স্থানীয় বাসিন্দা অনুপম দে বলেন, “২০০২-এ তৎকালীন চেয়ারম্যান, চিফ ইঞ্জিনিয়ার এবং জেলাশাসকের কাছে গণস্বাক্ষর সম্বলিত স্মারকলিপি দিয়েছিলাম। ২০০৯-এ কামারডাঙা লেভেল ক্রসিং থেকে ধাড়সা পঞ্চাননতলা পর্যন্ত রাস্তা তৈরি হয়েই কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। রাস্তা তৈরির পরে বাস রুট চালু করলে অনেকে উপকৃত হবেন।”
এইচআইটি-সূত্রে খবর, কামারডাঙা থেকে সাতাশি পর্যন্ত প্রায় ২.১ কিলোমিটার রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা ছিল। ২০০৮-এ কাজ শুরু হয়। পরবর্তী পর্যায়ে রাস্তাটিকে ৬ নম্বর জাতীয় সড়কের সঙ্গে সংযুক্ত করার কথা বলা হয়। তা হলে রাস্তাটি জাতীয় সড়কের সঙ্গে ড্রেনেজ ক্যানাল রোডের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করবে। এক বছরে কামারডাঙা লেভেল ক্রসিং থেকে ধাড়সা পঞ্চাননতলা পর্যন্ত মাত্র ৪০০ মিটার রাস্তা তৈরি হয়েছে। এর পরে স্থানীয় কয়েক জন বাসিন্দার বাধায় কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “আমাদের সঙ্গে আলোচনা না করেই এইচআইটি রাস্তার কাজ শুরু করেছিল। তাই আমরা বাধা দিয়েছি। আলোচনায় বসলে সমস্যার সমাধান সম্ভব।”
এইচআইটি-র চিফ ইঞ্জিনিয়ার শিখরেশ দত্ত বলেন, “রাস্তাটি জাতীয় সড়ক পর্যন্ত সম্প্রসারিত করলে ওই সমস্ত অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থার চিত্রটা বদলে যাবে। কিছুটা রাস্তা তৈরি হয়ে গিয়েছে। বাকি অংশের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু স্থানীয় কয়েক জন বাসিন্দার বাধায় কাজ বন্ধ হয়ে যায়। আলোচনা করে সমস্যা মিটিয়ে ফেলা হবে।” |