, আমি একেবারে ইন্ট্রোভার্ট আর খুব লাজুক ছিলাম। বাড়িতে লোকজন এলেই ঘরের মধ্যে পালিয়ে যেতাম। খুব কম কথা বলতাম। প্রয়োজন না হলে কথাই বলতাম না। আমার বন্ধু বলতে আমাদের বিল্ডিংয়ের দাদু-দিদারা।
আপনার মা তখন বিভিন্ন প্রোগ্রামে নাচ করতেন। আর মায়ের এই পপুলারিটি কতটা ইন্সপায়ার করত?
চান্দ্রেয়ী: ভেতর থেকে একটা আলাদা ফিলিংস হত। গ্রিনরুমে মাকে হেল্প করতাম। প্রোগ্রামের পর মায়ের সঙ্গে সবাই যখন কথা বলতে আসত, তখন খুব ভাল লাগত। গ্রিনরুমের ওই যে একটা টিপিক্যাল গন্ধ আমাকে খুব আকর্ষণ করত। খুব এনজয় করতাম। কিন্তু মঞ্চে নাচ করার ইচ্ছে কখনও হয়নি।
মঞ্চ কতটা আকর্ষণ করত?
চান্দ্রেয়ী: স্টেজ আমাকে তখন থেকে সত্যিই খুব টানত। হয়তো ওই ভালবাসাই আজ আমাকে এই জায়গায় নিয়ে এসেছে।
স্কুল, কলেজ?
চান্দ্রেয়ী: লোয়ার ইনফ্যান্ট থেকে ক্লাস টুয়েলভ পর্যন্ত মডার্ন হাইস্কুল ফর গার্লস। তার পর শ্রীশিক্ষায়তন।
ছোটবেলায় অভিনয় করতেন?
চান্দ্রেয়ী: তা করতাম। ও-ই পাড়ার পুজোর অনুষ্ঠানে অভিনয় করতাম। তখন আমরা মুদিয়ালিতে থাকি। ক্লাস এইট-নাইনে পড়ার সময় জিৎ ঘোষের গ্রুপ থিয়েটার ক্রাফট-এ বেশ কিছু দিন অভিনয় করেছি। তার পর তো বাড়ি চেঞ্জ করে সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ে চলে আসি।
মডেলিং শুরু কবে থেকে?
চান্দ্রেয়ী: ক্লাস টেনে পড়ার সময় থেকে মডেলিং শুরু করি। ‘সানন্দা’য় মডেলিং করতে থাকি। প্রথমে সানন্দার ‘তিলোত্তমা’-র বিজ্ঞাপন দেখে আবেদন করেছিলাম। এর পছনে অবশ্য দিদির একটা ইন্সপিরেশন ছিল। ওর জোরাজুরিতেই আবেদন করি। তার পর দেখলাম সুযোগও হয়ে গেল। এর পর থেকেই ফুল ফ্লেজেড কাজ শুরু করি। মডেলিং কারও কাছে না শিখলেও অনেকের সঙ্গেই কাজ করেছি। আমি যে মডেলিং করব, এটাই কোনও দিন ভাবিনি।
আপনাকে দেখতে এত সুন্দর। নিশ্চয়ই অনেকে প্রপোজ করেছে?
চান্দ্রেয়ী: প্রেমে তো অনেক বারই পড়েছি। ফার্স্ট প্রেমটাকে ইনফ্যাচুয়েশন ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। আমি তখন ক্লাস সিক্সে পড়ি। আমাদের বিল্ডিংয়ের এক ভদ্রমহিলার বড় ছেলে বিদেশে থাকত। বড় মানে ও তখন চাকরি করে। আমি জাস্ট তার ছবি দেখেছিলাম আর ভদ্রমহিলার কাছ থেকে ছেলের গল্প শুনতাম। এর থেকেই একটা কল্পনার জগৎ তৈরি করেছিলাম। তার পর ওকে এক বার পুজোয় দেখেছিলাম, ব্যস। আর দেখা হয়নি। এই বছর তিনেক আগে ছেলেটিকে কলকাতায় শপিং করতে দেখেছিলাম। তাও আমার দিদি না দেখালে চিনতেও পারতাম না। যদিও কোনও কথা হয়নি।
এখন কার সঙ্গে...?
চান্দ্রেয়ী: গত কয়েক বছর কেউ নেই।
আপনার চোখে পারফেক্ট পুরুষ কেমন?
চান্দ্রেয়ী: পছন্দের তালিকাটা সময়ের সঙ্গে বদলে যায়। এ ভাবে বলা শক্ত। তবে পুরুষদের মাচো চেহারা, কানে দুল, মাথায় পনিটেল একেবারে পছন্দ করি না।
আপনি নাকি অ্যান্টিক জিনিস দিয়ে ঘর সাজাতে পছন্দ করেন?
চান্দ্রেয়ী: ঘরে সাবেকি ব্যাপারটা আমার বেশি ভাল লাগে। বাড়ির অনেক পুরনো জিনিসই বদল করিনি। আমার মনে হয়, সাজানো দেখেই একটা মানুষ কী বিশ্বাস করে, তা বোঝা যায়।
সিনেমায় সে ভাবে অভিনয় করছেন না কেন?
চান্দ্রেয়ী: সিনেমায় যে একেবারে অভিনয় করিনি, এমন নয়। পছন্দ মতো বাছা কিছু ছবিতে কাজ করেছি। ভাল গল্প আর চরিত্র পেলে কাজ নিশ্চয়ই করব।
পুরনো দিনের শিল্পীদের মধ্যে কে বেশি পছন্দের?
চান্দ্রেয়ী: অভিনেতাদের সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। হি ইজ অলওয়েজ এভারগ্রিন। আর অভিনেত্রীদের মধ্যে সুপ্রিয়াদেবী, সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়।
বলিউডে যাওয়ার কথা ভাবছেন?
চান্দ্রেয়ী: মুম্বই থেকে অফার এসেছিল। কিন্তু ওই যে বললাম, আমি যদি খুব অ্যাম্বিশাস হতাম, তা হলে হয়তো অনেক কিছু হতে পারত। এই অফারটা নিতে গেলে অনেকগুলো কাজ প্রযোজকদের বিপদে ফেলে ছেড়ে দিতে হত। সেটা আমি করতে পারি না। তা ছাড়া কলকাতা শহরকে খুব সহজে ছাড়তে পারব না।
|
|
|
মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর নতুন ঠিকানা চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম। এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের |
l পশ্চিমবঙ্গে বহু দিন পর সরকার পরিবর্তনে বেশ কয়েক জন বিদ্বজ্জনের ভূমিকা অবশ্যই উল্লেখযোগ্য। কিন্তু সেই বদলের নেশায় অনধিকার চর্চা হতে থাকলে আগামী দিনে তাঁরাই হয়তো হয়ে উঠবেন বর্তমান সরকারের বিদ্ধ-জন! চন্দন। উদলাবাড়ি
l শোনা যাচ্ছে, বাঙালির প্রিয় ‘সহজপাঠ’ আবার ফিরে আসছে ছোটদের ইসকুলে। বইটি দিদিরও খুব প্রিয় মনে হয়। আর দেখা যাচ্ছে, সিপিএমও তাতে বেশ অনুপ্রাণিত! ২৫ জুন কলকাতায় কারণহীন সমাবেশের ব্যাখ্যা: ‘চুপ করে বসে ঘুম পায়। চলো, ঘুরে আসি। ফুল তুলে আনি’! গুপি। গুপ্তিপাড়া
l মমতা যে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সহজপাঠ’ ফিরিয়ে আনবেন তা বোঝা গিয়েছিল। কারণ, তাঁর রাজ্যপাট চালানোর ধরনও অত্যন্ত সহজ ও সরল ভঙ্গিমায়! অরুণ গুপ্ত। কলকাতা
l বাম সরকারের রেখে যাওয়া দু’লক্ষ কোটি টাকার দেনা প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘হরিবল’ শব্দটি দিয়ে সংকটের গভীরতা বুঝিয়েছেন। বাম সরকার রাজ্য অর্থনীতিকে যে ভাবে শ্মশানযাত্রা করিয়েছেন, তাতে ‘হরিবোল’ বললেই বোধ হয় ঠিক হত!
অরূপরতন আইচ। কোন্নগর
l গৌতম দেব এ বার মহর্ষির ভূমিকায়। কয়দিন পূর্বে কতিপয় দলীয় ছাত্রদিগকে তাঁর নৃৃত্যরত বাণী: বর্তমান মুখ্যমন্ত্রীকে এক হাজার ৮২৫ দিন ক্ষমতায় থাকিতে হইবে; তাহার মধ্যে ২৫ দিন হইয়া গিয়াছে। অতএব, তিনি যেন বেশি লাফালাফি না করেন! শ্রীদেব, আপনার এই গণনায় বরাহমিহিরও লজ্জা পাইতেন! আপনার এই কষ্টকল্পিত গণনা শুনিয়া একটি দুষ্ট প্রশ্ন: সিপিএম তবে কি এখন দিন গনিতেছে?
সুশান্ত ঘোষাল। কালনা
l রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি হিসেবে ‘প্রদীপ’কে নির্বাচিত করে দিল্লির কংগ্রেস হাইকম্যান্ড প্রমাণ করল, রাজ্য কংগ্রেস নিভে যায়নি, অন্তত অল্প আলো বিতরণ করছে!
শোভনলাল বকসী। লেক গার্ডেন্স
l এমন বন্ধু আর কে আছে? তোমার মতো, চিফ মিনিস্টার। কখনও তুমি শৃঙ্খলা-পাশে, কখনও তুমি শিল্প-পাশে, কখনও বা রোগী-পাশে সিস্টার! এমন বন্ধু আর কে আছে...
রতন দত্ত। বাঘাযতীন
l প্রাক্তন বলতেন: ডু ইট নাউ। বর্তমান বলছেন, আগামী কালের কাজ আজই করুন। তাই হরিপদবাবু অফিস থেকে বেরনোর সময় আগামী দিনের হাজিরাটা সেরে রাখেন! রাতুল মণ্ডল। সিউড়ি
l শিল্প-বরফ গলে জল হওয়ার আগেই কলকাতা জলমগ্ন!
উজ্জ্বল গুপ্ত। কলকাতা |
|
|
তপন মজুমদার |
অনেকক্ষণই প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে আছি আমরা ক’জন। নানা প্ল্যাটফর্মে নানা ট্রেন আসছে, দাঁড়াচ্ছে, লোক নামছে-উঠছে। আমরা যে ট্রেনটির অপেক্ষায় তার তখনও দেখা নেই। ট্রেনের অবশ্য দোষ নেই, আমরাই যে অনেক আগে এসে গিয়েছি, কারণ তিনি আসছেন।
হাওড়া থেকে বম্বে এক্সপ্রেস টাটানগর স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে এসে দাঁড়াতেই আমি তাঁকে ট্রেন থেকে নামতে সাহায্য করলাম। ততক্ষণে অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের কয়েক জনও তাঁকে নিয়ে যেতে এসে গিয়েছেন। জামশেদপুরের একটা হোটেলে তাঁর জন্য রুম বুক করা ছিল। |
|
বলাবাহুল্য উদ্যোক্তারা যথাসম্ভব সেরা ব্যবস্থা করার চেষ্টা করেছিল। যাতে এই বিশেষ সম্মানিত শিল্পীর কোনও ভাবেই কোনও অসুবিধে না হয়।
তিনি হোটেলে পৌঁছেই সোজা রসুই ঘরে গিয়ে বাবুর্চির সঙ্গে আলাপ জুড়ে দিলেন। তার পর এ কথা সে কথার পর বাবুর্চিকে বললেন, ‘খান সাহেব, আমার লাইগ্যা কিন্তু ভাল কইর্যা মাটন বিরিয়ানি রান্ধবা। ঘি-টা একটু বেশি কইর্যা দিবা, যেন চপচপ করে।’ তাই শুনে আমি তো অবাক! তাই তাড়াতাড়ি করে বললাম, আপনি যে চিঠিতে লিখেছিলেন, আপনার পেট ভাল না। তাই তো আমি বাড়ি থেকে সুক্তো, মাগুর মাছের ঝোল, দই নিয়ে এসেছি। তিনি বললেন, ‘রাখো তো।’
এমন সময় হোটেলের ম্যানেজারবাবু খবর পেয়ে হন্তদন্ত হয়ে এসে তাঁকে বললেন, ‘আপনার কোনও কিছু দরকার হলে আমাকেই শুধু বলবেন। অন্য কাউকে নয়।’ জবাবে তিনি বললেন, ‘বাবুর্চিও খান আর আমিও খান। খান আর খান, খাইয়া যান। এখানে খানে খানে কানে কানে খানা লইয়া কথা হইত্যাছে। তার মধ্যে আপনে আইস্যা ধরছেন ক্যান উল্টা তান। চইল্যা যান চইল্যা যান।’ ম্যানেজারবাবু চুপ। এমনই রসিক ছিলেন স্বনামধন্য সরোদবাদক ওস্তাদ বাহাদুর খান। |
|
|
|
পর পর ক্লাবগুলি তুলিছে পটল।
পরিকল্পনাহীন তবুও অটল।
নেই কিক, নেই পাস, চেনেও না কেউ ঘাস।
ক্রিকেটের রমরমা, ফুটবল মৃত।
নিজেদের পাতে শুধু ঢেলে চলো ঘৃত।
পেনাল্টি শটে তাই ঘুঁটে মালা লন।
সেমসাইড গোলে দড় ভাঃ ফুঃ ফে-শন |
|
|
|
যেখানে দেখিবে ছাই খুঁড়িয়া দেখিবে
ভাই মিলিলে মিলিতে পারে হাড়-কঙ্কাল!
রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, কাশিমবাজার |
|
|
|
ক্ষমা করিনি |
|
ট্রেনে মুম্বই যাচ্ছি। থ্রি-টায়ার কম্পার্টমেন্টে আমার লোয়ার বার্থ। অন্য সিটগুলোতে ছিল জনা পাঁচেক যুবক। শুনলাম তাঁরা কলকাতার এক মিউজিক ব্যান্ড। আমি একাই যাচ্ছি শুনে তাঁরা আমার স্বামীকে আশ্বস্ত করলেন, ‘চিন্তা করবেন না, আমরা মাসিমার কোনও অসুবিধে হতে দেব না। আমাদের বাড়িতেও তো মা-মাসিমা আছেন’। ট্রেন ছাড়ার কিছুক্ষণ পরেই শুয়ে পড়ি। হঠাৎ রাত দেড়টা-দুটোর সময় দেখি দুটো সিটের মাঝখানে দেওয়ালের মতো বড় বড় মালপত্র রাখা। বেরোনো যাবে না। আমি প্রতিবাদ জানাতে তারা কয়েক জন নানা রকম বিরুদ্ধ মন্তব্য করতে লাগলেন। অন্য যাত্রীরাও সব তখন শুয়ে পড়েছেন। সে সময় চেঁচামেচি হওয়ায় আমার খুব লজ্জা হল। বাধ্য হয়েই সিট বদল করলাম। দু’টি রাত্রির লম্বা সফর। দুঃখ হল এই ভেবে, আমার প্রদেশের যুবকেরা বয়স্ক লোকেদের শ্রদ্ধা দেখানো তো দূরের কথা, তাঁদের সুবিধে-অসুবিধের কথাও ভাবে না। অথচ তাঁরা দয়িত্ববান। মানে, বাড়িতে স্ত্রী এবং সন্তানও আছে!
দেবশ্রী মুখোপাধ্যায়,
কলকাতা |
|
মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর
নতুন বিভাগ। চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম।
এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের। ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান। ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১ |
|
|
|
|
|
|